অনলাইন ডেস্ক
সব ধরনের ওষুধ আমদানির ওপর বিশাল পরিমাণের শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এই ঘোষণার প্রভাব এরই মধ্যে ওষুধশিল্পগুলোতে পড়তে শুরু করেছে। ইউরোপ ও ভারতের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের পতন দেখা গেছে। আজ বুধবার থেকে ট্রাম্পের ‘পারস্পরিক’ শুল্ক কার্যকর হওয়ায় বৈশ্বিক শেয়ারবাজারে আরও ধস নেমেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপের বিভিন্ন বড় ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা কোম্পানির সম্মিলিত শেয়ারের দর এরই মধ্যে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০২২ সালের অক্টোবরের পর সর্বনিম্ন। এর প্রভাবে ইউরোপের ওষুধ খাতের সূচক ৩ শতাংশ নেমে গেছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জিএসকে, রোচে, সানোফি ও নোভার্টিসের শেয়ার ইউরোপে ৫ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
এদিকে ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যালগুলোর শেয়ারমূল্য ১ দশমিক ৯ শতাংশ কমেছে, যার ফলে ভারতীয় স্টক মার্কেট সূচক বেঞ্চমার্ক নিফটি ৫০ প্রায় শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে গেছে।
ওষুধজাতীয় পণ্য আমদানির ওপর কবে এবং কত শতাংশ কর আরোপ করা হবে সে বিষয়ে ট্রাম্প কিছু বলেননি। তিনি বলেন, এই শুল্ক আরোপ মার্কিন ওষুধ খাতসংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে তাদের কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে উৎসাহিত করবে।
তবে এ খাতের বিশ্লেষক ও কোম্পানিগুলো বলছে, আমেরিকায় এই খাতের কারখানা স্থানান্তর বা স্থাপন করা খুবই কঠিন হতে পারে।
ব্যাংক ও আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান বার্কলের বিশ্লেষকদের মতে, বৈশ্বিক উৎপাদন, আন্তঃসংযুক্ত সরবরাহ চেইন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগীদের ওপর সম্ভাব্য প্রতিকূল প্রভাবের কারণে শিল্পে শুল্ক আরোপের সম্ভাব্য বাস্তবায়ন অত্যন্ত কঠিন হবে।
ইউরোস্ট্যাটের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপ থেকে মেডিকেল ও ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য আমদানির পরিমাণ প্রায় ৯০ বিলিয়ন ইউরো (৯৭ বিলিয়ন ডলার) ছিল।
বিশ্লেষকেরা বলেন, বায়োফার্মায় মার্কিন বাণিজ্য ঘাটতির প্রায় ৮০ শতাংশের জন্য ইউরোপ দায়ী। মার্কিন রাজস্বের উচ্চ শেয়ার নিয়ে থাকা আর্জেনক্স, ইউসিবি বা নভো নরডিস্কের মতো কোম্পানিগুলোর যুক্তরাষ্ট্রে সীমিত কার্যক্রম রয়েছে। যার ফলে এই শুল্ক আরোপের প্রভাব তাদের ওপর সবচেয়ে বেশি পড়তে পারে।
অন্যদিকে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, রোচে ও সানোফির মতো কোম্পানিগুলো তাদের বৈচিত্র্যময় বৈশ্বিক উৎপাদন নেটওয়ার্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানোর কারণে তাদের ওপর কম প্রভাব পড়তে পারে।
ট্রাম্প ‘পারস্পরিক’ শুল্কে ওষুধশিল্পকে ছাড় দিলেও পরে আবার ওষুধ শিল্পের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলে ওষুধ কোম্পানিগুলো শেয়ারের এই পতন দেখা যায়।
মুম্বাইয়ের ফার্মা ইনডেক্সে শতাংশ অনুযায়ী শীর্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ছিল আইপিসিএ ল্যাবরেটরিজ, গ্লেনমার্ক ফার্মা ও বায়োকন, যা ৪ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের ফার্মাসিউটিক্যাল রপ্তানি প্রধানত জেনেরিক পণ্যের সমন্বয়ে, যা জনপ্রিয় ওষুধগুলোর ‘সস্তা’ সংস্করণ। ভারতের সামগ্রিক ওষুধ রপ্তানির এক-তৃতীয়াংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায়।
মুম্বাই-ভিত্তিক নুভামা গ্রুপের ইক্যুইটি বিশ্লেষক শ্রীকান্ত আলকোকার বলেন, ‘এটি বিনিয়োগকারীদের মনোভাবের ওপর অনেক প্রভাব ফেলছে। এটি একটি চাপ হিসেবে থাকবে যতক্ষণ না শুল্ক ঘোষণার সময় আসে।’
সব ধরনের ওষুধ আমদানির ওপর বিশাল পরিমাণের শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এই ঘোষণার প্রভাব এরই মধ্যে ওষুধশিল্পগুলোতে পড়তে শুরু করেছে। ইউরোপ ও ভারতের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের পতন দেখা গেছে। আজ বুধবার থেকে ট্রাম্পের ‘পারস্পরিক’ শুল্ক কার্যকর হওয়ায় বৈশ্বিক শেয়ারবাজারে আরও ধস নেমেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপের বিভিন্ন বড় ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা কোম্পানির সম্মিলিত শেয়ারের দর এরই মধ্যে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০২২ সালের অক্টোবরের পর সর্বনিম্ন। এর প্রভাবে ইউরোপের ওষুধ খাতের সূচক ৩ শতাংশ নেমে গেছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জিএসকে, রোচে, সানোফি ও নোভার্টিসের শেয়ার ইউরোপে ৫ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
এদিকে ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যালগুলোর শেয়ারমূল্য ১ দশমিক ৯ শতাংশ কমেছে, যার ফলে ভারতীয় স্টক মার্কেট সূচক বেঞ্চমার্ক নিফটি ৫০ প্রায় শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে গেছে।
ওষুধজাতীয় পণ্য আমদানির ওপর কবে এবং কত শতাংশ কর আরোপ করা হবে সে বিষয়ে ট্রাম্প কিছু বলেননি। তিনি বলেন, এই শুল্ক আরোপ মার্কিন ওষুধ খাতসংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে তাদের কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে উৎসাহিত করবে।
তবে এ খাতের বিশ্লেষক ও কোম্পানিগুলো বলছে, আমেরিকায় এই খাতের কারখানা স্থানান্তর বা স্থাপন করা খুবই কঠিন হতে পারে।
ব্যাংক ও আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান বার্কলের বিশ্লেষকদের মতে, বৈশ্বিক উৎপাদন, আন্তঃসংযুক্ত সরবরাহ চেইন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগীদের ওপর সম্ভাব্য প্রতিকূল প্রভাবের কারণে শিল্পে শুল্ক আরোপের সম্ভাব্য বাস্তবায়ন অত্যন্ত কঠিন হবে।
ইউরোস্ট্যাটের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপ থেকে মেডিকেল ও ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য আমদানির পরিমাণ প্রায় ৯০ বিলিয়ন ইউরো (৯৭ বিলিয়ন ডলার) ছিল।
বিশ্লেষকেরা বলেন, বায়োফার্মায় মার্কিন বাণিজ্য ঘাটতির প্রায় ৮০ শতাংশের জন্য ইউরোপ দায়ী। মার্কিন রাজস্বের উচ্চ শেয়ার নিয়ে থাকা আর্জেনক্স, ইউসিবি বা নভো নরডিস্কের মতো কোম্পানিগুলোর যুক্তরাষ্ট্রে সীমিত কার্যক্রম রয়েছে। যার ফলে এই শুল্ক আরোপের প্রভাব তাদের ওপর সবচেয়ে বেশি পড়তে পারে।
অন্যদিকে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, রোচে ও সানোফির মতো কোম্পানিগুলো তাদের বৈচিত্র্যময় বৈশ্বিক উৎপাদন নেটওয়ার্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানোর কারণে তাদের ওপর কম প্রভাব পড়তে পারে।
ট্রাম্প ‘পারস্পরিক’ শুল্কে ওষুধশিল্পকে ছাড় দিলেও পরে আবার ওষুধ শিল্পের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলে ওষুধ কোম্পানিগুলো শেয়ারের এই পতন দেখা যায়।
মুম্বাইয়ের ফার্মা ইনডেক্সে শতাংশ অনুযায়ী শীর্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ছিল আইপিসিএ ল্যাবরেটরিজ, গ্লেনমার্ক ফার্মা ও বায়োকন, যা ৪ শতাংশ থেকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের ফার্মাসিউটিক্যাল রপ্তানি প্রধানত জেনেরিক পণ্যের সমন্বয়ে, যা জনপ্রিয় ওষুধগুলোর ‘সস্তা’ সংস্করণ। ভারতের সামগ্রিক ওষুধ রপ্তানির এক-তৃতীয়াংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায়।
মুম্বাই-ভিত্তিক নুভামা গ্রুপের ইক্যুইটি বিশ্লেষক শ্রীকান্ত আলকোকার বলেন, ‘এটি বিনিয়োগকারীদের মনোভাবের ওপর অনেক প্রভাব ফেলছে। এটি একটি চাপ হিসেবে থাকবে যতক্ষণ না শুল্ক ঘোষণার সময় আসে।’
ঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
৬ ঘণ্টা আগেনিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেন থেকে ডেটা চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড জিতেছে নিয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেন এর কাছ থেকে সম্মাননা পেল ব্র্যাক ব্যাংক।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য টেকসই ক্ষতিপূরণ স্কিম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ও দক্ষিণ কোরিয়ার স্বনামধন্য সামাজিক সুরক্ষা প্রতিষ্ঠান কে-কোমওয়েলের মধ্যে একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং জিআইজেডের
৯ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে