অনলাইন ডেস্ক
ইতালির মোস্ট ওয়ান্টেড মাফিয়া বস মাতেও মেসিনা দেনারো মারা গেছেন। ইতালির কুখ্যাত কোসা নস্ত্রা মাফিয়া গ্রুপের এ প্রধানকে চলতি বছরের শুরুতে আটক করেছিল পুলিশ।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, ৬১ বছর বয়সী দেনারো চলতি বছরের জানুয়ারিতে আটক হওয়ার আগে ৩০ বছর পলাতক ছিলেন।
গ্রেপ্তারের সময় তাঁর ক্যানসারের চিকিৎসা চলছিল। গত মাসে তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
দেনারোর বিরুদ্ধে অসংখ্য হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯২ সালে মাফিয়া বিরোধী প্রসিকিউটর জিওভান্নি ফ্যালকন ও পাওলো বোরসেলিনো হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ বহু অপরাধের জন্য ২০০২ সালে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা ও আজীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। একসময় তিনি গর্ব করে বলেছিলেন, তাঁর হাতে খুন হওয়াদের লাশ দিয়ে ‘একটি সমাধিস্থল’ ভর্তি করা সম্ভব।
অপরাধমূলক চক্র কোসা নস্ত্রার হয়ে চোরাচালান, বেআইনি বর্জ্য নিষ্কাশন, অর্থ পাচার এবং মাদকপাচারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন দেনারো।
১৯৯৩ সাল থেকে পলাতক থাকলেও মেসিনা দেনারো বিভিন্ন গুপ্ত স্থান থেকে সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন।
ইতালির স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, গত শুক্রবার দেনারো মধ্য ইতালির লা’কুইলা শহরের একটি হাসপাতালে কোমায় চলে যান। গত কয়েকমাসে ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য তাঁর বেশ কয়েকটি অস্ত্রপচার করা হয়েছিল। কিন্তু অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
লা’কুইলার মেয়র পিয়েরলুইগি বিওন্দি দেনারোর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেছেন। এক্স প্ল্যাটফর্মে (টুইটার) তিনি পোস্ট করে বলেন, ‘সাম্প্রতিক ইতিহাসে অনুশোচনা ও খেদহীন এক জীবনের সমাপ্তি, যা আমরা কখনো মুছে ফেলতে পারবো না।’
ধারণা করা হয়, দেনারোই ছিলেন কোসা নস্ত্রার শেষ ‘গোপনীয়তা রক্ষাকারী’। অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং আইনজীবীর মতে, দেনারোর কাছে মাফিয়া দ্বারা সংঘটিত বেশ কয়েকটি আলোচিত অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের নাম ছিল।
তাঁর গ্রেপ্তারের সঙ্গে একশরও বেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য সম্পৃক্ত ছিলেন। গ্রেপ্তারের সময় দেনারো সিসিলির পালেরমোতে কেমোথেরাপি নিচ্ছিলেন।
ইতালির মোস্ট ওয়ান্টেড মাফিয়া বস মাতেও মেসিনা দেনারো মারা গেছেন। ইতালির কুখ্যাত কোসা নস্ত্রা মাফিয়া গ্রুপের এ প্রধানকে চলতি বছরের শুরুতে আটক করেছিল পুলিশ।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, ৬১ বছর বয়সী দেনারো চলতি বছরের জানুয়ারিতে আটক হওয়ার আগে ৩০ বছর পলাতক ছিলেন।
গ্রেপ্তারের সময় তাঁর ক্যানসারের চিকিৎসা চলছিল। গত মাসে তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
দেনারোর বিরুদ্ধে অসংখ্য হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯২ সালে মাফিয়া বিরোধী প্রসিকিউটর জিওভান্নি ফ্যালকন ও পাওলো বোরসেলিনো হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ বহু অপরাধের জন্য ২০০২ সালে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা ও আজীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। একসময় তিনি গর্ব করে বলেছিলেন, তাঁর হাতে খুন হওয়াদের লাশ দিয়ে ‘একটি সমাধিস্থল’ ভর্তি করা সম্ভব।
অপরাধমূলক চক্র কোসা নস্ত্রার হয়ে চোরাচালান, বেআইনি বর্জ্য নিষ্কাশন, অর্থ পাচার এবং মাদকপাচারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন দেনারো।
১৯৯৩ সাল থেকে পলাতক থাকলেও মেসিনা দেনারো বিভিন্ন গুপ্ত স্থান থেকে সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন।
ইতালির স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, গত শুক্রবার দেনারো মধ্য ইতালির লা’কুইলা শহরের একটি হাসপাতালে কোমায় চলে যান। গত কয়েকমাসে ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য তাঁর বেশ কয়েকটি অস্ত্রপচার করা হয়েছিল। কিন্তু অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
লা’কুইলার মেয়র পিয়েরলুইগি বিওন্দি দেনারোর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেছেন। এক্স প্ল্যাটফর্মে (টুইটার) তিনি পোস্ট করে বলেন, ‘সাম্প্রতিক ইতিহাসে অনুশোচনা ও খেদহীন এক জীবনের সমাপ্তি, যা আমরা কখনো মুছে ফেলতে পারবো না।’
ধারণা করা হয়, দেনারোই ছিলেন কোসা নস্ত্রার শেষ ‘গোপনীয়তা রক্ষাকারী’। অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং আইনজীবীর মতে, দেনারোর কাছে মাফিয়া দ্বারা সংঘটিত বেশ কয়েকটি আলোচিত অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের নাম ছিল।
তাঁর গ্রেপ্তারের সঙ্গে একশরও বেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য সম্পৃক্ত ছিলেন। গ্রেপ্তারের সময় দেনারো সিসিলির পালেরমোতে কেমোথেরাপি নিচ্ছিলেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