কুড়িগ্রাম ও উলিপুর প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে ৭ বছরের শিশু চম্পা হত্যা মামলার প্রধান আসামি মিন্টু বসনিয়া ও তাঁর স্ত্রী মোর্শেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দীর্ঘ ৬ বছর পলাতক থাকার পর বুধবার (১১ অক্টোবর) গাজীপুর থেকে র্যাবের সহায়তায় তাঁদের গ্রেপ্তার করে উলিপুর থানা-পুলিশের একটি দল। বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার দম্পতি উলিপুর উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের গণকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। নিজের ভাতিজিকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় তাঁরা জামিনে বের হয়ে ২০১৭ সাল থেকে পলাতক ছিলেন। পরে আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলা সূত্রে পুলিশ জানায়, ২০১৩ সালে মিন্টু বসুনিয়া ও তাঁর বড় ভাই চাঁদ মিয়া মাটি কাটার কাজ করতে গিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে ওই এলাকার বজরুল নামে এক ব্যক্তিকে মারপিট করেন। এতে বজরুল গুরুতর আহত হলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেসময় বজরুল মারা গেছেন বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনার দায় এড়াতে এবং উল্টো বজরুলের পরিবারকে মামলায় ফাঁসাতে মিন্টু বসুনিয়া ও তাঁর স্ত্রী মোর্শেদা বেগম মিলে আপন ভাতিজি চাঁদ মিয়ার ৭ বছরের শিশু চম্পাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে খোঁজাখুজির নাটক সাজিয়ে মিন্টু মিয়া পাশের একটি বাঁশঝাড় থেকে চম্পার লাশ উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় প্রতিপক্ষ বজরুলের পরিবারের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হলে বজরুলের ভাতিজা হাফিজুলকে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে মিন্টুর পরিবার। তবে মামলা তদন্তে ঘটনা ভিন্ন দিকে মোড় নেয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাদী চাঁদ মিয়ার ভাই মিন্টু বসুনিয়াকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে মিন্টু তাঁর স্ত্রীসহ ভাতিজিকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। পরে পুলিশ তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। মিন্টু ও তাঁর স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।
কয়েক মাস কারাভোগ করে উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছাড়া পান মিন্টু ও তাঁর স্ত্রী। মুক্তি পেয়েই আত্মগোপনে চলে যান তাঁরা। মামলার শুনানিতে হাজির না হওয়ায় আদালত ২০১৭ সালের ১৫ মে এই দম্পতির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। দীর্ঘ ছয় বছর পর গত বুধবার তাঁদের গেফতার করে পুলিশ।
আদালত সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে কুড়িগ্রাম জেলা জজ আদালতের অতিরিক্ত দায়রা জজ আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ওসি গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘মামলাটি চাঞ্চল্যকর। আসামিরা আত্মগোপনে ছিলেন। দীর্ঘ দিনের চেষ্টায় আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি।’
কুড়িগ্রামের উলিপুরে ৭ বছরের শিশু চম্পা হত্যা মামলার প্রধান আসামি মিন্টু বসনিয়া ও তাঁর স্ত্রী মোর্শেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দীর্ঘ ৬ বছর পলাতক থাকার পর বুধবার (১১ অক্টোবর) গাজীপুর থেকে র্যাবের সহায়তায় তাঁদের গ্রেপ্তার করে উলিপুর থানা-পুলিশের একটি দল। বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার দম্পতি উলিপুর উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের গণকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। নিজের ভাতিজিকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় তাঁরা জামিনে বের হয়ে ২০১৭ সাল থেকে পলাতক ছিলেন। পরে আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলা সূত্রে পুলিশ জানায়, ২০১৩ সালে মিন্টু বসুনিয়া ও তাঁর বড় ভাই চাঁদ মিয়া মাটি কাটার কাজ করতে গিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে ওই এলাকার বজরুল নামে এক ব্যক্তিকে মারপিট করেন। এতে বজরুল গুরুতর আহত হলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেসময় বজরুল মারা গেছেন বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনার দায় এড়াতে এবং উল্টো বজরুলের পরিবারকে মামলায় ফাঁসাতে মিন্টু বসুনিয়া ও তাঁর স্ত্রী মোর্শেদা বেগম মিলে আপন ভাতিজি চাঁদ মিয়ার ৭ বছরের শিশু চম্পাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে খোঁজাখুজির নাটক সাজিয়ে মিন্টু মিয়া পাশের একটি বাঁশঝাড় থেকে চম্পার লাশ উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় প্রতিপক্ষ বজরুলের পরিবারের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হলে বজরুলের ভাতিজা হাফিজুলকে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে মিন্টুর পরিবার। তবে মামলা তদন্তে ঘটনা ভিন্ন দিকে মোড় নেয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাদী চাঁদ মিয়ার ভাই মিন্টু বসুনিয়াকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে মিন্টু তাঁর স্ত্রীসহ ভাতিজিকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। পরে পুলিশ তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। মিন্টু ও তাঁর স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।
কয়েক মাস কারাভোগ করে উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছাড়া পান মিন্টু ও তাঁর স্ত্রী। মুক্তি পেয়েই আত্মগোপনে চলে যান তাঁরা। মামলার শুনানিতে হাজির না হওয়ায় আদালত ২০১৭ সালের ১৫ মে এই দম্পতির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। দীর্ঘ ছয় বছর পর গত বুধবার তাঁদের গেফতার করে পুলিশ।
আদালত সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে কুড়িগ্রাম জেলা জজ আদালতের অতিরিক্ত দায়রা জজ আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ওসি গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘মামলাটি চাঞ্চল্যকর। আসামিরা আত্মগোপনে ছিলেন। দীর্ঘ দিনের চেষ্টায় আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