বিজ্ঞপ্তি
চীনা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান হোম জয় সকস্ বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগে একটি মোজা ও তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে গত ৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার বেপজা নির্বাহী দপ্তরে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)।
বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর এবং হোম জয় সকস্ বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মি. ফু ওয়েনলং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চীনা প্রতিষ্ঠানটি বার্ষিক ১০ কোটি জোড়া মোজা, ১০ কোটি পিস টাইটস, ১০ কোটি পিস নারীদের অন্তর্বাস, ৫ কোটি মিলিয়ন পিস বাচ্চাদের নিট পোশাক তৈরি করবে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৪৯৮০ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
বাংলাদেশে বিশেষত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় হোম জয় সকস্কে ধন্যবাদ জানান বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান। তিনি আশা প্রকাশ করেন এই প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেপজার সদস্য (প্রকৌশল) মোহাম্মদ ফারুক আলম, সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) আ. স. ম. জামশেদ খোন্দকার, নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. তানভীর হোসেন, বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক এবং নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল বেপজার সর্ববৃহৎ উদ্যোগ। হোম জয় সকস্সহ এ পর্যন্ত মোট ৩৩টি প্রতিষ্ঠান বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প স্থাপনের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে যাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ মোট ৭৬৮ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তন্মধ্যে, তিনটি শিল্প প্রতিষ্ঠান তাদের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করেছে।
চীনা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান হোম জয় সকস্ বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগে একটি মোজা ও তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে গত ৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার বেপজা নির্বাহী দপ্তরে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)।
বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর এবং হোম জয় সকস্ বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মি. ফু ওয়েনলং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চীনা প্রতিষ্ঠানটি বার্ষিক ১০ কোটি জোড়া মোজা, ১০ কোটি পিস টাইটস, ১০ কোটি পিস নারীদের অন্তর্বাস, ৫ কোটি মিলিয়ন পিস বাচ্চাদের নিট পোশাক তৈরি করবে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৪৯৮০ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
বাংলাদেশে বিশেষত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় হোম জয় সকস্কে ধন্যবাদ জানান বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান। তিনি আশা প্রকাশ করেন এই প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেপজার সদস্য (প্রকৌশল) মোহাম্মদ ফারুক আলম, সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) আ. স. ম. জামশেদ খোন্দকার, নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. তানভীর হোসেন, বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক এবং নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল বেপজার সর্ববৃহৎ উদ্যোগ। হোম জয় সকস্সহ এ পর্যন্ত মোট ৩৩টি প্রতিষ্ঠান বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প স্থাপনের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে যাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ মোট ৭৬৮ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তন্মধ্যে, তিনটি শিল্প প্রতিষ্ঠান তাদের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করেছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি আয় ২৮.৯৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৬৮ শতাংশ বেশি। জানুয়ারি মাসে এককভাবে ৪.৪৪ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৫.৭০ শতাংশ বেশি। প্রধানত তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল রপ্তানি...
২ ঘণ্টা আগেব্যাংকের কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও কার্যকর বাস্তবায়নের ওপর জোর দিতে হবে। খেলাপি ঋণ আদায়ের কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে ৩০টি টাস্কফোর্স টিম গঠন এবং আইনি প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ব্যাংকের পরিচালন ব্যয় কমিয়ে বার্ষিক খরচ ২০ শতাংশ করতে হবে। এ ছাড়া নতুন আমানত সংগ্রহেও বিশেষ..
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ বিমানকে একটি অথর্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে অভিহিত করেছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেন, এটিকে লাভজনক ও আধুনিক করে গড়ে তুলতে হবে। প্রয়োজনে বিদেশি বিশেষজ্ঞ এনে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দেওয়া উচিত।
৩ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে