জ্বালানি চুক্তিতে সম্মত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে দুই নেতার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত হয়। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে ভারতের শীর্ষ জ্বালানি তেল সরবরাহকারী দেশ হবে যুক্তরাষ্ট্র। অর্থাৎ রাশিয়াকে প্রতিস্থাপন করবে আমেরিকা। এই পদক্ষেপটি উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে এবং ভারতের জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়াবে বলে যুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
ভারত বর্তমানে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদার প্রায় ৮৫ শতাংশ আমদানি করে। এর মধ্যে রাশিয়া তাদের প্রধান সরবরাহকারী। তবে, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার তেল রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে, যা ভারতের জন্য জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাশিয়া থেকে সস্তায় অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কিনে কিছুটা বিপাকেও পড়েছে ভারত। এই প্রেক্ষাপটে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তেল আমদানি বাড়ানো ভারতের জন্য একটি কৌশলগত পদক্ষেপ বলে বর্ণনা করছেন ভারতীয় নীতিনির্ধারকেরা।
জ্বালানি তেলের পাশাপাশি, ট্রাম্প ও মোদি প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপরও জোর দিয়েছেন। ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এফ–৩৫ স্টিলথ ফাইটার জেট সরবরাহ করবে, যা ভারতের সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ রাখবে। তবে, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি উল্লেখ করেছেন, এই ধরনের উন্নত বিমান কেনার প্রক্রিয়া এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি ‘প্রতিশোধমূলক শুল্ক’ নীতি ঘোষণা করেছে। যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করে, তাদের পণ্যের ওপরও সমান হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। এই নীতির ফলে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ও বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। ভারত ইতিমধ্যে কিছু মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক কমিয়েছে এবং আরও মার্কিন পণ্য আমদানির পরিকল্পনা করছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, সম্ভাব্য এই জ্বালানি চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে হটিয়ে ভারতের জন্য প্রধান তেল সরবরাহকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্য উন্নত করবে এবং ভারতের জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়াবে। তবে, এই পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়নে সময় লাগবে এবং উভয় দেশের মধ্যে আরও আলোচনা ও সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।
সর্বোপরি, এই চুক্তি ভারত–যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে, যা উভয় দেশের অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জ্বালানি চুক্তিতে সম্মত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে দুই নেতার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত হয়। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে ভারতের শীর্ষ জ্বালানি তেল সরবরাহকারী দেশ হবে যুক্তরাষ্ট্র। অর্থাৎ রাশিয়াকে প্রতিস্থাপন করবে আমেরিকা। এই পদক্ষেপটি উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে এবং ভারতের জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়াবে বলে যুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
ভারত বর্তমানে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদার প্রায় ৮৫ শতাংশ আমদানি করে। এর মধ্যে রাশিয়া তাদের প্রধান সরবরাহকারী। তবে, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার তেল রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে, যা ভারতের জন্য জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাশিয়া থেকে সস্তায় অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কিনে কিছুটা বিপাকেও পড়েছে ভারত। এই প্রেক্ষাপটে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তেল আমদানি বাড়ানো ভারতের জন্য একটি কৌশলগত পদক্ষেপ বলে বর্ণনা করছেন ভারতীয় নীতিনির্ধারকেরা।
জ্বালানি তেলের পাশাপাশি, ট্রাম্প ও মোদি প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপরও জোর দিয়েছেন। ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এফ–৩৫ স্টিলথ ফাইটার জেট সরবরাহ করবে, যা ভারতের সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ রাখবে। তবে, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি উল্লেখ করেছেন, এই ধরনের উন্নত বিমান কেনার প্রক্রিয়া এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি ‘প্রতিশোধমূলক শুল্ক’ নীতি ঘোষণা করেছে। যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করে, তাদের পণ্যের ওপরও সমান হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। এই নীতির ফলে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ও বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। ভারত ইতিমধ্যে কিছু মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক কমিয়েছে এবং আরও মার্কিন পণ্য আমদানির পরিকল্পনা করছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, সম্ভাব্য এই জ্বালানি চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে হটিয়ে ভারতের জন্য প্রধান তেল সরবরাহকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্য উন্নত করবে এবং ভারতের জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়াবে। তবে, এই পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়নে সময় লাগবে এবং উভয় দেশের মধ্যে আরও আলোচনা ও সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।
সর্বোপরি, এই চুক্তি ভারত–যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে, যা উভয় দেশের অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৯ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৮ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে