নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) অষ্টম বর্ষপূর্তি আজ। সংগঠনটি ২০১৪ সালে মাত্র ৫৩টি সদস্য প্রতিষ্ঠান নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। বর্তমানে তাদের সদস্যসংখ্যা ১ হাজার ৮৭৪।
৮ বছরে ই-ক্যাবের সবচেয়ে বড় সাফল্য কি জানতে চাইলে সংগঠনটির সহসভাপতি সাহাব উদ্দিন শিপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ই-ক্যাবের সাফল্য অনেক। ২০১৪ সালে আমরা যখন শুরু করেছিলাম তখন দেশে ই-কমার্সের বাজার ছিল মাত্র ৫০ কোটি টাকার। এখন সেটা ২২-২৩ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছেছে। আট বছর ধরে ই-কমার্স খাতের উন্নয়নে ই-ক্যাব কাজ করে গেছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে ৷ যোগাযোগ ও ডিজিটাল অবকাঠামোতে আমাদের যে পরিমাণ উন্নতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ই-কমার্স খাতে।’
দীর্ঘদিন ধরেই ই-ক্যাবের নিজস্ব কার্যালয় না থাকা নিয়ে সদস্যরা অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছিলেন। গত জুনে অনুষ্ঠিত ই-ক্যাব নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতি ছিল ই-ক্যাবের নিজস্ব কার্যালয়ের ব্যবস্থা করা। সংগঠনটির অষ্টম বর্ষপূর্তির মাসে সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। আগামী ১৬ নভেম্বর বনানীতে নতুন কার্যালয়ে শুরু হচ্ছে ই-ক্যাবের কার্যক্রম। এ বিষয়ে সাহাব উদ্দিন শিপন বলেন, ‘আমাদের স্মার্ট অফিসের কাজ শেষ পর্যায়ে। এখন ইন্টেরিয়রের কাজ চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ১৬ নভেম্বর থেকে আমরা সেখানে কাজ শুরু করব।’
ই-ক্যাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ও কিনলে ডটকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল মৃধা বলেন, ৮ বছরে ই-ক্যাব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে আনতে পেরেছে। অ্যাসোসিয়েশন তো আর ব্যবসা করে দেয় না, ব্যবসার পরিবেশ তৈরি করে, ই-ক্যাব অনেকটাই সেই দিকে হেঁটেছে। পলিসি তৈরি করা, ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করাসহ অনেক ভালো কাজ ই-ক্যাব করেছে, অতি সম্প্রতি ই-ক্যাবের নারী উদ্যোক্তারা সরকারি অনুদানের অংশ হতে পেরেছে। তবে এই আট বছরে আরও অনেক কাজ করা সম্ভব ছিল। যেমন ট্রেড লাইসেন্সে এখনো ই-কমার্স ব্যবসা লিখতে পারি না আমরা, ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে গেলে আমাদের ডাবল ট্যাক্স কাটা হয়, ডিবিআইডির বিষয়টাও ঝুলে আছে। ই-ক্যাব মেম্বারদের জন্য সহজ শর্তে লোনের ব্যবস্থাও হয়নি। ই-ক্যাব আরেকটু তৎপর হলে এই জটিলতাগুলোরও সমাধান সম্ভব হতো।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) অষ্টম বর্ষপূর্তি আজ। সংগঠনটি ২০১৪ সালে মাত্র ৫৩টি সদস্য প্রতিষ্ঠান নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। বর্তমানে তাদের সদস্যসংখ্যা ১ হাজার ৮৭৪।
৮ বছরে ই-ক্যাবের সবচেয়ে বড় সাফল্য কি জানতে চাইলে সংগঠনটির সহসভাপতি সাহাব উদ্দিন শিপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ই-ক্যাবের সাফল্য অনেক। ২০১৪ সালে আমরা যখন শুরু করেছিলাম তখন দেশে ই-কমার্সের বাজার ছিল মাত্র ৫০ কোটি টাকার। এখন সেটা ২২-২৩ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছেছে। আট বছর ধরে ই-কমার্স খাতের উন্নয়নে ই-ক্যাব কাজ করে গেছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে ৷ যোগাযোগ ও ডিজিটাল অবকাঠামোতে আমাদের যে পরিমাণ উন্নতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ই-কমার্স খাতে।’
দীর্ঘদিন ধরেই ই-ক্যাবের নিজস্ব কার্যালয় না থাকা নিয়ে সদস্যরা অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছিলেন। গত জুনে অনুষ্ঠিত ই-ক্যাব নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতি ছিল ই-ক্যাবের নিজস্ব কার্যালয়ের ব্যবস্থা করা। সংগঠনটির অষ্টম বর্ষপূর্তির মাসে সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। আগামী ১৬ নভেম্বর বনানীতে নতুন কার্যালয়ে শুরু হচ্ছে ই-ক্যাবের কার্যক্রম। এ বিষয়ে সাহাব উদ্দিন শিপন বলেন, ‘আমাদের স্মার্ট অফিসের কাজ শেষ পর্যায়ে। এখন ইন্টেরিয়রের কাজ চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ১৬ নভেম্বর থেকে আমরা সেখানে কাজ শুরু করব।’
ই-ক্যাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ও কিনলে ডটকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল মৃধা বলেন, ৮ বছরে ই-ক্যাব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে আনতে পেরেছে। অ্যাসোসিয়েশন তো আর ব্যবসা করে দেয় না, ব্যবসার পরিবেশ তৈরি করে, ই-ক্যাব অনেকটাই সেই দিকে হেঁটেছে। পলিসি তৈরি করা, ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করাসহ অনেক ভালো কাজ ই-ক্যাব করেছে, অতি সম্প্রতি ই-ক্যাবের নারী উদ্যোক্তারা সরকারি অনুদানের অংশ হতে পেরেছে। তবে এই আট বছরে আরও অনেক কাজ করা সম্ভব ছিল। যেমন ট্রেড লাইসেন্সে এখনো ই-কমার্স ব্যবসা লিখতে পারি না আমরা, ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে গেলে আমাদের ডাবল ট্যাক্স কাটা হয়, ডিবিআইডির বিষয়টাও ঝুলে আছে। ই-ক্যাব মেম্বারদের জন্য সহজ শর্তে লোনের ব্যবস্থাও হয়নি। ই-ক্যাব আরেকটু তৎপর হলে এই জটিলতাগুলোরও সমাধান সম্ভব হতো।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
৭ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে