বিজ্ঞপ্তি
আইডিএলসি ফাইন্যান্স ২০২৪ সালে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির অসাধারণ নজির স্থাপন করেছে। কোম্পানিটি ১৬৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার একক নিট মুনাফা অর্জন করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫৩ শতাংশ বেশি। শুধু তাই নয়, সম্মিলিত নিট মুনাফাও ৩২.৩২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এই অভূতপূর্ব সাফল্যের পরে আইডিএলসি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার গুলশানে আইডিএলসির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ৩৫১তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। সভায় কোম্পানির আর্থিক সাফল্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩.৬৪ টাকা থেকে বেড়ে ৪.৮২ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া রিটার্ন অন ইকুইটি (আরওই) ও রিটার্ন অন অ্যাসেটসের (আরওএ) মতো গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সূচকগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। আরওই ৮.২৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ১০.৩৩ শতাংশ ও আরওএ ১.০৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১.৩৫ শতাংশ হয়েছে।
আমানত ও ঋণ বিতরণেও আইডিএলসি উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। গ্রাহকের আমানত বেড়ে ৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে এবং কোম্পানিটি ১১ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকার ঋণ পোর্টফোলিও ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।
আইডিএলসি তাদের ঋণ ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে বেশ দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করেছে, যার ফলে মন্দ ঋণের অনুপাত কমে এসেছে। কোম্পানির মন্দ ঋণের কভারেজ অনুপাত ১০৬.১১ শতাংশসহ মন্দ ঋণের (এনপিএল) অনুপাত ৪.৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা আর্থিক খাতের গড় থেকেও অনেক কম।
আইডিএলসির সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন—আইডিএলসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ও আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডও এই অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
পরিচালনা পর্ষদ মনে করে, প্রতিকূল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সত্ত্বেও কৌশলী পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে এই সাফল্য এসেছে। তারা এই সাফল্যের জন্য সুশাসন, গ্রাহকদের আস্থা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাকে কৃতিত্ব দেয়। ভবিষ্যতে, আইডিএলসি একটি টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আইডিএলসি ফাইন্যান্স ২০২৪ সালে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির অসাধারণ নজির স্থাপন করেছে। কোম্পানিটি ১৬৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার একক নিট মুনাফা অর্জন করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫৩ শতাংশ বেশি। শুধু তাই নয়, সম্মিলিত নিট মুনাফাও ৩২.৩২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এই অভূতপূর্ব সাফল্যের পরে আইডিএলসি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার গুলশানে আইডিএলসির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ৩৫১তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। সভায় কোম্পানির আর্থিক সাফল্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩.৬৪ টাকা থেকে বেড়ে ৪.৮২ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া রিটার্ন অন ইকুইটি (আরওই) ও রিটার্ন অন অ্যাসেটসের (আরওএ) মতো গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সূচকগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। আরওই ৮.২৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ১০.৩৩ শতাংশ ও আরওএ ১.০৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১.৩৫ শতাংশ হয়েছে।
আমানত ও ঋণ বিতরণেও আইডিএলসি উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। গ্রাহকের আমানত বেড়ে ৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে এবং কোম্পানিটি ১১ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকার ঋণ পোর্টফোলিও ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।
আইডিএলসি তাদের ঋণ ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে বেশ দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করেছে, যার ফলে মন্দ ঋণের অনুপাত কমে এসেছে। কোম্পানির মন্দ ঋণের কভারেজ অনুপাত ১০৬.১১ শতাংশসহ মন্দ ঋণের (এনপিএল) অনুপাত ৪.৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা আর্থিক খাতের গড় থেকেও অনেক কম।
আইডিএলসির সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন—আইডিএলসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ও আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডও এই অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
পরিচালনা পর্ষদ মনে করে, প্রতিকূল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সত্ত্বেও কৌশলী পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে এই সাফল্য এসেছে। তারা এই সাফল্যের জন্য সুশাসন, গ্রাহকদের আস্থা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাকে কৃতিত্ব দেয়। ভবিষ্যতে, আইডিএলসি একটি টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের নিচে না আসা পর্যন্ত নীতি সুদ কমানোর প্রশ্নই উঠছে না—এমন বার্তাই দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের জন্য নতুন মুদ্রানীতিতে আগের মতোই ১০ শতাংশ নীতি সুদহার বা রেপো রেট বহাল রাখা হচ্ছে। আগের তিন দফার বৃদ্ধির পর যেটি এখন সবচেয়ে বেশি কড়াকড়ির জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে।
৫ ঘণ্টা আগেশরিয়াহ পরিচালিত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে দীর্ঘদিন ধরে চলা আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির হোতা ছিলেন ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী। বেনামি ঋণ বিতরণ, আমানতের অর্থ লোপাট, এমনকি জাকাত ফান্ডের অপব্যবহার—এমন কোনো অভিযোগ নেই, যা ওঠেনি তাঁর বিরুদ্ধে। এসব গুরুতর অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে অবশেষে ব্যাংকের...
৫ ঘণ্টা আগেডলারের দরে ভিন্নমাত্রার ওঠানামা এখন স্পষ্ট। দেশে ডলারের চাহিদা কমতে থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংক নিচ্ছে উল্টো কৌশল, নিয়মিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বড় অঙ্কের ডলার কিনছে। সপ্তাহের দুই কার্যদিবসে কিনেছে ৪৮৪ মিলিয়ন বা ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। রোববার ১৭১ মিলিয়ন, আর মঙ্গলবার এক দিনেই ৩১৩ মিলিয়ন ডলার।
৫ ঘণ্টা আগেআষাঢ়ের শুরু থেকেই ঢাকার আকাশ মেঘের দখলে রয়েছে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাব ও পরপর দুটি বৃষ্টি বলয়ের ঘন বর্ষণ দীর্ঘদিন ধরেই নাকাল করছে নগরবাসীকে। সম্প্রতি পাওয়া স্যাটেলাইট তথ্য অনুযায়ী, আবারও একটি বৃষ্টি বলয়ের ভেতর পড়তে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ সারা দেশ।
৫ ঘণ্টা আগে