অনলাইন ডেস্ক
ভারতের শেয়ারবাজারের বিকল্প (অপশনস্) ট্রেডিংয়ে মার্কিন কোয়ান্টিটেটিভ ট্রেডিং ফার্ম জেন স্ট্রিটের বিশাল অঙ্কের মুনাফা করেছে। এ নিয়ে ভারতীয় পুঁজিবাজারে বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। একটি আদালত মামলায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ভারতীয় অপশনস্ মার্কেটে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি মুনাফা করার অভিযোগ উঠলে ভারতের বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইবিআই (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়া) নড়েচড়ে বসে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসইবিআই ওই মার্কিন ট্রেডারের লেনদেনের ধরন খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে। এসইবিআই-এর অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদনে জেন স্ট্রিটের কিছু নির্দিষ্ট ট্রেডিং কৌশলের মাধ্যমে বিশাল অঙ্কের মুনাফা অর্জনের চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। এতে বাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
এসইবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন অনুযায়ী, জেন স্ট্রিট গ্রুপ বিশেষ করে ব্যাংক নিফটি অপশনস্-এর মেয়াদপূর্তির দিনগুলোতে সুনির্দিষ্ট কৌশল ব্যবহার করে লেনদেন করত। এই কৌশল তাদের মোট সূচক অপশনস্ মুনাফার ৪০ শতাংশ এনে দিয়েছে। ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ৪৩ হাজার ২৮৯ দশমিক ৩ কোটি রুপি মুনাফা করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে গত বছরের ১৭ জানুয়ারি জেন স্ট্রিটের এবং অন্যান্য ১৪টি ব্যাংকের নিফটি অপশনস্ মেয়াদপূর্তির দিনের লেনদেন বিশ্লেষণ করে এই অস্বাভাবিক মুনাফার কৌশলগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ব্যাংক নিফটি বা নিফটি ব্যাংক, ভারতের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টক মার্কেট ইনডেক্স। এটি বিশেষভাবে ভারতীয় ব্যাংকিং খাতের পারফরম্যান্স ট্র্যাক করে। সহজ কথায়, এটি ভারতের শীর্ষস্থানীয় এবং সবচেয়ে সক্রিয়ভাবে লেনদেন হওয়া ১২টি ব্যাংকের স্টকের সম্মিলিত গতিবিধি এবং অবস্থান পরিমাপ করে।
প্রথম কৌশল
সকালের আগ্রাসী ক্রয়: মেয়াদপূর্তির দিনের সকালে জেন স্ট্রিট সূচকের অন্তর্নিহিত স্টক/ফিউচার্সে বড় পরিমাণে ব্যাংক নিফটি কিনত।
একই সকালে বিক্রয়: একই সকালে তারা ব্যাংক নিফটি ইনডেক্স অপশনসের মাধ্যমে বিক্রি করত।
দুপুরের আগ্রাসী বিক্রয়: দুপুরের দিকে তারা আগ্রাসীভাবে অন্তর্নিহিত স্টক/ফিউচার্সে বড় পরিমাণে ব্যাংক নিফটি বিক্রি করত।
চূড়ান্ত মুনাফা: ব্যাংক নিফটি সূচক অপশনস্ সেগমেন্টে সর্বোচ্চ শর্ট পজিশনে থাকার সময় ব্যাংক নিফটি সূচকের সফট ক্লোজ থেকে তারা লাভ করত।
দ্বিতীয় কৌশল
শেষ দুই ঘণ্টার আগ্রাসী বিক্রয়: জেন স্ট্রিট মেয়াদপূর্তির দিনের শেষ দুই ঘণ্টায় স্টক/ফিউচার্স/ব্যাংক নিফটি ফিউচার্স বড় পরিমাণে আগ্রাসীভাবে বিক্রি করত।
