অনলাইন ডেস্ক
উত্তর কোরিয়ার প্রধান কসমেটিকস উৎপাদক প্রতিষ্ঠান সিনুইজু কসমেটিকস ফ্যাক্টরি চীনা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে হাতে বানানো সাবান উৎপাদনের একটি নতুন লাইন চালু করেছে। সাবানগুলো ইতিমধ্যেই চীনে রপ্তানি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে একটি স্থানীয় সূত্র।
উত্তর পিয়ংআন প্রদেশের একটি সূত্র আজ সোমবার ডেইলি এনকেকে জানায়, এই বছরের শুরুতে বিদেশি মুদ্রা আয়ের উদ্দেশ্যে কারখানায় কোরিয়ান ঐতিহ্যবাহী পোশাকের আকৃতির হাতে বানানো (হ্যান্ডমেড) সাবান তৈরির জন্য একটি নতুন উৎপাদন লাইন বসানো হয়। মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে চীন থেকে আমদানি করা যন্ত্রপাতি স্থাপনের পর জুনের মাঝামাঝি পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু হয়। জুলাইয়ের শুরু থেকে সীমিত পরিমাণে প্যাকেটজাত পণ্য চীনে রপ্তানি হচ্ছে।
কারখানাটির পুরোনো পণ্যের চেয়ে নতুন হ্যান্ডক্রাফটেড সাবানগুলো উচ্চমানের স্যুভেনির পণ্য হিসেবে তৈরি হচ্ছে। পুরোনো লাইনে মূলত কোরিয়ান জিনসেং-ভিত্তিক সাধারণ সাবান উৎপাদিত হলেও হাতে বানানো সাবান আলাদা উৎপাদন লাইনে তৈরি হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার এই পদক্ষেপের পেছনে রয়েছে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের কৌশলগত প্রয়াস। সামুদ্রিক পণ্য, কয়লা ও খনিজসম্পদের মতো বড় রপ্তানি পণ্য নিষিদ্ধ হওয়ায় দেশটি এখন দৈনন্দিন ভোগ্যপণ্যের রপ্তানির দিকে ঝুঁকেছে। ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক উপাদানের ওপর জোর দিয়ে তৈরি এসব পণ্যের জন্য বিদেশি বাজারে ক্রমবর্ধমান চাহিদা তৈরি করার চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, যদি হাতে বানানো সাবানের রপ্তানি ভালো ফল দেয়, তবে আলাদা একটি কারখানা বা বিশেষ টিম গঠনের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে। অভ্যন্তরীণভাবে অনেকে মনে করছেন, এই পরীক্ষামূলক প্রকল্পটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হতে পারে।
হাতে বানানো সাবান তৈরির নতুন উৎপাদন লাইনটি চীনা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে গড়ে তোলা হয়েছে। চীনা বিনিয়োগকারীরা যন্ত্রপাতি সরবরাহ করেছেন এবং পরিবর্তে তাঁরা উৎপাদিত পণ্য সংগ্রহ করে চীনে নিজস্বভাবে বিতরণ করেন।
সূত্রটি আরও জানায়, এই চীনা বিনিয়োগকারীরা ভবিষ্যতে তাঁদের বিতরণ নেটওয়ার্ককে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা করছেন।
চীনের একটি সূত্র জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার হাতে বানানো সাবান এখন চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের ডানডং, শানডং প্রদেশের ইয়ানতাই শহরসহ একাধিক স্থানে সিনুইজু ফ্যাক্টরির জিনসেং সাবান ও ‘স্প্রিং সেন্ট’ কসমেটিকসের সঙ্গে একত্রে বাজারজাত হচ্ছে।
সাধারণ জিনসেং সাবান প্রতি বারে ৬ ইউয়ান দরে বিক্রি হলেও কোরিয়ান পোশাক আকৃতির হাতে বানানো সাবান বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে—প্রতি বারে ১২ ইউয়ান।
চীনে এটি ‘ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প পণ্য’ হিসেবে বিপণন করা হচ্ছে, কারণ উৎপাদনের শেষ ধাপে এই সাবানে কিছু হস্তশিল্প যুক্ত রয়েছে, যার আকৃতি কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী পোশাককে তুলে ধরে।
উত্তর কোরিয়ার প্রধান কসমেটিকস উৎপাদক প্রতিষ্ঠান সিনুইজু কসমেটিকস ফ্যাক্টরি চীনা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে হাতে বানানো সাবান উৎপাদনের একটি নতুন লাইন চালু করেছে। সাবানগুলো ইতিমধ্যেই চীনে রপ্তানি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে একটি স্থানীয় সূত্র।
উত্তর পিয়ংআন প্রদেশের একটি সূত্র আজ সোমবার ডেইলি এনকেকে জানায়, এই বছরের শুরুতে বিদেশি মুদ্রা আয়ের উদ্দেশ্যে কারখানায় কোরিয়ান ঐতিহ্যবাহী পোশাকের আকৃতির হাতে বানানো (হ্যান্ডমেড) সাবান তৈরির জন্য একটি নতুন উৎপাদন লাইন বসানো হয়। মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে চীন থেকে আমদানি করা যন্ত্রপাতি স্থাপনের পর জুনের মাঝামাঝি পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু হয়। জুলাইয়ের শুরু থেকে সীমিত পরিমাণে প্যাকেটজাত পণ্য চীনে রপ্তানি হচ্ছে।
