বিজ্ঞপ্তি
দেশজুড়ে উদীয়মান উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে নেওয়া ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি জিপি অ্যাক্সিলারেটরের ‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তার’ সাফল্য উদ্যাপন করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে গালা নাইট আয়োজনের মাধ্যমে অনুপ্রেরণামূলক এই উদ্যোগ উদ্যাপন করে অপারেটরটি।
‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা’ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল প্রতিভাবান তরুণদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা বৃদ্ধি, নেটওয়ার্কিংয়ে সুযোগ তৈরি ও যথাযথ দিকনির্দেশনা দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসায়িক ও আর্থিক সাফল্যকে বেগবান করা।
দেশের সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ও তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী ধারণাগুলো বাস্তবে রূপ দিতে জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা উদ্যোগটি নেওয়া হয়। এ উদ্যোগের আওতায় দেশব্যাপী ২০টি অঞ্চলে নিবিড় প্রশিক্ষণ কর্মশালার (বুটক্যাম্প) মাধ্যমে ৫ হাজার ২০০-এর বেশি স্টার্টআপকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যা বাংলাদেশের উদ্যোক্তা গড়ে তোলার পরিবেশকে সুগম করেছে।
গালা নাইটে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ২০ জন বিজয়ী স্টার্টআপের সাফল্য উদ্যাপন এবং কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ৩০ জন কমিউনিটি বিল্ডারের অসামান্য ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী। এ সময় বিজয়ী উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবু বকর ছিদ্দিক, গ্রামীণফোনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিশিষ্ট উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কীভাবে এ কর্মসূচি উদ্যোক্তা হওয়ার যাত্রাকে সফল করেছে, অনুষ্ঠানে বিজয়ীরা তাঁদের সেসব অনুপ্রেরণামূলক গল্প তুলে ধরেন।
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী এ উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, ‘তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে গ্রামীণফোনের এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সত্যিই প্রশংসনীয়। তরুণেরা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির চালিকা শক্তি। তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় সম্পৃক্ত করতে অপারেটরটির যে প্রচেষ্টা, তা সত্যিই প্রশংসনীয়; এ উদ্যোগ তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) তানভীর মোহাম্মদ তরুণদের সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘পরবর্তী প্রজন্মের সাফল্যের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা, সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়নে অবদান রাখাই আমাদের লক্ষ্য। জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের তরুণ উদ্যোক্তাদের মধ্যে অসাধারণ সম্ভাবনা দেখেছি। আজ আমরা সেই ২০ জন বিজয়ী উদ্যোক্তার (স্টার্টআপের) সাফল্য উদ্যাপন করছি, যাঁরা তাঁদের উদ্ভাবনী ধারণা ও দৃঢ় সংকল্পের মাধ্যমে নিজেদের বিশেষত্ব তুলে ধরেছেন।’
জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা বুটক্যাম্প সিরিজ দেশের ২০টি অঞ্চলে ধাপে ধাপে পরিচালিত হয়। অংশগ্রহণকারীদের দক্ষতা উন্নয়ন, দিকনির্দেশনা ও অর্থায়নসংক্রান্ত পরামর্শ দেওয়া হয়েছে; যাতে তাঁরা প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক পরিবেশে টিকে থাকতে পারেন।
২০১৫ সালে কার্যক্রম চালুর পর থেকে দেশের স্টার্টআপ খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে জিপি অ্যাক্সিলারেটর। এটি ৫০টি স্টার্টআপের মাধ্যমে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে জিপি অ্যাক্সিলারেটর।
দেশজুড়ে উদীয়মান উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে নেওয়া ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি জিপি অ্যাক্সিলারেটরের ‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তার’ সাফল্য উদ্যাপন করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে গালা নাইট আয়োজনের মাধ্যমে অনুপ্রেরণামূলক এই উদ্যোগ উদ্যাপন করে অপারেটরটি।
‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা’ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল প্রতিভাবান তরুণদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা বৃদ্ধি, নেটওয়ার্কিংয়ে সুযোগ তৈরি ও যথাযথ দিকনির্দেশনা দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসায়িক ও আর্থিক সাফল্যকে বেগবান করা।
