কৃষিক্ষেত্রে অনন্য অবদানের জন্য ১১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও চ্যানেল আই। এ দুই প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে এবার নবমবারের মতো দেওয়া হলো স্যান্ডার্ড চার্টার্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড।
গত শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে কৃষক ও কৃষিসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মানিত করার আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।
এ বছর মোট ১১টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয়। আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন পথিকৃৎ কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. এম এ সাত্তার মণ্ডল।
এ ছাড়া পুরস্কারে ভূষিত হন বছরের সেরা কৃষক (পুরুষ) মো. আবুল কালাম আজাদ, বছরের সেরা কৃষক (নারী) তানিয়া পারভীন, সেরা মেধাবী সংগ্রামী কৃষক (পুরুষ) মো. সিদ্দিক হোসেন, সেরা মেধাবী সংগ্রামী কৃষক (নারী) সাবিত্রী বিশ্বাস, পরিবর্তনের নায়ক মো. সানোয়ার হোসেন, সেরা জলবায়ু অভিযোজন ড. মৃন্ময় গুহ নিয়োগী, সেরা কৃষি সাংবাদিক সাহানোয়ার সাঈদ শাহীন, জুরি স্পেশাল ড. মো. আল-মামুন, সেরা কৃষি প্রতিষ্ঠান (সহায়তা ও বাস্তবায়ন) আই ফার্মার, সেরা কৃষি প্রতিষ্ঠান (রপ্তানি) প্রাণ ডেইরি।
চার শতাধিক আবেদনের মধ্য থেকে বাছাই শেষে জুরি বোর্ড উল্লেখিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করে। জুরি বোর্ডে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ।
জুরি বোর্ডের সদস্য ছিলেন কৃষি অর্থনীতিবিদ ও সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাজাহান কবির, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও সাবেক উপাচার্য ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা উইনরক ইন্টারন্যাশনালের সিনিয়র টেকনিক্যাল লিড, ক্লাইমেট চেঞ্জ জাকিয়া নাজনীন।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর বলেন, ‘বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে কৃষি ও কৃষক। কৃষি উৎপাদন থেকে কৃষি বাণিজ্য, অমিত সম্ভাবনার এক আলো প্রতিনিয়ত তারা ছড়িয়ে যাচ্ছেন, আমরা সেই আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে দিতে চাই পুরো দেশে। যেন বিবর্তনের ধারা সংহত করতে, টেকসই উন্নয়নের দিকে ধাবিত হতে নতুন প্রজন্ম অনুপ্রাণিত হয়। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের সঙ্গে এই মহতি কার্যক্রমে অংশ নিতে পেরে চ্যানেল আই সত্যিই আনন্দিত।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ ৩০ শতাংশ কমে যাবে। কৃষক এবং কৃষি খাতে সংশ্লিষ্টদের জন্য চ্যালেঞ্জগুলো ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো কমাতে এবং টেকসই উন্নয়ন উপযোগী একটি পরিবেশ তৈরি করতে, আমাদের অবশ্যই নগরায়ণ, ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, পানির দুষ্প্রাপ্যতা, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, কৃষি কৌশল এবং প্রাণিসম্পদ লালন-পালনের মতো বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই বছরের অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা ঠিক এই কাজটিই করেছেন–তাদের প্রচেষ্টা ও উদ্ভাবনে প্রতিফলিত হয়েছে সময়ের প্রয়োজন। দেশের কৃষি খাতকে একটি টেকসই, সমৃদ্ধিশালী ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিতে, দেশের কৃষি নায়ক এবং স্বপ্নদর্শীদের প্রচেষ্টাকে শক্তিশালী করতে, সর্বোপরি কৃষি সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়তে চ্যানেল আইয়ের সঙ্গে এ ধরনের কার্যক্রমে যুক্ত হতে পেরে আমরা গর্বিত।’
