হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
কোনো ব্যক্তি লাইসেন্স না নিয়ে বাঘ বা হাতি হত্যা করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এ অপরাধ জামিন অযোগ্য। এ জন্য শাস্তি সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদণ্ড। তবে একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটালে সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে। আইনে এমন কঠোরতা থাকলেও হাতি হত্যার ঘটনায় গত ৯ বছরে এ ধরনের কোনো শাস্তি হয়নি চট্টগ্রামে। সম্প্রতি বন্য হাতি মৃত্যুর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার পেছনে এটি একটি বড় কারণ।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের আগমনের পর টেকনাফ ও উখিয়ায় উজাড় হতে শুরু করে বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য। এতে আবাসস্থল ও বিচরণক্ষেত্র হারায় বিখ্যাত এশিয়ান হাতি। হুমকির মুখে পড়ায় পথ পরিবর্তন করে হাতিগুলো চট্টগ্রামের দক্ষিণ বন বিভাগের আওতাধীন চুনতি অভয়ারণ্য হয়ে বাঁশখালী ও আনোয়ারার লোকালয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে। বাড়ছে হাতি-মানুষের সংঘর্ষ। মানুষের হাতে মারা পড়ছে হাতি। এসব ঘটনায় মামলা হলেও এখন পর্যন্ত কেউ শাস্তির মুখোমুখি হননি।
২০১২ সালে বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন প্রণয়নের পর গত তিন বছরে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে হাতি মৃত্যুর ঘটনায় ১৫টি মামলা করে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ। তবে এসব মামলার কোনোটিতে কোনো আসামি কারাগারে নেই। কোনো মামলায় এখন পর্যন্ত রায় ঘোষণা হয়নি।
এ বিষয়ে বন আদালত চট্টগ্রামের বন মামলা পরিচালক এ টি এম গোলাম কিবরিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতি হত্যা জামিন অযোগ্য অপরাধ। কিন্তু এরপরও আদালত আসামিদের জামিন দিয়ে দেন। হাতি হত্যার ঘটনায় বর্তমানে চট্টগ্রামে ৬টি মামলা চলমান আছে। এর কোনো মামলায় কোনো আসামি কারাগারে নেই। দু-একটি মামলায় আসামিরা জামিনে রয়েছেন। বাকিগুলোতে আদালত এখনো আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেনি।
বাকি ৯টি মামলা কক্সবাজার অঞ্চলের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেটদের বিশেষ ক্ষমতা আছে। উনারা চাইলে জামিন দিতে পারেন। মূলত বিচারকাজে দীর্ঘসূত্রতার কারণেই হাতি হত্যা বাড়ছে। একটি পক্ষ বন দখল করার জন্য প্রশিক্ষিত শিকারি দিয়ে হাতিগুলো মেরে ফেলছে। জড়িত ব্যক্তিদের যদি দ্রুত বিচারের আওতায় আনা যেত, তাহলে হাতি হত্যা অনেকাংশে কমে আসত।
২০১৯ সাল থেকে চলতি নভেম্বর মাস পর্যন্ত চট্টগ্রামের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকা এবং কক্সবাজার বনাঞ্চলে ৪৪টি হাতির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হাতি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে কক্সবাজার দক্ষিণ ও উত্তর বন বিভাগে। ওই দুটি এলাকায় দুষ্কৃতকারীরা বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে এবং গুলি করে হাতিগুলো হত্যা করেছেন। সেখানে গত মাসেই (নভেম্বর) ৪টি হাতির মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ গত ১৩ নভেম্বর কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের চুড়াফোলা ফুইজার ঝিরি এলাকায় বৈদ্যুতিক শক দিয়ে ১টি হাতিকে মেরে ফেলা হয়েছে। এরপর গত ২১ নভেম্বর কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের পূর্ব গজালিয়া সিলভার ঘাট এলাকায় তিন বছর বয়সী ১টি বাচ্চা হাতি পা পিছলে পড়ে মারা যায়।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, গত তিন বছরে কক্সবাজার দক্ষিণ ও উত্তর বন বিভাগে ২০টি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগে ১৫টি, বান্দরবান বন বিভাগের ৫টি ও বাঁশখালীর জলদিতে ৩টি হাতি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৯টি হাতিকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মেরে ফেলা হয়। ৪টি হাতিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। বার্ধক্যজনিত কারণসহ অসুস্থতায় মারা যায় ২৩টি হাতি। বাকি ৭টি হাতির মধ্যে ৩টি হাতি পানিতে ডুবে, ২টি পাহাড় থেকে পড়ে এবং ১টি প্রসবকালীন মারা যায়।
