বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস উপলক্ষে কর্মীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির কর্মশালা এবং টিকাপ্রদান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’।
গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের অন্যতম সেরা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
মূলত নিজ কর্মীদের হেপাটাইটিস ব্যাধি থেকে মুক্ত রাখতে বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করে ‘নগদ’। কর্মসূচির আওতায় নগদ-এর সকল কর্মীর জন্য হেপাটাইটিস-বি প্রতিষেধক টিকা দেওয়ার আয়োজন করা হয়। এদিন নগদ-এর শতাধিক কর্মী হেপাটাইটিস-বি টিকা নিয়েছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নগদ লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান এবং ডিরেক্টর-হিউম্যান রিসোর্সেস অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন শাহারিয়ার সাঈদসহ প্রতিষ্ঠানের আরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে গত ২৬ জুলাই নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ের সকল কর্মীদেরকে নিয়ে একটি সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান করে প্রতিষ্ঠানটির স্বাস্থ্যসেবা পার্টনার ‘মাই ডক্টর’। সেখানে হেপাটাইটিস ভাইরাসের ভয়াবহতা, এর ফল ও প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে সকলকে অবহিত করা হয়।
হেপাটাইটিস একটি ঘাতক ভাইরাস-যা পানি, রক্তসঞ্চালনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই ভাইরাস সংক্রমিত হয়। এর মধ্যে হেপাটাইটিস বি ও সি অত্যন্ত বিপজ্জনক। এই মরণ-ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই সারা পৃথিবীতে হেপাটাইটিস-বি এর বিরুদ্ধে টিকাপ্রদান চলছে। সেই লক্ষ্যেই সচেতনতামূলক এই কাজ পরিচালনা করছে ‘নগদ’।
কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটি হেপাটাইটিস টিকা প্রদান কর্মসূচি পালন করে। এদিন প্রথম ডোজ নেওয়ার পর বাকি দুটি ডোজও যথাযথ সময়ে নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ে একইভাবে দেওয়া হবে।
এই টিকাদান ও সচেতনতা কর্মসূচি সম্পর্কে নগদ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা জানি, হেপাটাইটিস সারা বিশ্বে ভয়ানক এক ঘাতক ভাইরাস হিসেবে বিস্তার করছে। শিশু ও অসুস্থ মানুষদের পাশাপাশি আমরা যারা অফিসে কাজ করি তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। নগদ পরিবারের সবাইকে এই ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যেই আমাদের আজকের এই কর্মসূচি। নগদ সবসময়ই কর্মীদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সে জন্য আমাদের কর্মীদের স্বাস্থ্যবিমা ও সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার ব্যবস্থাও আছে। এই ধারাবাহিকতায় বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবসে আমরা সবাইকে সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছি। সেই সঙ্গে আমাদের কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আয়োজন করা হয় এই টিকাদান কর্মসূচি।’
নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও টিকাদানের পুরো ব্যাপারটি পরিচালনা করে ‘নগদ’-এর স্বাস্থ্যসেবা পার্টনার ‘মাই ডক্টর’। প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে ‘নগদ’ তার প্রত্যেক কর্মীকে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকে। যে কোনো সময় এই প্রতিষ্ঠানের নম্বরে ফোন দিয়ে নগদ-কর্মীরা স্বাস্থ্যসেবা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট সময়ে নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ে ‘মাই ডক্টর’-এর চিকিৎসক সেবা প্রদান করেন।
এর আগে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের শুরুতে ‘নগদ’ কর্তৃপক্ষ কর্মীদের সুরক্ষা কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে গিয়ে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করে। সে সময় ‘নগদ’-এর কর্মীরা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে পাঁচ লাখ টাকার চিকিৎসা প্যাকেজ পেয়েছেন। নিয়মিত কর্মীদের বাইরেও অনিয়মিত কর্মী এমনকি নগদ-এর উদ্যোক্তারাও এই সুবিধার আওতায় ছিলেন।
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস উপলক্ষে কর্মীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির কর্মশালা এবং টিকাপ্রদান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’।
গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের অন্যতম সেরা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
মূলত নিজ কর্মীদের হেপাটাইটিস ব্যাধি থেকে মুক্ত রাখতে বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করে ‘নগদ’। কর্মসূচির আওতায় নগদ-এর সকল কর্মীর জন্য হেপাটাইটিস-বি প্রতিষেধক টিকা দেওয়ার আয়োজন করা হয়। এদিন নগদ-এর শতাধিক কর্মী হেপাটাইটিস-বি টিকা নিয়েছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নগদ লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান এবং ডিরেক্টর-হিউম্যান রিসোর্সেস অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন শাহারিয়ার সাঈদসহ প্রতিষ্ঠানের আরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে গত ২৬ জুলাই নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ের সকল কর্মীদেরকে নিয়ে একটি সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান করে প্রতিষ্ঠানটির স্বাস্থ্যসেবা পার্টনার ‘মাই ডক্টর’। সেখানে হেপাটাইটিস ভাইরাসের ভয়াবহতা, এর ফল ও প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে সকলকে অবহিত করা হয়।
হেপাটাইটিস একটি ঘাতক ভাইরাস-যা পানি, রক্তসঞ্চালনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই ভাইরাস সংক্রমিত হয়। এর মধ্যে হেপাটাইটিস বি ও সি অত্যন্ত বিপজ্জনক। এই মরণ-ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই সারা পৃথিবীতে হেপাটাইটিস-বি এর বিরুদ্ধে টিকাপ্রদান চলছে। সেই লক্ষ্যেই সচেতনতামূলক এই কাজ পরিচালনা করছে ‘নগদ’।
কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটি হেপাটাইটিস টিকা প্রদান কর্মসূচি পালন করে। এদিন প্রথম ডোজ নেওয়ার পর বাকি দুটি ডোজও যথাযথ সময়ে নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ে একইভাবে দেওয়া হবে।
এই টিকাদান ও সচেতনতা কর্মসূচি সম্পর্কে নগদ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা জানি, হেপাটাইটিস সারা বিশ্বে ভয়ানক এক ঘাতক ভাইরাস হিসেবে বিস্তার করছে। শিশু ও অসুস্থ মানুষদের পাশাপাশি আমরা যারা অফিসে কাজ করি তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। নগদ পরিবারের সবাইকে এই ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যেই আমাদের আজকের এই কর্মসূচি। নগদ সবসময়ই কর্মীদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সে জন্য আমাদের কর্মীদের স্বাস্থ্যবিমা ও সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার ব্যবস্থাও আছে। এই ধারাবাহিকতায় বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবসে আমরা সবাইকে সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছি। সেই সঙ্গে আমাদের কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আয়োজন করা হয় এই টিকাদান কর্মসূচি।’
নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও টিকাদানের পুরো ব্যাপারটি পরিচালনা করে ‘নগদ’-এর স্বাস্থ্যসেবা পার্টনার ‘মাই ডক্টর’। প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে ‘নগদ’ তার প্রত্যেক কর্মীকে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকে। যে কোনো সময় এই প্রতিষ্ঠানের নম্বরে ফোন দিয়ে নগদ-কর্মীরা স্বাস্থ্যসেবা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট সময়ে নগদ-এর প্রধান কার্যালয়ে ‘মাই ডক্টর’-এর চিকিৎসক সেবা প্রদান করেন।
এর আগে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের শুরুতে ‘নগদ’ কর্তৃপক্ষ কর্মীদের সুরক্ষা কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে গিয়ে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করে। সে সময় ‘নগদ’-এর কর্মীরা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে পাঁচ লাখ টাকার চিকিৎসা প্যাকেজ পেয়েছেন। নিয়মিত কর্মীদের বাইরেও অনিয়মিত কর্মী এমনকি নগদ-এর উদ্যোক্তারাও এই সুবিধার আওতায় ছিলেন।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১৭ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
২০ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
২ দিন আগে