শুভেচ্ছা বক্তব্যে কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের মারাত্মক প্রভাব সবচেয়ে বেশি বুঝতে পারছেন কৃষকেরা। আমি বিশ্বের নানা প্রান্তের কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, এটা মোকাবিলা করা কতটা চ্যালেঞ্জের। উন্নত বিশ্বে কৃষকদের পাশে আছে সে দেশের সরকার, উন্নত প্রযুক্তি, গবেষণা, সুপরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কৃষককে মুখোমুখি হতে হচ্ছে আরও বেশি চ্যালেঞ্জের।’
তিনি আরও বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের এই সময়ে তরুণ কৃষকেরা প্রযুক্তিনির্ভর কৃষিতে অসামান্য সাফল্যের নজির গড়ছেন। প্রত্যেকেই বিশেষ মূল্যায়নের দাবি রাখেন। যাঁরা অ্যাওয়ার্ড পেলেন, নিজ নিজ ক্ষেত্রে তাঁদের অনেক বড় অবদান রয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এই নিবেদিতপ্রাণ মানুষদের সম্মানিত করতে পেরে চ্যানেল আই আনন্দিত।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও চ্যানেল আইকে এ ধরনের আয়োজনের জন্য সাধুবাদ জানিয়েন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘কৃষক এগিয়ে গেলেই এগিয়ে যাবে দেশ। জলবায়ু পরিবর্তন মাথায় রেখে প্রযুক্তির কৃষির প্রতি তরুণ কৃষকদের উৎসাহী করতে এমন আয়োজন সত্যি প্রশংসনীয়। আমি বিশ্বাস করি, কৃষি ও কৃষির উপখাত সমৃদ্ধ হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে।’
কৃষিক্ষেত্রে অনন্য অবদানের জন্য ১১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও চ্যানেল আই। এ দুই প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে এবার নবমবারের মতো দেওয়া হলো স্যান্ডার্ড চার্টার্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড।
গত শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে কৃষক ও কৃষিসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মানিত করার আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।
এ বছর মোট ১১টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয়। আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন পথিকৃৎ কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. এম এ সাত্তার মণ্ডল।
এ ছাড়া পুরস্কারে ভূষিত হন বছরের সেরা কৃষক (পুরুষ) মো. আবুল কালাম আজাদ, বছরের সেরা কৃষক (নারী) তানিয়া পারভীন, সেরা মেধাবী সংগ্রামী কৃষক (পুরুষ) মো. সিদ্দিক হোসেন, সেরা মেধাবী সংগ্রামী কৃষক (নারী) সাবিত্রী বিশ্বাস, পরিবর্তনের নায়ক মো. সানোয়ার হোসেন, সেরা জলবায়ু অভিযোজন ড. মৃন্ময় গুহ নিয়োগী, সেরা কৃষি সাংবাদিক সাহানোয়ার সাঈদ শাহীন, জুরি স্পেশাল ড. মো. আল-মামুন, সেরা কৃষি প্রতিষ্ঠান (সহায়তা ও বাস্তবায়ন) আই ফার্মার, সেরা কৃষি প্রতিষ্ঠান (রপ্তানি) প্রাণ ডেইরি।
চার শতাধিক আবেদনের মধ্য থেকে বাছাই শেষে জুরি বোর্ড উল্লেখিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করে। জুরি বোর্ডে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ।
জুরি বোর্ডের সদস্য ছিলেন কৃষি অর্থনীতিবিদ ও সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাজাহান কবির, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও সাবেক উপাচার্য ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা উইনরক ইন্টারন্যাশনালের সিনিয়র টেকনিক্যাল লিড, ক্লাইমেট চেঞ্জ জাকিয়া নাজনীন।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর বলেন, ‘বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে কৃষি ও কৃষক। কৃষি উৎপাদন থেকে কৃষি বাণিজ্য, অমিত সম্ভাবনার এক আলো প্রতিনিয়ত তারা ছড়িয়ে যাচ্ছেন, আমরা সেই আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে দিতে চাই পুরো দেশে। যেন বিবর্তনের ধারা সংহত করতে, টেকসই উন্নয়নের দিকে ধাবিত হতে নতুন প্রজন্ম অনুপ্রাণিত হয়। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের সঙ্গে এই মহতি কার্যক্রমে অংশ নিতে পেরে চ্যানেল আই সত্যিই আনন্দিত।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ ৩০ শতাংশ কমে যাবে। কৃষক এবং কৃষি খাতে সংশ্লিষ্টদের জন্য চ্যালেঞ্জগুলো ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো কমাতে এবং টেকসই উন্নয়ন উপযোগী একটি পরিবেশ তৈরি করতে, আমাদের অবশ্যই নগরায়ণ, ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, পানির দুষ্প্রাপ্যতা, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, কৃষি কৌশল এবং প্রাণিসম্পদ লালন-পালনের মতো বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই বছরের অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা ঠিক এই কাজটিই করেছেন–তাদের প্রচেষ্টা ও উদ্ভাবনে প্রতিফলিত হয়েছে সময়ের প্রয়োজন। দেশের কৃষি খাতকে একটি টেকসই, সমৃদ্ধিশালী ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিতে, দেশের কৃষি নায়ক এবং স্বপ্নদর্শীদের প্রচেষ্টাকে শক্তিশালী করতে, সর্বোপরি কৃষি সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়তে চ্যানেল আইয়ের সঙ্গে এ ধরনের কার্যক্রমে যুক্ত হতে পেরে আমরা গর্বিত।’
শুভেচ্ছা বক্তব্যে কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের মারাত্মক প্রভাব সবচেয়ে বেশি বুঝতে পারছেন কৃষকেরা। আমি বিশ্বের নানা প্রান্তের কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, এটা মোকাবিলা করা কতটা চ্যালেঞ্জের। উন্নত বিশ্বে কৃষকদের পাশে আছে সে দেশের সরকার, উন্নত প্রযুক্তি, গবেষণা, সুপরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কৃষককে মুখোমুখি হতে হচ্ছে আরও বেশি চ্যালেঞ্জের।’
তিনি আরও বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের এই সময়ে তরুণ কৃষকেরা প্রযুক্তিনির্ভর কৃষিতে অসামান্য সাফল্যের নজির গড়ছেন। প্রত্যেকেই বিশেষ মূল্যায়নের দাবি রাখেন। যাঁরা অ্যাওয়ার্ড পেলেন, নিজ নিজ ক্ষেত্রে তাঁদের অনেক বড় অবদান রয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এই নিবেদিতপ্রাণ মানুষদের সম্মানিত করতে পেরে চ্যানেল আই আনন্দিত।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও চ্যানেল আইকে এ ধরনের আয়োজনের জন্য সাধুবাদ জানিয়েন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘কৃষক এগিয়ে গেলেই এগিয়ে যাবে দেশ। জলবায়ু পরিবর্তন মাথায় রেখে প্রযুক্তির কৃষির প্রতি তরুণ কৃষকদের উৎসাহী করতে এমন আয়োজন সত্যি প্রশংসনীয়। আমি বিশ্বাস করি, কৃষি ও কৃষির উপখাত সমৃদ্ধ হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে।’
বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে সাত দিনের সফরে চীনে গেছে সরকারি প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত এই দলে রয়েছেন বিডা, বেজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার
১৩ মিনিট আগেচীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল মৃত্তিকা চুম্বকের রপ্তানি এক মাসে আগের মাসের তুলনায় ৭ গুণ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হওয়ার পর এই প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৯ মিনিট আগেপ্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আগামী পাঁচ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানি করতে দেশটির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। আজ রোববার সচিবালয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর এবং আমেরিকার পক্ষে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস...
৩ ঘণ্টা আগে৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে