সারা দেশে শতাধিক কিস্তি ক্রেতা পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘ওয়ালটন প্লাজা’। কিস্তি ক্রেতা গ্রাহকের পরিবারদের দেওয়া প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক সহায়তার পরিমাণ ৩২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারী গ্রাহকের বাকি কিস্তির টাকাও মওকুফ করে দিয়েছে ওয়ালটন প্লাজা।
দেশব্যাপী চলমান ওয়ালটন প্লাজার ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতির’ আওতায় কিস্তি ক্রেতা গ্রাহক ও পরিবারকে এই আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কিস্তিতে পণ্য ক্রয় করার পর কোনো গ্রাহক ও তাঁর পরিবারের সদস্যের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুতে ওয়ালটন প্লাজা থেকে এই আর্থিক সহায়তা পেয়েছে সুরক্ষা কার্ডধারী গ্রাহকের পরিবারগুলো।
ওয়ালটন প্লাজার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান বলেন, ‘শুধু মুনাফা অর্জনই ওয়ালটন প্লাজার লক্ষ্য নয়। গ্রাহকদের হাতে সাশ্রয়ী দামে আন্তর্জাতিকমানের পণ্য তুলে দেওয়ার পাশাপাশি সর্বোচ্চ সুবিধা প্রদানেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ওয়ালটন প্লাজা। এরই প্রেক্ষিতে চালু করা হয়েছে ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতি’। এর আওতায় ইতিমধ্যে সারা দেশে শতাধিক কিস্তি ক্রেতা ও গ্রাহকের পরিবারকে ৩২ লাখ টাকার বেশি আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আর্থিক সহায়তা নেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে আরও বেশ কিছু গ্রাহকের পরিবার।’
ওয়ালটন প্লাজার ব্র্যান্ড ম্যানেজার ওয়াহিদুজ্জামান জানান, ক্রেতাদের বাড়তি সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশে গত বছরের ডিসেম্বরে ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতি’ চালু করা হয়েছে। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারীদের কিস্তি সুরক্ষা কার্ড দেওয়া হয়। কিস্তি চলমান থাকা অবস্থায় ক্রেতার মৃত্যু হলে পণ্যমূল্যের ভিত্তিতে ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ এবং তার পরিবারের কোনো সদস্য মৃত্যুবরণ করলে ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সহায়তা দিচ্ছে ওয়ালটন প্লাজা।
ওয়ালটন প্লাজা থেকে সম্প্রতি আর্থিক সহায়তা নিয়েছেন রাজধানীর ডেমরার পোশাক শ্রমিক আল-আমিন শরিফ মুন্না। তিনি চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারিতে ডেমরা ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে মিক্সার গ্রাইন্ডার ও ইলেকট্রিক ফ্যান কেনেন। এরপর গত ১৬ জুন তাঁর স্ত্রী হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। স্ত্রীর মৃত্যুতে তাঁর বাকি কিস্তির টাকা মওকুফসহ ২৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে প্লাজা।
সারা দেশে শতাধিক কিস্তি ক্রেতা পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘ওয়ালটন প্লাজা’। কিস্তি ক্রেতা গ্রাহকের পরিবারদের দেওয়া প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক সহায়তার পরিমাণ ৩২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারী গ্রাহকের বাকি কিস্তির টাকাও মওকুফ করে দিয়েছে ওয়ালটন প্লাজা।
দেশব্যাপী চলমান ওয়ালটন প্লাজার ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতির’ আওতায় কিস্তি ক্রেতা গ্রাহক ও পরিবারকে এই আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কিস্তিতে পণ্য ক্রয় করার পর কোনো গ্রাহক ও তাঁর পরিবারের সদস্যের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুতে ওয়ালটন প্লাজা থেকে এই আর্থিক সহায়তা পেয়েছে সুরক্ষা কার্ডধারী গ্রাহকের পরিবারগুলো।
ওয়ালটন প্লাজার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান বলেন, ‘শুধু মুনাফা অর্জনই ওয়ালটন প্লাজার লক্ষ্য নয়। গ্রাহকদের হাতে সাশ্রয়ী দামে আন্তর্জাতিকমানের পণ্য তুলে দেওয়ার পাশাপাশি সর্বোচ্চ সুবিধা প্রদানেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ওয়ালটন প্লাজা। এরই প্রেক্ষিতে চালু করা হয়েছে ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতি’। এর আওতায় ইতিমধ্যে সারা দেশে শতাধিক কিস্তি ক্রেতা ও গ্রাহকের পরিবারকে ৩২ লাখ টাকার বেশি আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আর্থিক সহায়তা নেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে আরও বেশ কিছু গ্রাহকের পরিবার।’
ওয়ালটন প্লাজার ব্র্যান্ড ম্যানেজার ওয়াহিদুজ্জামান জানান, ক্রেতাদের বাড়তি সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশে গত বছরের ডিসেম্বরে ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতি’ চালু করা হয়েছে। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারীদের কিস্তি সুরক্ষা কার্ড দেওয়া হয়। কিস্তি চলমান থাকা অবস্থায় ক্রেতার মৃত্যু হলে পণ্যমূল্যের ভিত্তিতে ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ এবং তার পরিবারের কোনো সদস্য মৃত্যুবরণ করলে ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সহায়তা দিচ্ছে ওয়ালটন প্লাজা।
ওয়ালটন প্লাজা থেকে সম্প্রতি আর্থিক সহায়তা নিয়েছেন রাজধানীর ডেমরার পোশাক শ্রমিক আল-আমিন শরিফ মুন্না। তিনি চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারিতে ডেমরা ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে মিক্সার গ্রাইন্ডার ও ইলেকট্রিক ফ্যান কেনেন। এরপর গত ১৬ জুন তাঁর স্ত্রী হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। স্ত্রীর মৃত্যুতে তাঁর বাকি কিস্তির টাকা মওকুফসহ ২৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে প্লাজা।
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
৫ ঘণ্টা আগেবিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এত দিন শুল্ক ছাড়াই বছরে একাধিকবার সোনা আনার সুযোগ থাকলেও এখন থেকে সেটি সীমিত করা হচ্ছে বছরে মাত্র একবার। একই সঙ্গে ১০ হাজার ডলারের বেশি বহন করলে তা নির্ধারিত ফরমে ঘোষণা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে কেন্দ্র করে ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশে শঙ্কা প্রকাশ করেছে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)। সংগঠনটি মনে করছে, বাজেটের কিছু বিধান দেশের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং সৎ করদাতাদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
১০ ঘণ্টা আগে