দেশের অন্যতম বৃহত্তম নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) এবং প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সম্পৃক্ত সামাজিক উদ্দেশ্য-চালিত প্রতিষ্ঠান ‘সার্কুলার’ আগামী এক বছরে ঢাকা থেকে ১ হাজার টন প্লাস্টিক সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এই প্লাস্টিক বর্জ্য (নমনীয় প্লাস্টিক বর্জ্য, একবার ব্যবহার উপযোগী বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বর্জ্য এবং অনমনীয় প্লাস্টিক বর্জ্য) সংগ্রহ কার্যক্রম চলতি বছরের জুন থেকে শুরু হয়ে চলবে আগামী ২০২৩ সালের মে পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে মোট প্লাস্টিক বর্জ্যের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ (৩০ শতাংশ) সংগ্রহ করা হয় এবং সংগৃহীত সেই বর্জ্যের মাত্র ৩৭ শতাংশ পুনঃচক্রায়ন (রিসাইকেলড) হয়। বাকিটা থেকে যায় স্থলভাগ বা ভূমিতে এবং এর মধ্যে আনুমানিক ২৪ হাজার টন থেকে ৩৬ হাজার টন প্লাস্টিকের গন্তব্য আমাদের বিভিন্ন নদীগুলোতে।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ বিশ্বাস করে, প্লাস্টিক বর্জ্যের ফলে তৈরি হওয়া পরিবেশ বিপর্যয় প্রতিরোধে একটি টেকসই পুনঃচক্রায়ন (সার্কুলার লুপ) তৈরি করা প্রয়োজন যেটি সার্কুলার ইকোনমি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে ১০ হাজার টন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে বিভিন্ন সেক্টরের অংশীদারদের সঙ্গে নিয়ে এরই মধ্যে বহুজন-অংশীদার (মাল্টি-স্টেকহোল্ডার) গড়ে তুলেছে। আর তাই ‘সার্কুলার’ এর সঙ্গে প্লাস্টিক সংগ্রহের অংশীদারত্ব পরিবেশ ও পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নয়নের লক্ষ্যে ইউনিলিভারের প্রতিশ্রুত উদ্যোগসমূহের বাস্তবায়নে অব্যাহত প্রচেষ্টারই অন্যতম নজির।
২০২১ সালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এবং ইউএনডিপিকে সঙ্গে নিয়ে ইউনিলিভার শুরু করেছে পৌরসভা-ভিত্তিক দেশের সবচেয়ে বড় প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ প্রকল্প। ইউনিলিভার এবার সার্কুলার-এর সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ভোক্তাদের পণ্য ব্যবহার পরবর্তী প্লাস্টিক বর্জ্যের পুনঃচক্রায়ণ নিশ্চিত করতে টেকসই ও উপযুক্ত বিপরীতমুখী (রিভার্স) সাপ্লাই চেইন তৈরিতে কাজ করবে।
সার্কুলার-এর প্লাস্টিক সংগ্রহের এই মডেল বর্জ্য সংগ্রহকারীদের একই পরিমণ্ডলে আনতে সাহায্য করবে। টোকাই, ফেরিওয়ালা ও বর্জ্য ক্রেতা-বিক্রেতাদের একটি নেটওয়ার্কে আনা সম্ভব হলে সাপ্লাই চেইন এর স্বচ্ছতা বাড়বে ও প্লাস্টিক বর্জ্যের বিস্তৃতি ও সমস্যার গভীরতা নির্ণয় করা সম্ভব হবে। এছাড়া প্রতিটি গৃহে ও জনসাধারণের মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে জনসচেতনতা বাড়বে এবং প্লাস্টিক পুনঃব্যবহারযোগ্য করতে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকের পৃথিকীকরণ সম্পর্কে সবাই সচেতন করতে কাজ করবে।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়িক মূল্যবোধ ঘিরে রয়েছে টেকসইভাবে ব্যবসা পরিচালনা এবং আগামী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ বিশ্ব রেখে যাওয়ার মতো প্রতিশ্রুত বিষয়গুলো। আমরা নিশ্চিত করতে চাই যাতে প্লাস্টিকের ফলে পরিবেশ দূষণ না ঘটে এবং এটি যেন পুনঃচক্রায়ণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলের ভেতরেই রাখা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে দায়িত্বশীল কোম্পানি হিসেবে আমরা আমাদের দায়িত্বটুকু পালন করতে বদ্ধপরিকর। তবে প্লাস্টিকের মতো বড় একটি দূষণ মোকাবিলা আমাদের একার পক্ষে সম্ভব নয়।’
জাভেদ আখতার আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি এটি একটি যৌথ দায়িত্বের বিষয় এবং প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি স্টেকহোল্ডার সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখতে হবে। প্লাস্টিক সমস্যা সমাধানে ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনতে আমরা একটি সার্কুলার ইকোনমি গড়ে তুলতে সকল অংশীজনের সঙ্গে কাজ করছি। সার্কুলার-এর সঙ্গে এই অংশীদারত্ব, প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আমাদের সকলের সমন্বিত দায়িত্বের বহি: প্রকাশ। সার্কুলার ইকোনমি মডেল বাস্তবায়নের এই গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এবং সংকট সমাধানে আমাদের ভ্যালু চেইন-জুড়ে বিভিন্ন দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন যাতে বর্জ্য সংগ্রহের উপায় ও পরিমাণ আরও বাড়ানো যায়। প্লাস্টিক সমস্যা মোকাবিলায় দায়িত্বশীল কার্যক্রম গ্রহণ ও সরকারের ২১০০ ডেলটা প্ল্যান অনুসারে বাংলাদেশ এর গ্রিন গ্রোথ কৌশল বাস্তবায়নে আমাদের এখনই কাজ শুরু করা প্রয়োজন।’
দেশের অন্যতম বৃহত্তম নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) এবং প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সম্পৃক্ত সামাজিক উদ্দেশ্য-চালিত প্রতিষ্ঠান ‘সার্কুলার’ আগামী এক বছরে ঢাকা থেকে ১ হাজার টন প্লাস্টিক সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এই প্লাস্টিক বর্জ্য (নমনীয় প্লাস্টিক বর্জ্য, একবার ব্যবহার উপযোগী বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বর্জ্য এবং অনমনীয় প্লাস্টিক বর্জ্য) সংগ্রহ কার্যক্রম চলতি বছরের জুন থেকে শুরু হয়ে চলবে আগামী ২০২৩ সালের মে পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে মোট প্লাস্টিক বর্জ্যের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ (৩০ শতাংশ) সংগ্রহ করা হয় এবং সংগৃহীত সেই বর্জ্যের মাত্র ৩৭ শতাংশ পুনঃচক্রায়ন (রিসাইকেলড) হয়। বাকিটা থেকে যায় স্থলভাগ বা ভূমিতে এবং এর মধ্যে আনুমানিক ২৪ হাজার টন থেকে ৩৬ হাজার টন প্লাস্টিকের গন্তব্য আমাদের বিভিন্ন নদীগুলোতে।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ বিশ্বাস করে, প্লাস্টিক বর্জ্যের ফলে তৈরি হওয়া পরিবেশ বিপর্যয় প্রতিরোধে একটি টেকসই পুনঃচক্রায়ন (সার্কুলার লুপ) তৈরি করা প্রয়োজন যেটি সার্কুলার ইকোনমি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে ১০ হাজার টন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে বিভিন্ন সেক্টরের অংশীদারদের সঙ্গে নিয়ে এরই মধ্যে বহুজন-অংশীদার (মাল্টি-স্টেকহোল্ডার) গড়ে তুলেছে। আর তাই ‘সার্কুলার’ এর সঙ্গে প্লাস্টিক সংগ্রহের অংশীদারত্ব পরিবেশ ও পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নয়নের লক্ষ্যে ইউনিলিভারের প্রতিশ্রুত উদ্যোগসমূহের বাস্তবায়নে অব্যাহত প্রচেষ্টারই অন্যতম নজির।
২০২১ সালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এবং ইউএনডিপিকে সঙ্গে নিয়ে ইউনিলিভার শুরু করেছে পৌরসভা-ভিত্তিক দেশের সবচেয়ে বড় প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ প্রকল্প। ইউনিলিভার এবার সার্কুলার-এর সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ভোক্তাদের পণ্য ব্যবহার পরবর্তী প্লাস্টিক বর্জ্যের পুনঃচক্রায়ণ নিশ্চিত করতে টেকসই ও উপযুক্ত বিপরীতমুখী (রিভার্স) সাপ্লাই চেইন তৈরিতে কাজ করবে।
