নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আট বছরে পদার্পণ করেছে অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ। এ উপলক্ষে বিশেষ বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছে তারা। ক্যাম্পেইনটি চলবে ৪ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ক্যাম্পেইনটির উদ্বোধন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদুল হক বলেন, ‘দেশব্যাপী দারাজের অগণিত ক্রেতা ও সহযোগীদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে। ক্যাম্পেইনের স্লোগান হচ্ছে—৮ বছরের অফুরান উল্লাস ধন্যবাদ, বাংলাদেশ।’
মাত্র পাঁচজন কর্মী এবং একটি ওয়েবসাইট নিয়ে আট বছর আগে যাত্রা শুরু দারাজের। ৭০ লাখের বেশি ক্রেতা এবং ৪১ হাজার বিক্রেতা নিয়ে দারাজ এখন দেশের প্রথম সারির ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা তাজদীন হাসান বলেন, দারাজের সফলতার পেছনে রয়েছে দেশজুড়ে অসংখ্য ক্রেতা-বিক্রেতা,
সহযোগী ও শুভানুধ্যায়ীদের ভালোবাসা ও সহযোগিতা। তাদের এই সহযোগিতাকে স্মরণীয় করে রাখতে আট বছর পূর্তির এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দারাজ বাংলাদেশের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা খন্দকার তাসফিন আলম, প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা সাব্বির হোসাইন।
দারাজের বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইনের অফারগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্র্যান্ড-ফ্রি শিপিং, মিস্ট্রি বক্স, ফ্ল্যাশ সেলস, হট ডিলস ও মেগা ডিলস। এ ছাড়া ক্যাম্পেইনে দেওয়া হচ্ছে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ের সুযোগ, গেমিফিকেশন গিভঅ্যাওয়ে, ভাউচার, পেমেন্ট অফার, নিউ ইউজার গিফট, ফ্ল্যাশ পাজল চ্যালেঞ্জ, এক্সক্লুসিভ লঞ্চ এবং বিশেষ ইএমআই সুবিধা।
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পনসর হিসেবে আছে ডেটল, বাটা, ওরাইমো গ্লোবাল, স্টুডিও এক্স, রিয়েলমি, সিঙ্গার, শাওমি ও লোটো।
ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে আছে ফ্যাব্রিলাইফ, মোশন ভিউ, লিভিং টেক্স, মটোরোলা, ইনফিনিক্স, রিবানা, ম্যাসকিউলিন, গোদরেজ, হাইয়ার, প্যারাসুট ন্যাচরাল, ফার্নিকম ও স্কেয়িন। এ ছাড়া, ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে জায়নাক্স হেলথ, লেভিশ বুটিক স্যালন, নাহিলা হেদায়েতের প্রিভে, গালা মেইকওভার অ্যান্ড স্যালন, আনিকা বুশরার স্প্লেন্ডর এবং এশা রুশদির পাউডার রুম।
আট বছরে পদার্পণ করেছে অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ। এ উপলক্ষে বিশেষ বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছে তারা। ক্যাম্পেইনটি চলবে ৪ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ক্যাম্পেইনটির উদ্বোধন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদুল হক বলেন, ‘দেশব্যাপী দারাজের অগণিত ক্রেতা ও সহযোগীদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে। ক্যাম্পেইনের স্লোগান হচ্ছে—৮ বছরের অফুরান উল্লাস ধন্যবাদ, বাংলাদেশ।’
মাত্র পাঁচজন কর্মী এবং একটি ওয়েবসাইট নিয়ে আট বছর আগে যাত্রা শুরু দারাজের। ৭০ লাখের বেশি ক্রেতা এবং ৪১ হাজার বিক্রেতা নিয়ে দারাজ এখন দেশের প্রথম সারির ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা তাজদীন হাসান বলেন, দারাজের সফলতার পেছনে রয়েছে দেশজুড়ে অসংখ্য ক্রেতা-বিক্রেতা,
সহযোগী ও শুভানুধ্যায়ীদের ভালোবাসা ও সহযোগিতা। তাদের এই সহযোগিতাকে স্মরণীয় করে রাখতে আট বছর পূর্তির এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দারাজ বাংলাদেশের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা খন্দকার তাসফিন আলম, প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা সাব্বির হোসাইন।
দারাজের বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইনের অফারগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্র্যান্ড-ফ্রি শিপিং, মিস্ট্রি বক্স, ফ্ল্যাশ সেলস, হট ডিলস ও মেগা ডিলস। এ ছাড়া ক্যাম্পেইনে দেওয়া হচ্ছে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ের সুযোগ, গেমিফিকেশন গিভঅ্যাওয়ে, ভাউচার, পেমেন্ট অফার, নিউ ইউজার গিফট, ফ্ল্যাশ পাজল চ্যালেঞ্জ, এক্সক্লুসিভ লঞ্চ এবং বিশেষ ইএমআই সুবিধা।
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পনসর হিসেবে আছে ডেটল, বাটা, ওরাইমো গ্লোবাল, স্টুডিও এক্স, রিয়েলমি, সিঙ্গার, শাওমি ও লোটো।
ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে আছে ফ্যাব্রিলাইফ, মোশন ভিউ, লিভিং টেক্স, মটোরোলা, ইনফিনিক্স, রিবানা, ম্যাসকিউলিন, গোদরেজ, হাইয়ার, প্যারাসুট ন্যাচরাল, ফার্নিকম ও স্কেয়িন। এ ছাড়া, ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে জায়নাক্স হেলথ, লেভিশ বুটিক স্যালন, নাহিলা হেদায়েতের প্রিভে, গালা মেইকওভার অ্যান্ড স্যালন, আনিকা বুশরার স্প্লেন্ডর এবং এশা রুশদির পাউডার রুম।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
১৩ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
১৩ ঘণ্টা আগে