গত তিন বছরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে ৪৪টি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও মাত্র ১৫টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা করেছে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ। বাকি ৩৯টি হাতির মৃত্যুর ঘটনা থেকে গেছে আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে। যদিও এগুলোকে প্রাকৃতিক মৃত্যু বলে দাবি করেছে বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিভাগ।
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালে পৃথক দুটি ঘটনায় বৈদ্যুতিক শক দিয়ে দুটি হাতি হত্যার অভিযোগে দুটি পিওআর মামলা করা হয়। ২০২০ সালে ৭টি হাতি মেরে ফেলার ঘটনায় ৭টি মামলা করা হয়। এর মধ্যে ৪টি হাতিকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে হত্যা করা হয়। বাকি তিনটি হাতিকে গুলি করে হত্যা করে আসামিরা। সর্বশেষ ২০২১ সালে ৬টি হাতি মারা যায়। এর মধ্যে গত নভেম্বর মাসেই ৪টি হাতি হত্যা করা হয়। চলতি বছর হত্যা করা ৬টি হাতির মধ্যে ৩টি হাতি বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যায়। অপর ৩টির মধ্যে ১টি হাতি পাহাড় থেকে পড়ে এবং অন্য ২টিকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
৩৯টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার বিষয়ে জানতে চাইলে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ) রফিকুল ইসলাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ৩৯টি হাতির অধিকাংশ প্রাকৃতিকভাবে মারা গিয়েছে। তাই এসব হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা করা হয়নি। এর বাইরে কয়েকটি হাতি মৃত্যুর ঘটনায় কারও সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া যায়নি, যে কারণে মামলা করা সম্ভব হয়নি।’
কোনো ব্যক্তি লাইসেন্স না নিয়ে বাঘ বা হাতি হত্যা করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এ অপরাধ জামিন অযোগ্য। এ জন্য শাস্তি সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদণ্ড। তবে একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটালে সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে। আইনে এমন কঠোরতা থাকলেও হাতি হত্যার ঘটনায় গত ৯ বছরে এ ধরনের কোনো শাস্তি হয়নি চট্টগ্রামে। সম্প্রতি বন্য হাতি মৃত্যুর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার পেছনে এটি একটি বড় কারণ।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের আগমনের পর টেকনাফ ও উখিয়ায় উজাড় হতে শুরু করে বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য। এতে আবাসস্থল ও বিচরণক্ষেত্র হারায় বিখ্যাত এশিয়ান হাতি। হুমকির মুখে পড়ায় পথ পরিবর্তন করে হাতিগুলো চট্টগ্রামের দক্ষিণ বন বিভাগের আওতাধীন চুনতি অভয়ারণ্য হয়ে বাঁশখালী ও আনোয়ারার লোকালয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে। বাড়ছে হাতি-মানুষের সংঘর্ষ। মানুষের হাতে মারা পড়ছে হাতি। এসব ঘটনায় মামলা হলেও এখন পর্যন্ত কেউ শাস্তির মুখোমুখি হননি।
২০১২ সালে বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন প্রণয়নের পর গত তিন বছরে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে হাতি মৃত্যুর ঘটনায় ১৫টি মামলা করে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ। তবে এসব মামলার কোনোটিতে কোনো আসামি কারাগারে নেই। কোনো মামলায় এখন পর্যন্ত রায় ঘোষণা হয়নি।
এ বিষয়ে বন আদালত চট্টগ্রামের বন মামলা পরিচালক এ টি এম গোলাম কিবরিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতি হত্যা জামিন অযোগ্য অপরাধ। কিন্তু এরপরও আদালত আসামিদের জামিন দিয়ে দেন। হাতি হত্যার ঘটনায় বর্তমানে চট্টগ্রামে ৬টি মামলা চলমান আছে। এর কোনো মামলায় কোনো আসামি কারাগারে নেই। দু-একটি মামলায় আসামিরা জামিনে রয়েছেন। বাকিগুলোতে আদালত এখনো আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেনি।
বাকি ৯টি মামলা কক্সবাজার অঞ্চলের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেটদের বিশেষ ক্ষমতা আছে। উনারা চাইলে জামিন দিতে পারেন। মূলত বিচারকাজে দীর্ঘসূত্রতার কারণেই হাতি হত্যা বাড়ছে। একটি পক্ষ বন দখল করার জন্য প্রশিক্ষিত শিকারি দিয়ে হাতিগুলো মেরে ফেলছে। জড়িত ব্যক্তিদের যদি দ্রুত বিচারের আওতায় আনা যেত, তাহলে হাতি হত্যা অনেকাংশে কমে আসত।
২০১৯ সাল থেকে চলতি নভেম্বর মাস পর্যন্ত চট্টগ্রামের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকা এবং কক্সবাজার বনাঞ্চলে ৪৪টি হাতির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হাতি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে কক্সবাজার দক্ষিণ ও উত্তর বন বিভাগে। ওই দুটি এলাকায় দুষ্কৃতকারীরা বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে এবং গুলি করে হাতিগুলো হত্যা করেছেন। সেখানে গত মাসেই (নভেম্বর) ৪টি হাতির মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ গত ১৩ নভেম্বর কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের চুড়াফোলা ফুইজার ঝিরি এলাকায় বৈদ্যুতিক শক দিয়ে ১টি হাতিকে মেরে ফেলা হয়েছে। এরপর গত ২১ নভেম্বর কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের পূর্ব গজালিয়া সিলভার ঘাট এলাকায় তিন বছর বয়সী ১টি বাচ্চা হাতি পা পিছলে পড়ে মারা যায়।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, গত তিন বছরে কক্সবাজার দক্ষিণ ও উত্তর বন বিভাগে ২০টি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগে ১৫টি, বান্দরবান বন বিভাগের ৫টি ও বাঁশখালীর জলদিতে ৩টি হাতি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৯টি হাতিকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মেরে ফেলা হয়। ৪টি হাতিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। বার্ধক্যজনিত কারণসহ অসুস্থতায় মারা যায় ২৩টি হাতি। বাকি ৭টি হাতির মধ্যে ৩টি হাতি পানিতে ডুবে, ২টি পাহাড় থেকে পড়ে এবং ১টি প্রসবকালীন মারা যায়।
গত তিন বছরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে ৪৪টি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও মাত্র ১৫টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা করেছে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ। বাকি ৩৯টি হাতির মৃত্যুর ঘটনা থেকে গেছে আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে। যদিও এগুলোকে প্রাকৃতিক মৃত্যু বলে দাবি করেছে বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিভাগ।
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালে পৃথক দুটি ঘটনায় বৈদ্যুতিক শক দিয়ে দুটি হাতি হত্যার অভিযোগে দুটি পিওআর মামলা করা হয়। ২০২০ সালে ৭টি হাতি মেরে ফেলার ঘটনায় ৭টি মামলা করা হয়। এর মধ্যে ৪টি হাতিকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে হত্যা করা হয়। বাকি তিনটি হাতিকে গুলি করে হত্যা করে আসামিরা। সর্বশেষ ২০২১ সালে ৬টি হাতি মারা যায়। এর মধ্যে গত নভেম্বর মাসেই ৪টি হাতি হত্যা করা হয়। চলতি বছর হত্যা করা ৬টি হাতির মধ্যে ৩টি হাতি বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যায়। অপর ৩টির মধ্যে ১টি হাতি পাহাড় থেকে পড়ে এবং অন্য ২টিকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
৩৯টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার বিষয়ে জানতে চাইলে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ) রফিকুল ইসলাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ৩৯টি হাতির অধিকাংশ প্রাকৃতিকভাবে মারা গিয়েছে। তাই এসব হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা করা হয়নি। এর বাইরে কয়েকটি হাতি মৃত্যুর ঘটনায় কারও সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া যায়নি, যে কারণে মামলা করা সম্ভব হয়নি।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