নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কিছু টাউট শেয়ারবাজারকে অস্থির করে তুলছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার ‘ক্যাপিটাল মার্কেট ফর সাস্টেইনেবল ফাইন্যান্স’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ ২০২৩ উপলক্ষে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্য অনুষদ ভবনে এ আয়োজন করে। সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অর্থনীতির আকার বড় না হলে মানি মার্কেটের গ্রোথ হতো না। মানি মার্কেট এবং ক্যাপিটাল মার্কেট একসঙ্গে কাজ করলে সেটি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়ক হবে। অর্থনীতির আকার বড় না হলে মানি মার্কেটের গ্রোথ হতো না। আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটেরও গ্রোথ হয়েছে। এই দুই মার্কেট নিয়ে আমাদের আরও কাজ করা প্রয়োজন।’
হাসান মাহমুদ আরও বলেন, ‘যেভাবে অর্থনীতির আকার বড় হয়েছে, দেশ উন্নতির দিকে যাচ্ছে, সেভাবে আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটের গ্রোথ হয়নি। ক্যাপিটাল মার্কেটে স্থিতিশীলতা নেই। ক্যাপিটাল মার্কেটের কিছু টাউট আছে, যারা ক্যাপিটাল মার্কেটে অস্থিরতা তৈরি করছে। মার্কেটের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করছে। আদালতে আইনজীবী সমিতি ভুয়া আইনজীবী ধরে। মাঝে মাঝে ভুয়া ডাক্তারও ধরা পড়ে। একইভাবে মানি মার্কেট এবং ক্যাপিটাল মার্কেট থেকে টাউটদের বিতাড়িত করতে হবে।’
এ সময় বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম বলেন, ‘ভূ–রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। জিডিপিতে এগিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি সবার আগ্রহের পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা, সম্পর্কের উন্নতি করা, পার্টনারশিপ বাড়ানো এবং বাণিজ্য–বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য বিশ্বের উন্নত দেশগুলো তাকিয়ে আছে।’
সামনের পাঁচ বছর হবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বর্ণযুগ হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘করোনা এবং ইউক্রেন–রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে মাঝে অর্থনীতিতে ধীর গতি সৃষ্টি হয়েছে। এখন নির্বাচনের জন্য একটা টেনশন আছে মানুষের। এরপরও সুন্দর অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘গত কয়েক বছর যে আমাদের ব্যবসা–বাণিজ্য ভালো হচ্ছে, দেশে বিনিয়োগ করলে যে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়—এসব আমরা বিনিয়োগ সপ্তাহ উপলক্ষে পৌঁছে দিতে চাই। আমরা চাই দেশি বিনিয়োগকারীরা আরও বিনিয়োগ করুক। আর বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও জানুক। তাঁরা যদি জানতে পারে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে তাঁরা বাংলাদেশেই বিনিয়োগ করবে।’
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘গ্রিন বন্ড, ব্লু বন্ড এবং ইসলামিক সুকুক বন্ডের মাধ্যমে ব্যবসা–বাণিজ্যে সহজেই ক্যাপিটাল রেইজ করার বিষয়ে আমরা কাজ করছি। অলরেডি বন্ডের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়ে গিয়েছে। সামনে এটি আরও বাড়তে থাকবে।’
বিএমবিএ সভাপতি ছায়েদুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, বিএসইসির সাবেক কমিশনার আরিফ খান প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
কিছু টাউট শেয়ারবাজারকে অস্থির করে তুলছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার ‘ক্যাপিটাল মার্কেট ফর সাস্টেইনেবল ফাইন্যান্স’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ ২০২৩ উপলক্ষে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্য অনুষদ ভবনে এ আয়োজন করে। সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অর্থনীতির আকার বড় না হলে মানি মার্কেটের গ্রোথ হতো না। মানি মার্কেট এবং ক্যাপিটাল মার্কেট একসঙ্গে কাজ করলে সেটি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়ক হবে। অর্থনীতির আকার বড় না হলে মানি মার্কেটের গ্রোথ হতো না। আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটেরও গ্রোথ হয়েছে। এই দুই মার্কেট নিয়ে আমাদের আরও কাজ করা প্রয়োজন।’
হাসান মাহমুদ আরও বলেন, ‘যেভাবে অর্থনীতির আকার বড় হয়েছে, দেশ উন্নতির দিকে যাচ্ছে, সেভাবে আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটের গ্রোথ হয়নি। ক্যাপিটাল মার্কেটে স্থিতিশীলতা নেই। ক্যাপিটাল মার্কেটের কিছু টাউট আছে, যারা ক্যাপিটাল মার্কেটে অস্থিরতা তৈরি করছে। মার্কেটের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করছে। আদালতে আইনজীবী সমিতি ভুয়া আইনজীবী ধরে। মাঝে মাঝে ভুয়া ডাক্তারও ধরা পড়ে। একইভাবে মানি মার্কেট এবং ক্যাপিটাল মার্কেট থেকে টাউটদের বিতাড়িত করতে হবে।’
এ সময় বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম বলেন, ‘ভূ–রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। জিডিপিতে এগিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি সবার আগ্রহের পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা, সম্পর্কের উন্নতি করা, পার্টনারশিপ বাড়ানো এবং বাণিজ্য–বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য বিশ্বের উন্নত দেশগুলো তাকিয়ে আছে।’
সামনের পাঁচ বছর হবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বর্ণযুগ হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘করোনা এবং ইউক্রেন–রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে মাঝে অর্থনীতিতে ধীর গতি সৃষ্টি হয়েছে। এখন নির্বাচনের জন্য একটা টেনশন আছে মানুষের। এরপরও সুন্দর অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘গত কয়েক বছর যে আমাদের ব্যবসা–বাণিজ্য ভালো হচ্ছে, দেশে বিনিয়োগ করলে যে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়—এসব আমরা বিনিয়োগ সপ্তাহ উপলক্ষে পৌঁছে দিতে চাই। আমরা চাই দেশি বিনিয়োগকারীরা আরও বিনিয়োগ করুক। আর বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও জানুক। তাঁরা যদি জানতে পারে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে তাঁরা বাংলাদেশেই বিনিয়োগ করবে।’
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘গ্রিন বন্ড, ব্লু বন্ড এবং ইসলামিক সুকুক বন্ডের মাধ্যমে ব্যবসা–বাণিজ্যে সহজেই ক্যাপিটাল রেইজ করার বিষয়ে আমরা কাজ করছি। অলরেডি বন্ডের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়ে গিয়েছে। সামনে এটি আরও বাড়তে থাকবে।’
বিএমবিএ সভাপতি ছায়েদুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, বিএসইসির সাবেক কমিশনার আরিফ খান প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে