বাংলাদেশ বন অধিদপ্তরের ‘টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) ’ প্রকল্পের কর্মীদের বেতন এখন থেকে নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে। ফলে নির্বিঘ্নে ঘরে বসেই বেতন-ভাতা পেয়ে যাবেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সম্প্রতি রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বন ভবনে বন অধিদপ্তর, ডাক অধিদপ্তর ও নগদ লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি সই হয়েছে। সুফল প্রকল্পের উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও প্রকল্প পরিচালক গোবিন্দ রায়, ডাক অধিদপ্তরের পক্ষে পরিচালক (পরিকল্পনা) পারভীন বানু এবং নগদের পক্ষে নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম চুক্তিতে সই করেন।
এ সময় নগদের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার শেখ শাবাব আহমেদ, কমার্শিয়াল অ্যাফেয়ার্সের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, গভর্নমেন্ট সেলসের উপমহাব্যবস্থাপক তানভীর চৌধুরী, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, উপপ্রধান বন সংরক্ষক (সামাজিক বন উইং) মো. মঈনুদ্দিন খান এবং ডাক অধিদপ্তরের পোস্টাল অ্যাটাচি মো. মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ওই চুক্তির ফলে বন অধিদপ্তরের সুফল প্রকল্পের কর্মীরা নগদের মাধ্যমে মুহূর্তেই পারিশ্রমিক পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে দিনমজুরের দৈনিক মজুরি ৫০০ টাকা, ওয়াচারের মাসিক বেতন ৩ হাজার টাকা, কমিউনিটি প্যাট্রোলিংয়ের মাসিক বেতন ১ হাজার ৮০০ টাকা করে নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় বছরে ২০০ কোটি টাকার বেশি বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন সুফল প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
চুক্তি সইয়ের বিষয়ে নগদের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘নগদ খুব অল্প সময়ে মানুষের জনপ্রিয় সেবা হয়ে উঠেছে। যে কারণে সরকারি বিভিন্ন ধরনের ভাতা নগদের মাধ্যমে বিতরণ করছে সরকার। পাশাপাশি সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা তাদের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধেও নগদের মাধ্যমে দিচ্ছে, যা আমাদের আরও ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রেরণা দেয়।’
বাংলাদেশ বন অধিদপ্তরের ‘টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) ’ প্রকল্পের কর্মীদের বেতন এখন থেকে নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে। ফলে নির্বিঘ্নে ঘরে বসেই বেতন-ভাতা পেয়ে যাবেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সম্প্রতি রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বন ভবনে বন অধিদপ্তর, ডাক অধিদপ্তর ও নগদ লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি সই হয়েছে। সুফল প্রকল্পের উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও প্রকল্প পরিচালক গোবিন্দ রায়, ডাক অধিদপ্তরের পক্ষে পরিচালক (পরিকল্পনা) পারভীন বানু এবং নগদের পক্ষে নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম চুক্তিতে সই করেন।
এ সময় নগদের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার শেখ শাবাব আহমেদ, কমার্শিয়াল অ্যাফেয়ার্সের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, গভর্নমেন্ট সেলসের উপমহাব্যবস্থাপক তানভীর চৌধুরী, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, উপপ্রধান বন সংরক্ষক (সামাজিক বন উইং) মো. মঈনুদ্দিন খান এবং ডাক অধিদপ্তরের পোস্টাল অ্যাটাচি মো. মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ওই চুক্তির ফলে বন অধিদপ্তরের সুফল প্রকল্পের কর্মীরা নগদের মাধ্যমে মুহূর্তেই পারিশ্রমিক পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে দিনমজুরের দৈনিক মজুরি ৫০০ টাকা, ওয়াচারের মাসিক বেতন ৩ হাজার টাকা, কমিউনিটি প্যাট্রোলিংয়ের মাসিক বেতন ১ হাজার ৮০০ টাকা করে নগদের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় বছরে ২০০ কোটি টাকার বেশি বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন সুফল প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
চুক্তি সইয়ের বিষয়ে নগদের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘নগদ খুব অল্প সময়ে মানুষের জনপ্রিয় সেবা হয়ে উঠেছে। যে কারণে সরকারি বিভিন্ন ধরনের ভাতা নগদের মাধ্যমে বিতরণ করছে সরকার। পাশাপাশি সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা তাদের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধেও নগদের মাধ্যমে দিচ্ছে, যা আমাদের আরও ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রেরণা দেয়।’
সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
৯ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রাইম ব্যাংক পিএলসি, ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সিলেন্স ২০২৫-এ বাংলাদেশের ‘সেরা ইএসজি ব্যাংক’ (Best Bank for ESG) হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। টানা তৃতীয়বারের মতো ব্যাংকটি এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করল।
১৩ ঘণ্টা আগে