এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া (রাজশাহী)
রাজশাহীর পুঠিয়ায় থানা-পুলিশের শীর্ষ তালিকায় রয়েছেন অর্ধশতাধিক শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী। তাঁরা হাইস্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রথম টার্গেট করছেন। নতুন ক্রেতা বৃদ্ধি করতে তাঁরা বিভিন্ন মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছে মাদকদ্রব্য পৌঁছে দিচ্ছেন। আইনি তদারকি না থাকায় তাঁরা প্রকাশ্যে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এতে অনেক শিক্ষার্থী এখন মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে বলে দাবি করছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরে এই এলাকায় মাদকের কারবার কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। সেই তথ্যমতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ শীর্ষ মাদক কারবারিদের একটি তালিকা তৈরির নির্দেশ দেয়। নির্দেশ মোতাবেক গত ২০২০ সালের শেষের দিকে এলাকার অর্ধশতাধিক মাদক ব্যবসায়ীর একটি তালিকা তৈরি করা হয়। ওই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে চিহ্নিত ২৭ জনের নাম। তাঁদের মধ্যে একাধিক জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা ও ছাত্রনেতাদের নামও তালিকায় উঠে এসেছে।
জাহিদ হোসেন নামের একজন শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, `আমার ছেলে সদর এলাকার একটি কলেজে পড়ে। এলাকার চিহ্নিত দুজন মাদক ব্যবসায়ী ওই কলেজে প্রতিদিন আসা-যাওয়া করেন। তাঁরা সেখানে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলছেন। আর ওই শিক্ষার্থীরা এখন মাদকাসক্ত। ছেলেকে চোখে চোখে রাখতে প্রায় প্রতিদিন আমিও তার সঙ্গে কলেজে আসি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন, মাদক ব্যবসায় এখন রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা জড়িয়ে পড়েছেন। আর বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করছেন একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা। ওই নেতা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করেন। আর মাঝেমধ্যে দু-একজন ছোটখাটো ব্যবসায়ীকে পুলিশ আটক করলেও শীর্ষ কারবারিরা থাকছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিষয়গুলো নিয়ে উপজেলা পরিষদের মাসিক আইনশৃঙ্খলা সভায় অভিযোগ তুলেও কোনো সুফল আসছে না।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম হিরা বাচ্চু বলেন, একসময় পাড়া-মহল্লায় কোনো মাদকসেবী ছিল না। এখন মাদকসেবী প্রায় ঘরে ঘরে রয়েছে। বখাটেরা কখনো কারও বন্ধু হয় না। প্রতিটি পরিবারের উচিত তাঁদের সন্তানদের সব সময় নজরে রাখা।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, `মাদকের সঙ্গে আমরা কোনো আপস করি না। তবে আমি এই থানায় আসার আগে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের একটি তালিকা হয়েছে। আমরা তালিকার সঙ্গে এলাকায় কিছু নতুন মাদক বিক্রেতার তথ্যও পাচ্ছি। এরই মধ্যে অনেককে আটক করেছি। বাকিদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।'
রাজশাহীর পুঠিয়ায় থানা-পুলিশের শীর্ষ তালিকায় রয়েছেন অর্ধশতাধিক শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী। তাঁরা হাইস্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের প্রথম টার্গেট করছেন। নতুন ক্রেতা বৃদ্ধি করতে তাঁরা বিভিন্ন মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছে মাদকদ্রব্য পৌঁছে দিচ্ছেন। আইনি তদারকি না থাকায় তাঁরা প্রকাশ্যে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এতে অনেক শিক্ষার্থী এখন মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে বলে দাবি করছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরে এই এলাকায় মাদকের কারবার কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। সেই তথ্যমতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ শীর্ষ মাদক কারবারিদের একটি তালিকা তৈরির নির্দেশ দেয়। নির্দেশ মোতাবেক গত ২০২০ সালের শেষের দিকে এলাকার অর্ধশতাধিক মাদক ব্যবসায়ীর একটি তালিকা তৈরি করা হয়। ওই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে চিহ্নিত ২৭ জনের নাম। তাঁদের মধ্যে একাধিক জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা ও ছাত্রনেতাদের নামও তালিকায় উঠে এসেছে।
জাহিদ হোসেন নামের একজন শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, `আমার ছেলে সদর এলাকার একটি কলেজে পড়ে। এলাকার চিহ্নিত দুজন মাদক ব্যবসায়ী ওই কলেজে প্রতিদিন আসা-যাওয়া করেন। তাঁরা সেখানে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলছেন। আর ওই শিক্ষার্থীরা এখন মাদকাসক্ত। ছেলেকে চোখে চোখে রাখতে প্রায় প্রতিদিন আমিও তার সঙ্গে কলেজে আসি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন, মাদক ব্যবসায় এখন রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা জড়িয়ে পড়েছেন। আর বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করছেন একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা। ওই নেতা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করেন। আর মাঝেমধ্যে দু-একজন ছোটখাটো ব্যবসায়ীকে পুলিশ আটক করলেও শীর্ষ কারবারিরা থাকছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিষয়গুলো নিয়ে উপজেলা পরিষদের মাসিক আইনশৃঙ্খলা সভায় অভিযোগ তুলেও কোনো সুফল আসছে না।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম হিরা বাচ্চু বলেন, একসময় পাড়া-মহল্লায় কোনো মাদকসেবী ছিল না। এখন মাদকসেবী প্রায় ঘরে ঘরে রয়েছে। বখাটেরা কখনো কারও বন্ধু হয় না। প্রতিটি পরিবারের উচিত তাঁদের সন্তানদের সব সময় নজরে রাখা।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, `মাদকের সঙ্গে আমরা কোনো আপস করি না। তবে আমি এই থানায় আসার আগে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের একটি তালিকা হয়েছে। আমরা তালিকার সঙ্গে এলাকায় কিছু নতুন মাদক বিক্রেতার তথ্যও পাচ্ছি। এরই মধ্যে অনেককে আটক করেছি। বাকিদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।'
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
৫ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