ঢাকায় টেলিযোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের (টিআরএনবি) সহযোগিতায় ‘ফাইভজি: দ্য ফিউচার অব কানেকটিভিটি’ শীর্ষক একটি ক্যাপাসিটি বিল্ডিং সেশনের আয়োজন করে গ্রামীণফোন। গতকাল সোমবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এই সেশনের আয়োজন করা হয়। ফাইভজি প্রযুক্তি ও বাংলাদেশে এই প্রযুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে সেশনে আলোচনা করা হয়।
সেশনে গ্রামীণফোনের পক্ষ থেকে ফাইভজি লিড অ্যান্ড হেড অব কোর নেটওয়ার্ক সার্ভিসের মঈনুল মোমেন এবং হেড অব নেটওয়ার্ক সার্ভিসেসের এ কে এম আল আমিন এ বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান ভার্চুয়ালি যোগ দেন। তিনি বলেন, ‘দেশের টেক সার্ভিস লিডার হিসেবে এবং কানেকটিভিটির ক্ষেত্রে ১৬৭ বছরেরও বেশি ঐতিহ্য বহন করা টেলিনর গ্রুপের অংশ হিসেবে আমাদের ফাইভজি প্রযুক্তি নিয়ে সক্ষমতা, দক্ষতা ও বোঝাপড়া রয়েছে। নিঃসন্দেহে ভবিষ্যতে ফাইভজি অ্যাডভান্সড, হাইস্পিড ইন্ডাস্ট্রিয়াল কানেকটিভিটির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তাই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুবিধা ভোগ করতে হলে আমাদের চলমান ডিজিটালাইজেশনের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। তাহলেই আমরা আমাদের লক্ষ্য অনুযায়ী সত্যিকার অর্থে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে পারব। ফাইভজির সফল প্রস্তুতিতে অর্থবহ ইউজ কেস প্রয়োগে এবং দেশের সবার স্বার্থে ফাইভজিবান্ধব রেগুলেটরি ফ্রেমওয়ার্ক তৈরিতে, পাশাপাশি বৈশ্বিক বাজারে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ব্যাপারে আমরা প্রত্যাশী।’
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিসিএও (ভারপ্রাপ্ত) হোসেন সাদাত, হেড অব কমিউনিকেশনস খায়রুল বাশার, হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশনস মুহাম্মদ হাসান। অন্যদিকে টিআরএনবির সভাপতি রাশেদ মেহেদী ও সাধারণ সম্পাদক মো. মাসুদুজ্জামান রবিনসহ সংগঠনটির সব সদস্যরা সেশনে অংশগ্রহণ করেন।
টেক সার্ভিস লিডার ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেকটিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর পর থেকেই উদ্ভাবনী শক্তি ও ডিজিটাল দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিস্তৃত পরিসরে দ্রুতগতির কানেকটিভিটি সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদানের মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যবধান ঘোচাতে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির দেশব্যাপী সব নেটওয়ার্ক টাওয়ার ফোরজি সুবিধাদানের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া ফাইভজি প্রযুক্তিকেও বিকশিত করার জন্য প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণ উদ্যমে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। গত ২৫ বছর ধরে গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণসহ উদ্ভাবনের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। হাইস্পিড কানেকটিভিটি সুবিধার মাধ্যমে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ তৈরির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে বলে গ্রামীণফোন প্রত্যাশী।
ঢাকায় টেলিযোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের (টিআরএনবি) সহযোগিতায় ‘ফাইভজি: দ্য ফিউচার অব কানেকটিভিটি’ শীর্ষক একটি ক্যাপাসিটি বিল্ডিং সেশনের আয়োজন করে গ্রামীণফোন। গতকাল সোমবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এই সেশনের আয়োজন করা হয়। ফাইভজি প্রযুক্তি ও বাংলাদেশে এই প্রযুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে সেশনে আলোচনা করা হয়।
সেশনে গ্রামীণফোনের পক্ষ থেকে ফাইভজি লিড অ্যান্ড হেড অব কোর নেটওয়ার্ক সার্ভিসের মঈনুল মোমেন এবং হেড অব নেটওয়ার্ক সার্ভিসেসের এ কে এম আল আমিন এ বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান ভার্চুয়ালি যোগ দেন। তিনি বলেন, ‘দেশের টেক সার্ভিস লিডার হিসেবে এবং কানেকটিভিটির ক্ষেত্রে ১৬৭ বছরেরও বেশি ঐতিহ্য বহন করা টেলিনর গ্রুপের অংশ হিসেবে আমাদের ফাইভজি প্রযুক্তি নিয়ে সক্ষমতা, দক্ষতা ও বোঝাপড়া রয়েছে। নিঃসন্দেহে ভবিষ্যতে ফাইভজি অ্যাডভান্সড, হাইস্পিড ইন্ডাস্ট্রিয়াল কানেকটিভিটির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তাই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুবিধা ভোগ করতে হলে আমাদের চলমান ডিজিটালাইজেশনের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। তাহলেই আমরা আমাদের লক্ষ্য অনুযায়ী সত্যিকার অর্থে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে পারব। ফাইভজির সফল প্রস্তুতিতে অর্থবহ ইউজ কেস প্রয়োগে এবং দেশের সবার স্বার্থে ফাইভজিবান্ধব রেগুলেটরি ফ্রেমওয়ার্ক তৈরিতে, পাশাপাশি বৈশ্বিক বাজারে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ব্যাপারে আমরা প্রত্যাশী।’
অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিসিএও (ভারপ্রাপ্ত) হোসেন সাদাত, হেড অব কমিউনিকেশনস খায়রুল বাশার, হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশনস মুহাম্মদ হাসান। অন্যদিকে টিআরএনবির সভাপতি রাশেদ মেহেদী ও সাধারণ সম্পাদক মো. মাসুদুজ্জামান রবিনসহ সংগঠনটির সব সদস্যরা সেশনে অংশগ্রহণ করেন।
টেক সার্ভিস লিডার ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেকটিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর পর থেকেই উদ্ভাবনী শক্তি ও ডিজিটাল দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিস্তৃত পরিসরে দ্রুতগতির কানেকটিভিটি সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদানের মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যবধান ঘোচাতে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির দেশব্যাপী সব নেটওয়ার্ক টাওয়ার ফোরজি সুবিধাদানের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া ফাইভজি প্রযুক্তিকেও বিকশিত করার জন্য প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণ উদ্যমে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। গত ২৫ বছর ধরে গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণসহ উদ্ভাবনের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। হাইস্পিড কানেকটিভিটি সুবিধার মাধ্যমে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ তৈরির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে বলে গ্রামীণফোন প্রত্যাশী।
বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে সাত দিনের সফরে চীনে গেছে সরকারি প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত এই দলে রয়েছেন বিডা, বেজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার
৪ ঘণ্টা আগেচীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল মৃত্তিকা চুম্বকের রপ্তানি এক মাসে আগের মাসের তুলনায় ৭ গুণ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হওয়ার পর এই প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আগামী পাঁচ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানি করতে দেশটির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। আজ রোববার সচিবালয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর এবং আমেরিকার পক্ষে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস...
৮ ঘণ্টা আগে৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে