প্রতিনিধি
নবীগঞ্জ: হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ১৩ নম্বর পানিউমদা ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার দুপুরে ১১ নম্বর গজনাইপুর ইউনিয়নের দিনারপুর পরগণার সাতাইহাল ছয় মৌজার লোকজন এ হামলা চালায়। এ ঘটনায় ১৩টি পাকা-আধা পাকা, টিনশেডের ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়; মারা যায় ১৬টি গরু, ১০ টি ছাগল, অসংখ্য হাঁস মুরগি। লুট করা হয় প্রায় ৩ হাজার মণ ধান।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি নোয়াগাঁও গ্রামের কয়েকজন মিলে সাতাইহাল গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা (বীর প্রতীক) নুর উদ্দিনের ফিশারির পাহারাদার ও পাহারাদারের স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে। আহত দম্পতি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। মারধরের ঘটনায় থানায় মামলাও হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১১ নম্বর গজনাইপুর ইউনিয়নের সাতাইহাল গ্রামসহ ছয় মৌজার লোকজন বৈঠকের পর মাইকিং করে নোয়াগাঁওয়ে হামলার পরিকল্পনা করে।
ঘটনা জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মহিউদ্দিন ও নবীগঞ্জ থানার ওসি ডালিম আহমদসহ এক প্লাটুন পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাঁরা উভয় পক্ষের লোকজন নিয়ে নোয়াগাঁও গ্রাম থেকে একটু দূরে বৈঠকে বসেন। এই সুযোগে সাতাইহাল ৬ মৌজার লোকজন হাঁকডাক দিয়ে বিকল্প রাস্তায় নোয়াগাঁও গ্রামে ঢুকে হামলা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট চালায়।
এ বিষয়ে পানিউমদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইজাজুর রহমান বলেন, সাতাইহাল ৬ মৌজার মানুষ এত দুর থেকে এসে নোয়াগাঁও গ্রামে ঢুকে যে তাণ্ডব চালিয়েছে তা দুঃখজনক। তাঁরা তাণ্ডবের সময় ধান, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি এমনকি মুরগির ডিম পর্যন্ত লুট করে নিয়ে গেছে। ১৩টি ঘর সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে, সর্বস্ব হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন বাসিন্দারা। এ হামলায় ৬০ থেকে ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান।
নবীগঞ্জের ইউএনও শেখ মহি উদ্দীন আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। ঘটনার খবর পেয়ে সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজন ঘটনাস্থলে ছিল। কিন্তু হামলাকারীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজনের সঙ্গে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে এ ধরনের হামলা করেছে ৷ এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং সরকারিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
নবীগঞ্জ থানার ওসি মো. ডালিম আহমদ জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তদন্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, তবে এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি ৷
নবীগঞ্জ: হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ১৩ নম্বর পানিউমদা ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার দুপুরে ১১ নম্বর গজনাইপুর ইউনিয়নের দিনারপুর পরগণার সাতাইহাল ছয় মৌজার লোকজন এ হামলা চালায়। এ ঘটনায় ১৩টি পাকা-আধা পাকা, টিনশেডের ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়; মারা যায় ১৬টি গরু, ১০ টি ছাগল, অসংখ্য হাঁস মুরগি। লুট করা হয় প্রায় ৩ হাজার মণ ধান।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি নোয়াগাঁও গ্রামের কয়েকজন মিলে সাতাইহাল গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা (বীর প্রতীক) নুর উদ্দিনের ফিশারির পাহারাদার ও পাহারাদারের স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে। আহত দম্পতি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। মারধরের ঘটনায় থানায় মামলাও হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১১ নম্বর গজনাইপুর ইউনিয়নের সাতাইহাল গ্রামসহ ছয় মৌজার লোকজন বৈঠকের পর মাইকিং করে নোয়াগাঁওয়ে হামলার পরিকল্পনা করে।
ঘটনা জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মহিউদ্দিন ও নবীগঞ্জ থানার ওসি ডালিম আহমদসহ এক প্লাটুন পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাঁরা উভয় পক্ষের লোকজন নিয়ে নোয়াগাঁও গ্রাম থেকে একটু দূরে বৈঠকে বসেন। এই সুযোগে সাতাইহাল ৬ মৌজার লোকজন হাঁকডাক দিয়ে বিকল্প রাস্তায় নোয়াগাঁও গ্রামে ঢুকে হামলা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট চালায়।
এ বিষয়ে পানিউমদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইজাজুর রহমান বলেন, সাতাইহাল ৬ মৌজার মানুষ এত দুর থেকে এসে নোয়াগাঁও গ্রামে ঢুকে যে তাণ্ডব চালিয়েছে তা দুঃখজনক। তাঁরা তাণ্ডবের সময় ধান, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি এমনকি মুরগির ডিম পর্যন্ত লুট করে নিয়ে গেছে। ১৩টি ঘর সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে, সর্বস্ব হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন বাসিন্দারা। এ হামলায় ৬০ থেকে ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান।
নবীগঞ্জের ইউএনও শেখ মহি উদ্দীন আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। ঘটনার খবর পেয়ে সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজন ঘটনাস্থলে ছিল। কিন্তু হামলাকারীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজনের সঙ্গে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে এ ধরনের হামলা করেছে ৷ এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং সরকারিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
নবীগঞ্জ থানার ওসি মো. ডালিম আহমদ জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তদন্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, তবে এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি ৷
রাজধানীর মগবাজারের আবাসিক হোটেলে সন্তানসহ দম্পতির মৃত্যুর কারণ হিসেবে প্রাথমিকভাবে খাবারে বিষক্রিয়া বলেই মনে করছে পুলিশ ও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক। এজন্য মৃত সৌদি প্রবাসী মনির হোসেনের চাচাতো চাচা ও ঢাকার হাসনাবাদে মনিরের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক রফিকুল ইসলামকে সন্দেহ করছে পুলিশ।
২ দিন আগেরাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (২৮ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত পুলিশ ও আয়োজকদের সহায়তায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ দিন আগেরাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলমান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে দেশীয় অস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। পরে উপস্থিত জনতা তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেপুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
১১ দিন আগে