আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গত সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিনই সূচক বেড়েছে। এরপরও সপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের দাম কমেছে। তবে মোট বাজার মূলধন বেড়েছে। দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৪টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৮২টির। আর ৫০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ, দাম বাড়ার তালিকার তুলনায় দাম কমার তালিকায় বেশি কোম্পানি রয়েছে। তবে বড় মূলধনী কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় বাজার মূলধন বেড়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৯৫১ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৬০ হাজার ১৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ, সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা বা দশমিক ১৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে ৬৫৫ কোটি টাকা বা দশমিক ১৪ শতাংশ। এর আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে ৬ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এ হিসাবে টানা তিন সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ল ১০ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে মূল্য সূচকও বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ১৫ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২৯ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৩৭ দশমিক ১২ পয়েন্ট বা দশমিক ৭১ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে বাড়ে ১১৬ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২৭ শতাংশ।
সূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের গতিও বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ২৯৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৫৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৪ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা রবির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে সিটি ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ফাইন ফুডস, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো এবং লভেলো আইসক্রিম।
গত সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিনই সূচক বেড়েছে। এরপরও সপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের দাম কমেছে। তবে মোট বাজার মূলধন বেড়েছে। দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৪টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৮২টির। আর ৫০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ, দাম বাড়ার তালিকার তুলনায় দাম কমার তালিকায় বেশি কোম্পানি রয়েছে। তবে বড় মূলধনী কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় বাজার মূলধন বেড়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৯৫১ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৬০ হাজার ১৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ, সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা বা দশমিক ১৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে ৬৫৫ কোটি টাকা বা দশমিক ১৪ শতাংশ। এর আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে ৬ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এ হিসাবে টানা তিন সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ল ১০ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে মূল্য সূচকও বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ১৫ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২৯ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৩৭ দশমিক ১২ পয়েন্ট বা দশমিক ৭১ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে বাড়ে ১১৬ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২৭ শতাংশ।
সূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের গতিও বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ২৯৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৫৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৪ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা রবির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে সিটি ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ফাইন ফুডস, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো এবং লভেলো আইসক্রিম।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানি পণ্য খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিমানবন্দরের ৯ নম্বর গেটে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে কর্তব্যরত অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক), আনসার সদস্য ও কাস্টমস কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
২৫ মিনিট আগেহজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক), কাস্টম হাউস এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস—কেউই এড়াতে পারে না বলে দাবি করেছেন রপ্তানিকারকেরা। ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ওষুধশিল্পের কাঁচামাল বাবদ কমপক্ষে ২০০ কোটি টাকার প্রত্যক্ষ ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতি। এই কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ার কারণে ভবিষ্যতে প্রায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধের উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে...
১ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে অগ্নিকাণ্ডে ফ্লাইট বিপর্যয়ের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অতিরিক্ত বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনার উদ্যোগ নিয়ে বিভিন্ন বিমান সংস্থা। এই এয়ারলাইনসগুলোর এসব ফ্লাইটে আরোপিত চার্জ মওকুফের নির্দেশ দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়
৫ ঘণ্টা আগে