বিজ্ঞপ্তি
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জীবন পরিবর্তনের মিশনে কাজ করা বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এক অনুপ্রেরণাদায়ী অনুষ্ঠান ‘এসো মিলি সবে প্রাণের উৎসবে’। এই আয়োজনের মাধ্যমে বিশেষ শিশুদের প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিশ্রুতি ও সহমর্মিতার প্রকাশ ঘটেছে।
এই বিশেষ দিনটির আয়োজন করা হয় বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের খেলার মাঠ প্রাঙ্গণে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ও বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান। এ ছাড়া শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও গণ্যমান্য অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের সূচনা হয় কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার মাধ্যমে। এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশনায় অংশ নেন ফাউন্ডেশনের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা। এই পরিবেশনা সমাজের সেই ভুল ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে যে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা বোঝা; বরং তারা সমাজের আলোকবর্তিকা। পরে একটি হৃদয়স্পর্শী অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হয় ফাউন্ডেশনের অসাধারণ যাত্রা এবং কীভাবে তারা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জীবনে পরিবর্তন আনতে নিরলস কাজ করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা টিস্যুসহ বিভিন্ন উদ্যোগের সহায়তায় প্রতিটি পণ্য থেকে বিক্রীত অর্থের একটি অংশ এই কাজে ব্যয় হয়।
অনুষ্ঠানে ফাউন্ডেশনের অধ্যক্ষ শায়লা শারমিন এবং ইনচার্জ মেজর (অব.) মোহসিনুল করিম বক্তব্য দেন। এরপর ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ইয়াশা সোবহান অনুভূতি ব্যক্ত করেন এবং বিশেষ শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে তাঁর স্বপ্ন ও লক্ষ্য নিয়ে কথা বলেন।
শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা অভিজ্ঞতার কথা জানান, কীভাবে বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন তাঁদের সন্তানদের জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শিক্ষার্থীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। তারা নাচ, গান এবং নাটকের মাধ্যমে নিজেদের মেধা ও সৃজনশীলতার দ্যুতি ছড়ায়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক ও কল্যাণ কর্মীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে ছিল আনন্দময় কেক কাটার পর্ব এবং রংপুর রাইডার্স দলের সঙ্গে একটি বিশেষ সেশন, যা শিশুদের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন সমাজে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গঠনে কাজ করছে। এই উদ্যোগ শিশুদের আত্মবিশ্বাসী ও আত্মনির্ভরশীল হতে উদ্বুদ্ধ করছে এবং সমাজকে এক নতুন আলোর পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জীবন পরিবর্তনের মিশনে কাজ করা বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এক অনুপ্রেরণাদায়ী অনুষ্ঠান ‘এসো মিলি সবে প্রাণের উৎসবে’। এই আয়োজনের মাধ্যমে বিশেষ শিশুদের প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিশ্রুতি ও সহমর্মিতার প্রকাশ ঘটেছে।
এই বিশেষ দিনটির আয়োজন করা হয় বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের খেলার মাঠ প্রাঙ্গণে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ও বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান। এ ছাড়া শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও গণ্যমান্য অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের সূচনা হয় কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার মাধ্যমে। এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশনায় অংশ নেন ফাউন্ডেশনের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা। এই পরিবেশনা সমাজের সেই ভুল ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে যে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা বোঝা; বরং তারা সমাজের আলোকবর্তিকা। পরে একটি হৃদয়স্পর্শী অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হয় ফাউন্ডেশনের অসাধারণ যাত্রা এবং কীভাবে তারা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জীবনে পরিবর্তন আনতে নিরলস কাজ করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা টিস্যুসহ বিভিন্ন উদ্যোগের সহায়তায় প্রতিটি পণ্য থেকে বিক্রীত অর্থের একটি অংশ এই কাজে ব্যয় হয়।
অনুষ্ঠানে ফাউন্ডেশনের অধ্যক্ষ শায়লা শারমিন এবং ইনচার্জ মেজর (অব.) মোহসিনুল করিম বক্তব্য দেন। এরপর ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ইয়াশা সোবহান অনুভূতি ব্যক্ত করেন এবং বিশেষ শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে তাঁর স্বপ্ন ও লক্ষ্য নিয়ে কথা বলেন।
শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা অভিজ্ঞতার কথা জানান, কীভাবে বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন তাঁদের সন্তানদের জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শিক্ষার্থীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। তারা নাচ, গান এবং নাটকের মাধ্যমে নিজেদের মেধা ও সৃজনশীলতার দ্যুতি ছড়ায়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক ও কল্যাণ কর্মীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে ছিল আনন্দময় কেক কাটার পর্ব এবং রংপুর রাইডার্স দলের সঙ্গে একটি বিশেষ সেশন, যা শিশুদের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন সমাজে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গঠনে কাজ করছে। এই উদ্যোগ শিশুদের আত্মবিশ্বাসী ও আত্মনির্ভরশীল হতে উদ্বুদ্ধ করছে এবং সমাজকে এক নতুন আলোর পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৩ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৩ ঘণ্টা আগে