দেশের সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ও তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী ধারণাগুলো বাস্তবে রূপ দিতে জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা উদ্যোগটি নেওয়া হয়। এ উদ্যোগের আওতায় দেশব্যাপী ২০টি অঞ্চলে নিবিড় প্রশিক্ষণ কর্মশালার (বুটক্যাম্প) মাধ্যমে ৫ হাজার ২০০-এর বেশি স্টার্টআপকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যা বাংলাদেশের উদ্যোক্তা গড়ে তোলার পরিবেশকে সুগম করেছে।
গালা নাইটে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ২০ জন বিজয়ী স্টার্টআপের সাফল্য উদ্যাপন এবং কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ৩০ জন কমিউনিটি বিল্ডারের অসামান্য ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী। এ সময় বিজয়ী উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবু বকর ছিদ্দিক, গ্রামীণফোনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিশিষ্ট উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কীভাবে এ কর্মসূচি উদ্যোক্তা হওয়ার যাত্রাকে সফল করেছে, অনুষ্ঠানে বিজয়ীরা তাঁদের সেসব অনুপ্রেরণামূলক গল্প তুলে ধরেন।
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী এ উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, ‘তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে গ্রামীণফোনের এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সত্যিই প্রশংসনীয়। তরুণেরা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির চালিকা শক্তি। তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় সম্পৃক্ত করতে অপারেটরটির যে প্রচেষ্টা, তা সত্যিই প্রশংসনীয়; এ উদ্যোগ তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) তানভীর মোহাম্মদ তরুণদের সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘পরবর্তী প্রজন্মের সাফল্যের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা, সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়নে অবদান রাখাই আমাদের লক্ষ্য। জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের তরুণ উদ্যোক্তাদের মধ্যে অসাধারণ সম্ভাবনা দেখেছি। আজ আমরা সেই ২০ জন বিজয়ী উদ্যোক্তার (স্টার্টআপের) সাফল্য উদ্যাপন করছি, যাঁরা তাঁদের উদ্ভাবনী ধারণা ও দৃঢ় সংকল্পের মাধ্যমে নিজেদের বিশেষত্ব তুলে ধরেছেন।’
জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা বুটক্যাম্প সিরিজ দেশের ২০টি অঞ্চলে ধাপে ধাপে পরিচালিত হয়। অংশগ্রহণকারীদের দক্ষতা উন্নয়ন, দিকনির্দেশনা ও অর্থায়নসংক্রান্ত পরামর্শ দেওয়া হয়েছে; যাতে তাঁরা প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক পরিবেশে টিকে থাকতে পারেন।
২০১৫ সালে কার্যক্রম চালুর পর থেকে দেশের স্টার্টআপ খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে জিপি অ্যাক্সিলারেটর। এটি ৫০টি স্টার্টআপের মাধ্যমে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে জিপি অ্যাক্সিলারেটর।
দেশীয় কৃষিতে সমাধান দিতে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে এসিআই মোটরস। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে সোনালিকা ট্রাক্টরের দুটি নতুন মডেল উদ্বোধন করা হয়েছে। নতুন এই মডেল দুটি হলো সোনালিকা ৩৫-আরএক্স এবং সোনালিকা অলরাউন্ডার এসএস-৫৫ (১২এফ+৩আর)।
৩ ঘণ্টা আগেজব্দ করা ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা তুলেছেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এইচ বি এম ইকবাল। আর তাঁকে অর্থ উত্তোলনের এই সুযোগ করে দিয়েছে তাঁরই মালিকানাধীন প্রিমিয়ার ব্যাংক। তিনি প্রিমিয়ার ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। ১৯৯৯ সাল থেকে তিনি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। গত ৫ আগস্ট আওয়াম
৩ ঘণ্টা আগেদুবাই ডার্মায় বিপুল অঙ্কের রপ্তানি আদেশ পেয়েছে রিমার্ক এলএলসি ইউএসএর মেডিকেটেড স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড সিওডিল। এর মধ্যে বাংলাদেশে উৎপাদিত সিওডিলের পণ্যের রপ্তানি আদেশ মিলেছে প্রায় ২ মিলিয়ন ডলারের; যা বাংলাদেশের স্কিন কেয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য মাইলফলক।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নানা আর্থিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক টানাপোড়েন ও বাণিজ্যযুদ্ধের মাঝেও চমক দেখিয়েছে রুশ রুবল। বিশ্ব অর্থনীতির ঘূর্ণিপাকে যখন অধিকাংশ মুদ্রাই দুর্বল হয়েছে, তখন রুবলের উত্থান আন্তর্জাতিক বাজারে নজর কেড়েছে। চলতি বছর বিশ্বের সবচেয়ে ভালো পারফর্ম করা মুদ্রায় পরিণত হয়েছে রুশ রুবল। যুদ্ধকালীন অস্থিরতার
৩ ঘণ্টা আগে