বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরুর ১২০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। রাজধানী ঢাকায় আজ শনিবার (৮ মার্চ) আয়োজিত এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ বিল উইন্টার্স। তাঁর এ সফর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকটির ভূমিকা আরও জোরালোভাবে তুলে ধরে।
সফরকালে বিল উইন্টার্স বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস; প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়-সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফী সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর সঙ্গে দেখা করেন। দেশের ব্যবসায়ী, নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের আর্থিক খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ব্যাংকের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক ও বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এই ব্যাংকটি।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘১২০ বছর ধরে বাংলাদেশে উন্নয়নের অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। বিল উইন্টার্সের উপস্থিতি ব্যাংকের বাংলাদেশের প্রতি প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে আমরা আমাদের বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল সক্ষমতা এবং টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগকে কাজে লাগাতে চাই।’
১৯০৫ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দেশের ব্যাংকিং খাতের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। ব্যাংকটি দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ঋণপত্র চালু করা থেকে শুরু করে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন উদ্ভাবন এনেছে। এ ছাড়া প্রথম কমোডিটি ডেরিভেটিভ, প্রথম ইন্টারেস্ট রেট ডেরিভেটিভ, প্রথম মেটাল ডেরিভেটিভসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সেবা বাংলাদেশে চালু করেছে।
১২০ বছরে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের অবকাঠামো ও বাণিজ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। শক্তি, টেলিযোগাযোগ, ওষুধ, বিমান, তৈরি পোশাক খাতসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে বিনিয়োগ সহায়তা দিয়েছে। ব্যাংকটি দেশের সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগ, প্রথম গ্রিনফিল্ড বিদেশি বিনিয়োগ এবং প্রথম আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণের পেছনেও ভূমিকা রেখেছে।
টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে। পরিবেশ, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়নেও ভূমিকা রাখছে ব্যাংকটি। বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অংশীদার হিসেবে কাজ করছে এবং আগামীতেও তা অব্যাহত রাখবে।
বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরুর ১২০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। রাজধানী ঢাকায় আজ শনিবার (৮ মার্চ) আয়োজিত এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ বিল উইন্টার্স। তাঁর এ সফর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকটির ভূমিকা আরও জোরালোভাবে তুলে ধরে।
সফরকালে বিল উইন্টার্স বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস; প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়-সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফী সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর সঙ্গে দেখা করেন। দেশের ব্যবসায়ী, নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের আর্থিক খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ব্যাংকের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক ও বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এই ব্যাংকটি।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘১২০ বছর ধরে বাংলাদেশে উন্নয়নের অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। বিল উইন্টার্সের উপস্থিতি ব্যাংকের বাংলাদেশের প্রতি প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে আমরা আমাদের বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল সক্ষমতা এবং টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগকে কাজে লাগাতে চাই।’
১৯০৫ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দেশের ব্যাংকিং খাতের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। ব্যাংকটি দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ঋণপত্র চালু করা থেকে শুরু করে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন উদ্ভাবন এনেছে। এ ছাড়া প্রথম কমোডিটি ডেরিভেটিভ, প্রথম ইন্টারেস্ট রেট ডেরিভেটিভ, প্রথম মেটাল ডেরিভেটিভসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সেবা বাংলাদেশে চালু করেছে।
১২০ বছরে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের অবকাঠামো ও বাণিজ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। শক্তি, টেলিযোগাযোগ, ওষুধ, বিমান, তৈরি পোশাক খাতসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে বিনিয়োগ সহায়তা দিয়েছে। ব্যাংকটি দেশের সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগ, প্রথম গ্রিনফিল্ড বিদেশি বিনিয়োগ এবং প্রথম আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণের পেছনেও ভূমিকা রেখেছে।
টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে। পরিবেশ, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়নেও ভূমিকা রাখছে ব্যাংকটি। বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অংশীদার হিসেবে কাজ করছে এবং আগামীতেও তা অব্যাহত রাখবে।
দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক।
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের যে বাজেট আজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে, তাতে জনজীবন সহজ করতে কিংবা অর্থনীতিতে নতুন গতি আনার মতো উদ্ভাবনী কোনো উদ্যোগ নেই। রাজস্ব খাত সংস্কারে বড় উদ্যোগও নেই। বরং রাজস্ব বাড়াতে গতানুগতিক প্রক্রিয়ায় কাটাছেঁড়া করা হয়েছে করহারে। এতে ৯০টির বেশি পণ্যে ভ্যাট-শুল্ক বাড়বে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে নতুন এক চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে—এমন মত অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতাদের। যদিও এই শুল্ক ব্যবস্থা আপাতত ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র, তবুও বিষয়টির দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রস্তুতি শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকার।
৯ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদুল আজহার আর ৫ দিন বাকি। প্রতিবছর এ সময়ে মসলার চাহিদা থাকে বেশি। এ সময় মসলাজাত পণ্যের দামও থাকে চড়া। তবে এবার বেশির ভাগ মসলার দাম গত বছরের তুলনায় কম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নতুন মৌসুমের দেশি মসলার পর্যাপ্ত সরবরাহ, আমদানি করা মসলার দাম কম থাকা এবং আমদানির ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর সহযোগিত
৯ ঘণ্টা আগে