নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে রক্ত দেওয়ার কথা বলে নিয়ে দুই তরুণীকে আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণে ঘটনার মূলহোতা তানজিনা আক্তার তানিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের শিবগঞ্জ এলাকার একটি বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে তানিয়াকে সিলেট মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানায় হস্তান্তর করা হলে ভুক্তভোগীদের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গ্রেপ্তারকৃত তানিয়া দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার জয়সিদ্দি গ্রামের দবির মিয়ার মেয়ে।
জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘পালাক্রমে মামলার প্রধান আসামি তানিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ তানিয়াকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। শুনানির তারিখ এখনো পাইনি। পেলে আমরা আদালতে রিমান্ডের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরব।’
গত ২৩ আগস্ট রাতে নগরের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন গ্রিন হিল আবাসিক হোটেলে দুই তরুণীকে আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়। ভুক্তভোগীদের বান্ধবী তানিয়া রোগীকে রক্ত দেওয়ার কথা বলে তাঁদের ডেকে এনে কৌশলে অভিযুক্তদের মাধ্যমে হোটেল কক্ষে আটকিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় গত ২৮ আগস্ট ভুক্তভোগী দুই তরুণী জালালাবাদ থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন, পালাক্রমে ধর্ষণের ঘটনার মূলহোতা নগরের উপশহর এলাকার বাসিন্দা বিউটি পারলার কর্মী তানজিনা আক্তার তানিয়া (২৫), সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার নগর গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে মোহাইমিন রহমান রাহি (৩৩), সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার গোবিগন্দগঞ্জ নয়াবাজার (লোকেশ্বর) গ্রামের মৃত তহুর আলীর ছেলে জুবেল (৩১), নগরের পাঠানটুলা এলাকার আলী আকবরের ছেলে রানা আহমদ শিপলু ওরফে শিবলু (৩৫), সুনামগঞ্জ সদর থানার হরিনাপাটি গ্রামের ফরহাদ রাজা চৌধুরীর ছেলে নাবিল রাজা চৌধুরী (৩৫) ও সুজন (৩৫) এবং অজ্ঞাত আরও ৫ / ৬ জন।
সিলেটে রক্ত দেওয়ার কথা বলে নিয়ে দুই তরুণীকে আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণে ঘটনার মূলহোতা তানজিনা আক্তার তানিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের শিবগঞ্জ এলাকার একটি বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে তানিয়াকে সিলেট মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানায় হস্তান্তর করা হলে ভুক্তভোগীদের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গ্রেপ্তারকৃত তানিয়া দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার জয়সিদ্দি গ্রামের দবির মিয়ার মেয়ে।
জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘পালাক্রমে মামলার প্রধান আসামি তানিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ তানিয়াকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। শুনানির তারিখ এখনো পাইনি। পেলে আমরা আদালতে রিমান্ডের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরব।’
গত ২৩ আগস্ট রাতে নগরের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন গ্রিন হিল আবাসিক হোটেলে দুই তরুণীকে আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়। ভুক্তভোগীদের বান্ধবী তানিয়া রোগীকে রক্ত দেওয়ার কথা বলে তাঁদের ডেকে এনে কৌশলে অভিযুক্তদের মাধ্যমে হোটেল কক্ষে আটকিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় গত ২৮ আগস্ট ভুক্তভোগী দুই তরুণী জালালাবাদ থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন, পালাক্রমে ধর্ষণের ঘটনার মূলহোতা নগরের উপশহর এলাকার বাসিন্দা বিউটি পারলার কর্মী তানজিনা আক্তার তানিয়া (২৫), সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার নগর গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে মোহাইমিন রহমান রাহি (৩৩), সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার গোবিগন্দগঞ্জ নয়াবাজার (লোকেশ্বর) গ্রামের মৃত তহুর আলীর ছেলে জুবেল (৩১), নগরের পাঠানটুলা এলাকার আলী আকবরের ছেলে রানা আহমদ শিপলু ওরফে শিবলু (৩৫), সুনামগঞ্জ সদর থানার হরিনাপাটি গ্রামের ফরহাদ রাজা চৌধুরীর ছেলে নাবিল রাজা চৌধুরী (৩৫) ও সুজন (৩৫) এবং অজ্ঞাত আরও ৫ / ৬ জন।
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
৬ দিন আগে১৩৩৭ সালের এক মে সন্ধ্যায়, লন্ডনের ওল্ড সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের সামনে রক্তাক্ত এক হত্যাকাণ্ড ঘটে। জন ফোর্ড নামের এক ধর্মযাজককে একদল লোক ঘিরে ধরে কানের কাছে ও পেটে ছুরি মারে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
৯ দিন আগেশাকিব খান অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘তাণ্ডব’ পাইরেসির শিকার হয়েছে টেলিগ্রাম চ্যানেলের মাধ্যমে। এ ঘটনায় রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মামলায় ইউটিউবার টিপু সুলতানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
৯ দিন আগেপুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
১৬ দিন আগে