মেয়াদপূর্তির দিনে শর্ট পজিশন: তারা মেয়াদপূর্তির দিনে ব্যাংক নিফটি অপশনসে শর্ট পজিশন রাখত।
সফট ক্লোজ সুবিধা: ব্যাংক নিফটি অপশনসের সফট ক্লোজ তাদের মুনাফায় সহায়তা করত।
তৃতীয় কৌশল
শেষ দুই ঘণ্টার আগ্রাসী ক্রয়: জেন স্ট্রিট শেষ দুই ঘণ্টায় নিফটি ফিউচার্সে (স্টক ফিউচার্স) বড় পরিমাণে শেয়ার আগ্রাসীভাবে কিনত।
মেয়াদপূর্তির দিনে নিফটি লং পজিশন: মেয়াদপূর্তির দিনে তারা নিফটি সূচক অপশনসের মাধ্যমে নিফটি লং পজিশন নিত।
এসইবিআইয়ের পর্যবেক্ষণ
বাজার নিয়ন্ত্রক এসইবিআইয়ের মতে, এই মার্কিন ট্রেডার মাত্র ২১ দিনেই মোট ৪ হাজার ৮৪৩ কোটি রুপির অবৈধ মুনাফা করেছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে, জেন স্ট্রিট অপশনস্ ট্রেডিং থেকে ৪৪ হাজার ৩৫৮ কোটি রুপি মুনাফা করেছে, স্টক ফিউচার্সে ৭ হাজার ২০৮ কোটি রুপি এবং সূচক ফিউচার্সে ১৯১ কোটি রুপি লোকসান করেছে। এ ছাড়া, ক্যাশ সেগমেন্টে ২৮৮ কোটি রুপি লোকসান হয়েছে। সব মিলিয়ে তাদের সামগ্রিক মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৩৬ হাজার ৬৭১ কোটি রুপি।
এসইবিআইয়ের এই অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন ভারতীয় শেয়ারবাজারে কোয়ান্টিটেটিভ ট্রেডিং ফার্মগুলোর কার্যকলাপ এবং তাদের দ্বারা সম্ভাব্য বাজার কারসাজি নিয়ে গভীর উদ্বেগ তৈরি করেছে।
এসইবিআই জেন স্ট্রিট গ্রুপকে ভারতীয় পুঁজিবাজারে লেনদেন থেকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে এবং তাদের ৪ হাজার ৮৪৩ কোটি রুপির অবৈধ মুনাফা বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।
এই পদক্ষেপের ফলে ভারতের পুঁজিবাজারে বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের (এফআইআই) ওপর নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারি আরও জোরদার হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জেন স্ট্রিট অবশ্য এসইবিআইয়ের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে আরও আলোচনা করার কথা জানিয়েছে। এসইবিআইয়র এই তদন্ত আরও বিস্তৃত হতে পারে এবং অন্যান্য সূচক ও এক্সচেঞ্জ জুড়ে জেন স্ট্রিটের লেনদেনও খতিয়ে দেখা হতে পারে।
ভারতের শেয়ারবাজারের বিকল্প (অপশনস্) ট্রেডিংয়ে মার্কিন কোয়ান্টিটেটিভ ট্রেডিং ফার্ম জেন স্ট্রিটের বিশাল অঙ্কের মুনাফা করেছে। এ নিয়ে ভারতীয় পুঁজিবাজারে বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। একটি আদালত মামলায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ভারতীয় অপশনস্ মার্কেটে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি মুনাফা করার অভিযোগ উঠলে ভারতের বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইবিআই (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়া) নড়েচড়ে বসে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসইবিআই ওই মার্কিন ট্রেডারের লেনদেনের ধরন খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে। এসইবিআই-এর অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদনে জেন স্ট্রিটের কিছু নির্দিষ্ট ট্রেডিং কৌশলের মাধ্যমে বিশাল অঙ্কের মুনাফা অর্জনের চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। এতে বাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
এসইবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন অনুযায়ী, জেন স্ট্রিট গ্রুপ বিশেষ করে ব্যাংক নিফটি অপশনস্-এর মেয়াদপূর্তির দিনগুলোতে সুনির্দিষ্ট কৌশল ব্যবহার করে লেনদেন করত। এই কৌশল তাদের মোট সূচক অপশনস্ মুনাফার ৪০ শতাংশ এনে দিয়েছে। ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ৪৩ হাজার ২৮৯ দশমিক ৩ কোটি রুপি মুনাফা করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে গত বছরের ১৭ জানুয়ারি জেন স্ট্রিটের এবং অন্যান্য ১৪টি ব্যাংকের নিফটি অপশনস্ মেয়াদপূর্তির দিনের লেনদেন বিশ্লেষণ করে এই অস্বাভাবিক মুনাফার কৌশলগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ব্যাংক নিফটি বা নিফটি ব্যাংক, ভারতের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টক মার্কেট ইনডেক্স। এটি বিশেষভাবে ভারতীয় ব্যাংকিং খাতের পারফরম্যান্স ট্র্যাক করে। সহজ কথায়, এটি ভারতের শীর্ষস্থানীয় এবং সবচেয়ে সক্রিয়ভাবে লেনদেন হওয়া ১২টি ব্যাংকের স্টকের সম্মিলিত গতিবিধি এবং অবস্থান পরিমাপ করে।
প্রথম কৌশল
সকালের আগ্রাসী ক্রয়: মেয়াদপূর্তির দিনের সকালে জেন স্ট্রিট সূচকের অন্তর্নিহিত স্টক/ফিউচার্সে বড় পরিমাণে ব্যাংক নিফটি কিনত।
একই সকালে বিক্রয়: একই সকালে তারা ব্যাংক নিফটি ইনডেক্স অপশনসের মাধ্যমে বিক্রি করত।
দুপুরের আগ্রাসী বিক্রয়: দুপুরের দিকে তারা আগ্রাসীভাবে অন্তর্নিহিত স্টক/ফিউচার্সে বড় পরিমাণে ব্যাংক নিফটি বিক্রি করত।
চূড়ান্ত মুনাফা: ব্যাংক নিফটি সূচক অপশনস্ সেগমেন্টে সর্বোচ্চ শর্ট পজিশনে থাকার সময় ব্যাংক নিফটি সূচকের সফট ক্লোজ থেকে তারা লাভ করত।
দ্বিতীয় কৌশল
শেষ দুই ঘণ্টার আগ্রাসী বিক্রয়: জেন স্ট্রিট মেয়াদপূর্তির দিনের শেষ দুই ঘণ্টায় স্টক/ফিউচার্স/ব্যাংক নিফটি ফিউচার্স বড় পরিমাণে আগ্রাসীভাবে বিক্রি করত।
মেয়াদপূর্তির দিনে শর্ট পজিশন: তারা মেয়াদপূর্তির দিনে ব্যাংক নিফটি অপশনসে শর্ট পজিশন রাখত।
সফট ক্লোজ সুবিধা: ব্যাংক নিফটি অপশনসের সফট ক্লোজ তাদের মুনাফায় সহায়তা করত।
তৃতীয় কৌশল
শেষ দুই ঘণ্টার আগ্রাসী ক্রয়: জেন স্ট্রিট শেষ দুই ঘণ্টায় নিফটি ফিউচার্সে (স্টক ফিউচার্স) বড় পরিমাণে শেয়ার আগ্রাসীভাবে কিনত।
মেয়াদপূর্তির দিনে নিফটি লং পজিশন: মেয়াদপূর্তির দিনে তারা নিফটি সূচক অপশনসের মাধ্যমে নিফটি লং পজিশন নিত।
এসইবিআইয়ের পর্যবেক্ষণ
বাজার নিয়ন্ত্রক এসইবিআইয়ের মতে, এই মার্কিন ট্রেডার মাত্র ২১ দিনেই মোট ৪ হাজার ৮৪৩ কোটি রুপির অবৈধ মুনাফা করেছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে, জেন স্ট্রিট অপশনস্ ট্রেডিং থেকে ৪৪ হাজার ৩৫৮ কোটি রুপি মুনাফা করেছে, স্টক ফিউচার্সে ৭ হাজার ২০৮ কোটি রুপি এবং সূচক ফিউচার্সে ১৯১ কোটি রুপি লোকসান করেছে। এ ছাড়া, ক্যাশ সেগমেন্টে ২৮৮ কোটি রুপি লোকসান হয়েছে। সব মিলিয়ে তাদের সামগ্রিক মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৩৬ হাজার ৬৭১ কোটি রুপি।
