বিজ্ঞপ্তি
অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের গর্ভকালীন যত্ন এবং নবজাতকের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে সরকারের মাতৃত্বকালীন ভাতা এখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে (জিটুপি) সরাসরি উপকারভোগীদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাচ্ছে। ৩৬ মাসব্যাপী এই কর্মসূচির আওতায় থাকা ১৬ লাখ উপকারভোগী তাঁদের পছন্দের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস), ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে সরাসরি ভাতা পাচ্ছেন। ঘরে বসেই সহজে, দ্রুত ও নিরাপদে সরকারি ভাতা গ্রহণ এবং তা ব্যবহারের সুযোগ থাকায় বেশির ভাগ মায়েরাই আস্থা রাখছেন তাদের বিকাশ অ্যাকাউন্টের ওপর।
গর্ভবতী মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নির্দেশকের উন্নয়ন, বয়সের তুলনায় কম উচ্চতার বা খর্বকায় শিশু এবং কম ওজনের শিশু জন্ম সংখ্যা হ্রাস করার লক্ষ্যে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০১৮-১৯ অর্থবছর থেকে অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের ভাতা দিয়ে আসছে। এ ক্ষেত্রে, মায়েদের পছন্দের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে, যেন তাঁরা নিজেদের পছন্দের অ্যাকাউন্টে ভাতা গ্রহণ করার মাধ্যমে সময় বাঁচাতে পারেন এবং নিজের ও নবজাতকের যত্নে মনোনিবেশ করতে পারেন।
ঘরে বসেই নিজের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ভাতার অর্থ গ্রহণ করছেন অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের একটি বড় অংশ। তাঁরা খুব সহজে এবং নিরাপদে সেই অর্থ নিকটবর্তী এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ আউট করার পাশাপাশি বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকেই বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল লেনদেনও করতে পারছেন। পুষ্টিকর খাবার কেনা, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা, নবজাতকের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে ভাতার এই অর্থ গর্ভকাল ও এর পরবর্তী সময়ে ঝুঁকি ও অভিঘাত কমিয়ে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।
উল্লেখ্য, নারী উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের সহায়তা দেওয়ার জন্য অসচ্ছল মায়ের জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কর্মসূচি মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় তথা মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের বিদ্যমান কর্মসূচিসমূহের মধ্যে অন্যতম। এখন অসচ্ছল গর্ভবতী মা প্রথম ও দ্বিতীয় (সর্বোচ্চ দুজন) সন্তানের জন্য মাতৃত্বকালীন মাসিক ভাতা পান। প্রতি মাসে ভাতা দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের জন্য পুষ্টি, শিশুর মনোসামাজিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ বিষয়েও নিয়মিত উঠান বৈঠকও আয়োজন করা হয়।
অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের গর্ভকালীন যত্ন এবং নবজাতকের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে সরকারের মাতৃত্বকালীন ভাতা এখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে (জিটুপি) সরাসরি উপকারভোগীদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাচ্ছে। ৩৬ মাসব্যাপী এই কর্মসূচির আওতায় থাকা ১৬ লাখ উপকারভোগী তাঁদের পছন্দের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস), ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে সরাসরি ভাতা পাচ্ছেন। ঘরে বসেই সহজে, দ্রুত ও নিরাপদে সরকারি ভাতা গ্রহণ এবং তা ব্যবহারের সুযোগ থাকায় বেশির ভাগ মায়েরাই আস্থা রাখছেন তাদের বিকাশ অ্যাকাউন্টের ওপর।
গর্ভবতী মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নির্দেশকের উন্নয়ন, বয়সের তুলনায় কম উচ্চতার বা খর্বকায় শিশু এবং কম ওজনের শিশু জন্ম সংখ্যা হ্রাস করার লক্ষ্যে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০১৮-১৯ অর্থবছর থেকে অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের ভাতা দিয়ে আসছে। এ ক্ষেত্রে, মায়েদের পছন্দের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে, যেন তাঁরা নিজেদের পছন্দের অ্যাকাউন্টে ভাতা গ্রহণ করার মাধ্যমে সময় বাঁচাতে পারেন এবং নিজের ও নবজাতকের যত্নে মনোনিবেশ করতে পারেন।
ঘরে বসেই নিজের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ভাতার অর্থ গ্রহণ করছেন অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের একটি বড় অংশ। তাঁরা খুব সহজে এবং নিরাপদে সেই অর্থ নিকটবর্তী এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ আউট করার পাশাপাশি বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকেই বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল লেনদেনও করতে পারছেন। পুষ্টিকর খাবার কেনা, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা, নবজাতকের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে ভাতার এই অর্থ গর্ভকাল ও এর পরবর্তী সময়ে ঝুঁকি ও অভিঘাত কমিয়ে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।
উল্লেখ্য, নারী উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে অসচ্ছল গর্ভবতী মায়েদের সহায়তা দেওয়ার জন্য অসচ্ছল মায়ের জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কর্মসূচি মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় তথা মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের বিদ্যমান কর্মসূচিসমূহের মধ্যে অন্যতম। এখন অসচ্ছল গর্ভবতী মা প্রথম ও দ্বিতীয় (সর্বোচ্চ দুজন) সন্তানের জন্য মাতৃত্বকালীন মাসিক ভাতা পান। প্রতি মাসে ভাতা দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের জন্য পুষ্টি, শিশুর মনোসামাজিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ বিষয়েও নিয়মিত উঠান বৈঠকও আয়োজন করা হয়।
চলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে এসে দেখা গেল, দেশে ১ হাজার ৯৯৯টি কারখানার শ্রমিক এখনো ঈদুল আজহার বোনাস পাননি। শুধু তা-ই নয়, ৩৭৫টি কারখানায় এখনো এপ্রিল মাসের বেতন বকেয়া। সরকারের নির্ধারিত সময়সীমা মে মাসের ২৮ তারিখ শেষ হলেও তা মানেননি বহু মালিক; অথচ আর দুই দিন পরই ঈদ।
১৭ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য বিশেষ ঋণ দিতে বরাবরের মতো এবারও অনাগ্রহ দেখিয়েছে ব্যাংকগুলো। মাত্র ২৩২ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেছে ৯টি ব্যাংক। পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবে চামড়া সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালিত অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মূলত গ্রাহকের সম্পত্তি ক্রোক করার পর সেই সম্পদ নির্ধারিত সময়ে বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় না করার দায়ে এই জরিমানা করা হয়েছে।
১ দিন আগে