ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরের দেশগুলোর নাগরিকেরা এখন স্পেনে বাড়ি কিনতে চাইলে শতভাগ কর দিতে হবে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির আবাসন সংকট নিরসনে বেশ কিছু সংস্কার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ। দেশটির জনপ্রিয় গোল্ডেন ভিসা স্কিম বন্ধ ঘোষণার পর এবার আবাসনে কর আরোপের ঘোষণা এল। বিদেশিদের আধিক্য কমাতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
স্পেনে বর্তমানে নতুন বাড়ির ওপর ১০ শতাংশ কর এবং পুরোনো সম্পত্তির ওপর ৬ শতাংশ কর প্রযোজ্য। নতুন এই প্রস্তাব অনুসারে, এখন বাড়ির দামের সমান কর দিতে হতে পারে।
সানচেজের অভিযোগ, ২০২৩ সালে স্পেনে ২৭ হাজারেরও বেশি বাড়ি কিনেছেন বিদেশিরা। তবে এগুলোতে বসবাস করেন না তাঁরা, ভাড়া দিয়ে উপার্জনই তাঁদের মূল উদ্দেশ্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে আবাসনের ব্যয় বেড়েছে ৪৮ শতাংশ, যা এখন আবাসন সংকটের সৃষ্টি করেছে।
সানচেজের পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, অবকাশযাপন কেন্দ্রগুলোর সম্পত্তি কেনাবেচা কমিয়ে দেওয়া। এতে অতিরিক্ত পর্যটকের চাপ কমবে। তিনি বলেন, স্পেনের ছোট শহরগুলোতে এয়ারবিএনবির (স্বল্প সময় অবস্থানের জন্য বাসাভাড়া) সংখ্যা খুব বেশি, কিন্তু পরিবার নিয়ে বসবাস করার মতো বাড়ির সংখ্যা কম।
২০২১ সালে পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, স্পেনে প্রায় ৩৮ লাখ বাড়ি খালি পড়ে আছে, যা দেশটির মোট আবাসন ব্যবস্থার ১৪ শতাংশ। এগুলো মূলত পর্যটকদের ভাড়া দেওয়া হয়। সানচেজ বলেন, পর্যটকদের ভাড়া দেওয়া বাড়িগুলো হোটেলের মতো করের আওতায় যাবে। তবে যারা দীর্ঘ মেয়াদে বাড়ি ভাড়া দেবেন, তাঁরা কর অব্যাহতি সুবিধা পাবেন।
প্রধানমন্ত্রী সানচেজ ৩ হাজারেরও বেশি সম্পত্তি সরকারি আবাসন সংস্থার কাছে হস্তান্তর করে ভাড়াটিয়াদের জন্য সহনীয় মূল্যে আবাসনের সুযোগ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
যদিও কীভাবে এই কর কার্যকর করা হবে, সে নিয়ে বিস্তারিত এখনো জানা যায়নি। সানচেজ সরকার জানায়, এই প্রস্তাব গভীরভাবে বিশ্লেষণের পর চূড়ান্ত করা হবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরের দেশগুলোর নাগরিকেরা এখন স্পেনে বাড়ি কিনতে চাইলে শতভাগ কর দিতে হবে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির আবাসন সংকট নিরসনে বেশ কিছু সংস্কার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ। দেশটির জনপ্রিয় গোল্ডেন ভিসা স্কিম বন্ধ ঘোষণার পর এবার আবাসনে কর আরোপের ঘোষণা এল। বিদেশিদের আধিক্য কমাতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
স্পেনে বর্তমানে নতুন বাড়ির ওপর ১০ শতাংশ কর এবং পুরোনো সম্পত্তির ওপর ৬ শতাংশ কর প্রযোজ্য। নতুন এই প্রস্তাব অনুসারে, এখন বাড়ির দামের সমান কর দিতে হতে পারে।
সানচেজের অভিযোগ, ২০২৩ সালে স্পেনে ২৭ হাজারেরও বেশি বাড়ি কিনেছেন বিদেশিরা। তবে এগুলোতে বসবাস করেন না তাঁরা, ভাড়া দিয়ে উপার্জনই তাঁদের মূল উদ্দেশ্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে আবাসনের ব্যয় বেড়েছে ৪৮ শতাংশ, যা এখন আবাসন সংকটের সৃষ্টি করেছে।
সানচেজের পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, অবকাশযাপন কেন্দ্রগুলোর সম্পত্তি কেনাবেচা কমিয়ে দেওয়া। এতে অতিরিক্ত পর্যটকের চাপ কমবে। তিনি বলেন, স্পেনের ছোট শহরগুলোতে এয়ারবিএনবির (স্বল্প সময় অবস্থানের জন্য বাসাভাড়া) সংখ্যা খুব বেশি, কিন্তু পরিবার নিয়ে বসবাস করার মতো বাড়ির সংখ্যা কম।
২০২১ সালে পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, স্পেনে প্রায় ৩৮ লাখ বাড়ি খালি পড়ে আছে, যা দেশটির মোট আবাসন ব্যবস্থার ১৪ শতাংশ। এগুলো মূলত পর্যটকদের ভাড়া দেওয়া হয়। সানচেজ বলেন, পর্যটকদের ভাড়া দেওয়া বাড়িগুলো হোটেলের মতো করের আওতায় যাবে। তবে যারা দীর্ঘ মেয়াদে বাড়ি ভাড়া দেবেন, তাঁরা কর অব্যাহতি সুবিধা পাবেন।
প্রধানমন্ত্রী সানচেজ ৩ হাজারেরও বেশি সম্পত্তি সরকারি আবাসন সংস্থার কাছে হস্তান্তর করে ভাড়াটিয়াদের জন্য সহনীয় মূল্যে আবাসনের সুযোগ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
যদিও কীভাবে এই কর কার্যকর করা হবে, সে নিয়ে বিস্তারিত এখনো জানা যায়নি। সানচেজ সরকার জানায়, এই প্রস্তাব গভীরভাবে বিশ্লেষণের পর চূড়ান্ত করা হবে।
অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ২০২৫–২৬ অর্থবছরে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রস্তাবিত বাজেটে জনগণের স্বস্তি জন্য ছয়টি খাতে ভ্যাট ও আবগারি শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।
১ সেকেন্ড আগেঅর্থ উপদেষ্টা তাঁর বক্তব্যে বলেন, বিদ্যমান ৪৫টি সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ উপস্থাপনের বাধ্যবাধকতা শিথিল করে ক্রেডিট কার্ডসহ ১২টি সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র টিআইএন সার্টিফিকেট দাখিলের বিধান করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরেই অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোর কমিশনে ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করা হতো। এবার তা তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১৫ শতাংশে উন্নীত হওয়ায় খাতটির ব্যবসায়িক কাঠামো ও মূল্য নির্ধারণে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে।
৬ মিনিট আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ সোমবার (২ জুন) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণায় এ কথা জানান।
৮ মিনিট আগে