এসইবিআইয়ের এই অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন ভারতীয় শেয়ারবাজারে কোয়ান্টিটেটিভ ট্রেডিং ফার্মগুলোর কার্যকলাপ এবং তাদের দ্বারা সম্ভাব্য বাজার কারসাজি নিয়ে গভীর উদ্বেগ তৈরি করেছে।
এসইবিআই জেন স্ট্রিট গ্রুপকে ভারতীয় পুঁজিবাজারে লেনদেন থেকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে এবং তাদের ৪ হাজার ৮৪৩ কোটি রুপির অবৈধ মুনাফা বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।
এই পদক্ষেপের ফলে ভারতের পুঁজিবাজারে বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের (এফআইআই) ওপর নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারি আরও জোরদার হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জেন স্ট্রিট অবশ্য এসইবিআইয়ের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে আরও আলোচনা করার কথা জানিয়েছে। এসইবিআইয়র এই তদন্ত আরও বিস্তৃত হতে পারে এবং অন্যান্য সূচক ও এক্সচেঞ্জ জুড়ে জেন স্ট্রিটের লেনদেনও খতিয়ে দেখা হতে পারে।
মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের নিচে না আসা পর্যন্ত নীতি সুদ কমানোর প্রশ্নই উঠছে না—এমন বার্তাই দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের জন্য নতুন মুদ্রানীতিতে আগের মতোই ১০ শতাংশ নীতি সুদহার বা রেপো রেট বহাল রাখা হচ্ছে। আগের তিন দফার বৃদ্ধির পর যেটি এখন সবচেয়ে বেশি কড়াকড়ির জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে।
৪ ঘণ্টা আগেশরিয়াহ পরিচালিত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে দীর্ঘদিন ধরে চলা আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির হোতা ছিলেন ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী। বেনামি ঋণ বিতরণ, আমানতের অর্থ লোপাট, এমনকি জাকাত ফান্ডের অপব্যবহার—এমন কোনো অভিযোগ নেই, যা ওঠেনি তাঁর বিরুদ্ধে। এসব গুরুতর অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে অবশেষে ব্যাংকের...
৪ ঘণ্টা আগেডলারের দরে ভিন্নমাত্রার ওঠানামা এখন স্পষ্ট। দেশে ডলারের চাহিদা কমতে থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংক নিচ্ছে উল্টো কৌশল, নিয়মিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বড় অঙ্কের ডলার কিনছে। সপ্তাহের দুই কার্যদিবসে কিনেছে ৪৮৪ মিলিয়ন বা ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। রোববার ১৭১ মিলিয়ন, আর মঙ্গলবার এক দিনেই ৩১৩ মিলিয়ন ডলার।
৪ ঘণ্টা আগেআষাঢ়ের শুরু থেকেই ঢাকার আকাশ মেঘের দখলে রয়েছে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাব ও পরপর দুটি বৃষ্টি বলয়ের ঘন বর্ষণ দীর্ঘদিন ধরেই নাকাল করছে নগরবাসীকে। সম্প্রতি পাওয়া স্যাটেলাইট তথ্য অনুযায়ী, আবারও একটি বৃষ্টি বলয়ের ভেতর পড়তে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ সারা দেশ।
৪ ঘণ্টা আগে