নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্ট থেকে ভ্যাট ফাঁকি বাবদ ৫২ লাখ টাকা আদায়ের কথা জানিয়েছে ভ্যাট নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। তবে আলেশা মার্টের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, তারা ভ্যাট ফাঁকি দেয়নি বরং সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ভ্যাট পরিশোধ করেছে।
আলেশা হোল্ডিংসের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী তানজিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। ভ্যাট গোয়েন্দারা নিরীক্ষার পর যেটা ধার্য করেছেন আমরা সেটা পরিশোধ করেছি। এখানে আমাদের ভ্যাট ফাঁকির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভ্যাট গোয়েন্দা, নিরীক্ষা ও তদন্ত অধিদপ্তর থেকে বলা হয়, সরকারি কোষাগারে ভ্যাট ফাঁকির ৫২ লাখ টাকা পরিশোধ করে লিখিতভাবে ভ্যাট গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে আলেশা মার্ট।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান আজকের পত্রিকাকে জানান, গত ৮ জুন আলেশা মার্টে অভিযান চালিয়ে ভ্যাট ফাঁকির বিষয়টি উদ্ঘাটন করেন ভ্যাট গোয়েন্দারা। এ নিয়ে অনুষ্ঠিত শুনানিতে আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে উত্থাপিত ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ মেনে নেয় প্রতিষ্ঠানটি। পরবর্তীতে স্বেচ্ছায় ও স্বপ্রণোদিত হয়ে তারা ভ্যাট পরিশোধ করে। আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণের জন্য মামলার প্রতিবেদন ঢাকা উত্তর ভ্যাট কমিশনারেটে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ভ্যাট গোয়েন্দা, নিরীক্ষা ও তদন্ত অধিদপ্তর বলছে, আলেশা মার্টে চালানো অভিযানে প্রাপ্ত দলিলাদি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট ১৮১ কোটি ৭৬ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৮ টাকার পণ্য বিক্রি করে। এ ক্ষেত্রে কমিশন বাবদ নিয়েছে ৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৪ হাজার ৪৭১ টাকা। যার বিপরীত ৫ শতাংশ হিসাবে প্রযোজ্য ভ্যাট ৩২ লাখ ৪৩ হাজার ৭২৪ টাকা। অনলাইনে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সরকারি কোষাগারে এ অর্থ জমা প্রদানের বাধ্যবাধকতা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি তা করেনি। এ ছাড়াও লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে বিভিন্ন কেনাকাটার ওপর উৎসে ভ্যাট বাবদ ১৯ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৬ টাকার ফাঁকি ধরা পড়েছে।
এ বিষয়ে কাজী তানজিলুর রহমান বলেন, আমরা আমাদের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষার পর ভ্যাট পরিশোধ করি। আমরা নিরীক্ষার পর যে অঙ্কটা পেয়েছি ভ্যাট গোয়েন্দা, নিরীক্ষা ও তদন্ত অধিদপ্তর মনে করেছে সেটা সঠিক নয়। তারা নিরীক্ষার পর আমাদের যেই টাকাটা পরিশোধ করতে বলেছে আমরা সেটা পরিশোধ করে দিয়েছি।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্ট থেকে ভ্যাট ফাঁকি বাবদ ৫২ লাখ টাকা আদায়ের কথা জানিয়েছে ভ্যাট নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। তবে আলেশা মার্টের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, তারা ভ্যাট ফাঁকি দেয়নি বরং সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ভ্যাট পরিশোধ করেছে।
আলেশা হোল্ডিংসের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী তানজিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। ভ্যাট গোয়েন্দারা নিরীক্ষার পর যেটা ধার্য করেছেন আমরা সেটা পরিশোধ করেছি। এখানে আমাদের ভ্যাট ফাঁকির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভ্যাট গোয়েন্দা, নিরীক্ষা ও তদন্ত অধিদপ্তর থেকে বলা হয়, সরকারি কোষাগারে ভ্যাট ফাঁকির ৫২ লাখ টাকা পরিশোধ করে লিখিতভাবে ভ্যাট গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে আলেশা মার্ট।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান আজকের পত্রিকাকে জানান, গত ৮ জুন আলেশা মার্টে অভিযান চালিয়ে ভ্যাট ফাঁকির বিষয়টি উদ্ঘাটন করেন ভ্যাট গোয়েন্দারা। এ নিয়ে অনুষ্ঠিত শুনানিতে আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে উত্থাপিত ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ মেনে নেয় প্রতিষ্ঠানটি। পরবর্তীতে স্বেচ্ছায় ও স্বপ্রণোদিত হয়ে তারা ভ্যাট পরিশোধ করে। আলেশা মার্টের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণের জন্য মামলার প্রতিবেদন ঢাকা উত্তর ভ্যাট কমিশনারেটে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ভ্যাট গোয়েন্দা, নিরীক্ষা ও তদন্ত অধিদপ্তর বলছে, আলেশা মার্টে চালানো অভিযানে প্রাপ্ত দলিলাদি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট ১৮১ কোটি ৭৬ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৮ টাকার পণ্য বিক্রি করে। এ ক্ষেত্রে কমিশন বাবদ নিয়েছে ৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৪ হাজার ৪৭১ টাকা। যার বিপরীত ৫ শতাংশ হিসাবে প্রযোজ্য ভ্যাট ৩২ লাখ ৪৩ হাজার ৭২৪ টাকা। অনলাইনে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সরকারি কোষাগারে এ অর্থ জমা প্রদানের বাধ্যবাধকতা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি তা করেনি। এ ছাড়াও লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে বিভিন্ন কেনাকাটার ওপর উৎসে ভ্যাট বাবদ ১৯ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৬ টাকার ফাঁকি ধরা পড়েছে।
এ বিষয়ে কাজী তানজিলুর রহমান বলেন, আমরা আমাদের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষার পর ভ্যাট পরিশোধ করি। আমরা নিরীক্ষার পর যে অঙ্কটা পেয়েছি ভ্যাট গোয়েন্দা, নিরীক্ষা ও তদন্ত অধিদপ্তর মনে করেছে সেটা সঠিক নয়। তারা নিরীক্ষার পর আমাদের যেই টাকাটা পরিশোধ করতে বলেছে আমরা সেটা পরিশোধ করে দিয়েছি।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
১৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২০ ঘণ্টা আগে