সার্কুলার-এর প্লাস্টিক সংগ্রহের এই মডেল বর্জ্য সংগ্রহকারীদের একই পরিমণ্ডলে আনতে সাহায্য করবে। টোকাই, ফেরিওয়ালা ও বর্জ্য ক্রেতা-বিক্রেতাদের একটি নেটওয়ার্কে আনা সম্ভব হলে সাপ্লাই চেইন এর স্বচ্ছতা বাড়বে ও প্লাস্টিক বর্জ্যের বিস্তৃতি ও সমস্যার গভীরতা নির্ণয় করা সম্ভব হবে। এছাড়া প্রতিটি গৃহে ও জনসাধারণের মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে জনসচেতনতা বাড়বে এবং প্লাস্টিক পুনঃব্যবহারযোগ্য করতে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকের পৃথিকীকরণ সম্পর্কে সবাই সচেতন করতে কাজ করবে।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়িক মূল্যবোধ ঘিরে রয়েছে টেকসইভাবে ব্যবসা পরিচালনা এবং আগামী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ বিশ্ব রেখে যাওয়ার মতো প্রতিশ্রুত বিষয়গুলো। আমরা নিশ্চিত করতে চাই যাতে প্লাস্টিকের ফলে পরিবেশ দূষণ না ঘটে এবং এটি যেন পুনঃচক্রায়ণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলের ভেতরেই রাখা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে দায়িত্বশীল কোম্পানি হিসেবে আমরা আমাদের দায়িত্বটুকু পালন করতে বদ্ধপরিকর। তবে প্লাস্টিকের মতো বড় একটি দূষণ মোকাবিলা আমাদের একার পক্ষে সম্ভব নয়।’
জাভেদ আখতার আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি এটি একটি যৌথ দায়িত্বের বিষয় এবং প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি স্টেকহোল্ডার সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখতে হবে। প্লাস্টিক সমস্যা সমাধানে ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনতে আমরা একটি সার্কুলার ইকোনমি গড়ে তুলতে সকল অংশীজনের সঙ্গে কাজ করছি। সার্কুলার-এর সঙ্গে এই অংশীদারত্ব, প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আমাদের সকলের সমন্বিত দায়িত্বের বহি: প্রকাশ। সার্কুলার ইকোনমি মডেল বাস্তবায়নের এই গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এবং সংকট সমাধানে আমাদের ভ্যালু চেইন-জুড়ে বিভিন্ন দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন যাতে বর্জ্য সংগ্রহের উপায় ও পরিমাণ আরও বাড়ানো যায়। প্লাস্টিক সমস্যা মোকাবিলায় দায়িত্বশীল কার্যক্রম গ্রহণ ও সরকারের ২১০০ ডেলটা প্ল্যান অনুসারে বাংলাদেশ এর গ্রিন গ্রোথ কৌশল বাস্তবায়নে আমাদের এখনই কাজ শুরু করা প্রয়োজন।’
বিজিএমইএ নির্বাচনে দলীয়করণ ও চাটুকারিতার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছে সম্মিলিত পরিষদ। বৈশ্বিক বাণিজ্য সংকট ও এলডিসি উত্তরণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ উদ্যোক্তাদের নিয়ে শক্তিশালী নেতৃত্ব গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তাঁরা।
৩৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যজট নিরসন ও খালাসপ্রক্রিয়া সহজ করতে বিশেষ আদেশ জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল বুধবার ‘চট্টগ্রাম বন্দরে দ্রুত নিলাম, বিলিবন্দেজ ও ধ্বংস কার্যক্রম-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ, ২০২৫’ জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেএক বছর ধরে বন্ধ থাকা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার আবার চালুর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার পুত্রজায়ায় দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে বাংলাদেশ সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল। এই বৈঠকে শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে আশা করছে
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কলম বিরতির মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খানের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী জনতা’। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনের সামনে এই মানববন্ধন হয়।
২ ঘণ্টা আগে