কারখানাটির পুরোনো পণ্যের চেয়ে নতুন হ্যান্ডক্রাফটেড সাবানগুলো উচ্চমানের স্যুভেনির পণ্য হিসেবে তৈরি হচ্ছে। পুরোনো লাইনে মূলত কোরিয়ান জিনসেং-ভিত্তিক সাধারণ সাবান উৎপাদিত হলেও হাতে বানানো সাবান আলাদা উৎপাদন লাইনে তৈরি হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার এই পদক্ষেপের পেছনে রয়েছে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের কৌশলগত প্রয়াস। সামুদ্রিক পণ্য, কয়লা ও খনিজসম্পদের মতো বড় রপ্তানি পণ্য নিষিদ্ধ হওয়ায় দেশটি এখন দৈনন্দিন ভোগ্যপণ্যের রপ্তানির দিকে ঝুঁকেছে। ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক উপাদানের ওপর জোর দিয়ে তৈরি এসব পণ্যের জন্য বিদেশি বাজারে ক্রমবর্ধমান চাহিদা তৈরি করার চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, যদি হাতে বানানো সাবানের রপ্তানি ভালো ফল দেয়, তবে আলাদা একটি কারখানা বা বিশেষ টিম গঠনের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে। অভ্যন্তরীণভাবে অনেকে মনে করছেন, এই পরীক্ষামূলক প্রকল্পটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হতে পারে।
হাতে বানানো সাবান তৈরির নতুন উৎপাদন লাইনটি চীনা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে গড়ে তোলা হয়েছে। চীনা বিনিয়োগকারীরা যন্ত্রপাতি সরবরাহ করেছেন এবং পরিবর্তে তাঁরা উৎপাদিত পণ্য সংগ্রহ করে চীনে নিজস্বভাবে বিতরণ করেন।
সূত্রটি আরও জানায়, এই চীনা বিনিয়োগকারীরা ভবিষ্যতে তাঁদের বিতরণ নেটওয়ার্ককে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা করছেন।
চীনের একটি সূত্র জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার হাতে বানানো সাবান এখন চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের ডানডং, শানডং প্রদেশের ইয়ানতাই শহরসহ একাধিক স্থানে সিনুইজু ফ্যাক্টরির জিনসেং সাবান ও ‘স্প্রিং সেন্ট’ কসমেটিকসের সঙ্গে একত্রে বাজারজাত হচ্ছে।
সাধারণ জিনসেং সাবান প্রতি বারে ৬ ইউয়ান দরে বিক্রি হলেও কোরিয়ান পোশাক আকৃতির হাতে বানানো সাবান বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে—প্রতি বারে ১২ ইউয়ান।
চীনে এটি ‘ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প পণ্য’ হিসেবে বিপণন করা হচ্ছে, কারণ উৎপাদনের শেষ ধাপে এই সাবানে কিছু হস্তশিল্প যুক্ত রয়েছে, যার আকৃতি কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী পোশাককে তুলে ধরে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমকে আরও সহজ ও কার্যকর করতে দেশের ১৭টি বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ (এনপিএ)। গতকাল সোমবার অর্থ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান...
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে পুনরায় বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয়ের কাছাকাছি পৌঁছেছে দেশের কৃষি খাত। সদ্য সমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষিপণ্য রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলারে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি।
৪ ঘণ্টা আগেবেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি থেকে নেওয়া ঋণের ১ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা এক যুগেও পরিশোধ করা হয়নি। এই অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ উঠেছে এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেড ও ফ্রেন্ডস মাল্টিট্রেড কোম্পানি নামক দুটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৫ ঘণ্টা আগেশেল্টেক্ সিরামিকস লিমিটেড ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’-এ ‘সেরা টেকসই রিয়েল এস্টেট কোম্পানি—বিল্ডিং ম্যাটেরিয়াল’ ক্যাটাগরিতে সম্মানসূচক মনোনীত হয়েছে। এই স্বীকৃতি শেল্টেক্ সিরামিকসের দায়িত্বশীল উৎপাদন ও টেকসই উদ্ভাবনের অঙ্গীকারকে সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করে।
৭ ঘণ্টা আগে