নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে ব্যাংকিংসহ এর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপকভাবে ঢেলে সাজানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলো নানা সংকটের মধ্যে আছে। এ অবস্থায় যদি দুটি ব্যাংকও বন্ধ হয়ে যায় তাহলে পুরো ব্যাংক খাতে ধস নামতে পারে। সে জন্য ব্যাংকের সেবার মান নিশ্চিত করতে এবং সুফল বৃদ্ধির জন্য ব্যাংকিং খাতের পুনর্গঠন অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার আজকের পত্রিকা আয়োজিত ‘করোনার প্রভাব ও ব্যাংকিং খাত’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশেষজ্ঞরা এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমানের সভাপতিত্বে গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নেন বিআইবিএমের সিলেকশন গ্রেড অধ্যাপক ড. শাহ মো. আহসান হাবিব, ট্রাস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক মঈনউদ্দীন, ইউএনডিপির কান্ট্রি ইকোনমিস্ট ড. নাজনীন আহমেদ, ব্যাংক এশিয়ার স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক ড. এম এ বাকী খলিলী, সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হোসেন, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. জামালউদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আজকের পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ফারুক মেহেদী।
আলোচনায় অংশ নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, অর্থনীতিকে গতিশীল করতে ব্যাংকসহ এর সঙ্গে জড়িত সব প্রতিষ্ঠানকে ঢেলে সাজাতে হবে। বাস্তবমুখী হয়ে ব্যাংক পরিচালনা করলে অর্থনীতি চাঙা থাকবে এবং তার সুফল জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাবে। ঋণ হলো একটা ভীতিকর জিনিস। এটা আমার মনে হয়।
ড. জামাল উদ্দিন বলেন, এ দেশে জনগণের ব্যাংকে রাখা আমানতের যথাযথভাবে ব্যয় করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ঋণ দিতে পারলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা ও সম্পদের চাহিদা বাড়বে এবং অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে। তিনি বলেন, সরকারের উচিত হবে আর্থিক নীতিতে পরিবর্তন এনে ব্যাংকের ওপর নির্ভরতা কমানো। আর সরকার যদি আর্থিক নীতিতে পরিবর্তন আনতে না পারে তবে ব্যাংকিং খাতের চলমান সংকট দূর করা সম্ভব হবে না।
স্বাগত বক্তব্যে সম্পাদক গোলাম রহমান বলেন, ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগান নিয়ে আজকের পত্রিকা এ বছরের ২৭ জুন যাত্রা শুরু করে। আপনাদের ভালোবাসা ও সহযোগিতায় প্রকাশের মাত্র তিন মাসের মধ্যেই প্রচার সংখ্যার দিক দিয়ে আজকের পত্রিকা তৃতীয় স্থানে আছে।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ক্রয়ক্ষমতা ও চাহিদা বাড়াতে এসএমই সেক্টরে ঋণের পরিমাণ বাড়াতে হবে।
সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হোসেন বলেন, সংকট সমাধানে পরিকল্পনা অনুযায়ী ঋণ দিতে হবে।
ড. এম এ বাকী খলিলী বলেন, করোনার কারণে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ঋণ আদায়ের পরিমাণ কমেছে। একই সঙ্গে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। তিনি বলেন, মরিটোরিয়াম উঠে গেলে ঋণ পরিশোধে চ্যালেঞ্জ বাড়তে পারে।
ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, করোনার কারণে যারা কম ক্ষতিগ্রস্ত তারা প্রণোদনা পেলেও বেশি ক্ষতিগ্রস্তরা কিছু পায়নি।
ফারুক মঈনউদ্দীন বলেন, করোনার সময় স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংকিং খাতের পাশে আরেকটি খাত সচল ছিল। তার নাম কৃষি খাত। এই সময়কালে অন্যরা বসে থাকলেও কৃষক এক দিনের জন্য বসে থাকেনি।
দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে ব্যাংকিংসহ এর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপকভাবে ঢেলে সাজানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলো নানা সংকটের মধ্যে আছে। এ অবস্থায় যদি দুটি ব্যাংকও বন্ধ হয়ে যায় তাহলে পুরো ব্যাংক খাতে ধস নামতে পারে। সে জন্য ব্যাংকের সেবার মান নিশ্চিত করতে এবং সুফল বৃদ্ধির জন্য ব্যাংকিং খাতের পুনর্গঠন অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার আজকের পত্রিকা আয়োজিত ‘করোনার প্রভাব ও ব্যাংকিং খাত’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বিশেষজ্ঞরা এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমানের সভাপতিত্বে গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নেন বিআইবিএমের সিলেকশন গ্রেড অধ্যাপক ড. শাহ মো. আহসান হাবিব, ট্রাস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক মঈনউদ্দীন, ইউএনডিপির কান্ট্রি ইকোনমিস্ট ড. নাজনীন আহমেদ, ব্যাংক এশিয়ার স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক ড. এম এ বাকী খলিলী, সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হোসেন, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. জামালউদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আজকের পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ফারুক মেহেদী।
আলোচনায় অংশ নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, অর্থনীতিকে গতিশীল করতে ব্যাংকসহ এর সঙ্গে জড়িত সব প্রতিষ্ঠানকে ঢেলে সাজাতে হবে। বাস্তবমুখী হয়ে ব্যাংক পরিচালনা করলে অর্থনীতি চাঙা থাকবে এবং তার সুফল জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাবে। ঋণ হলো একটা ভীতিকর জিনিস। এটা আমার মনে হয়।
ড. জামাল উদ্দিন বলেন, এ দেশে জনগণের ব্যাংকে রাখা আমানতের যথাযথভাবে ব্যয় করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ঋণ দিতে পারলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা ও সম্পদের চাহিদা বাড়বে এবং অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে। তিনি বলেন, সরকারের উচিত হবে আর্থিক নীতিতে পরিবর্তন এনে ব্যাংকের ওপর নির্ভরতা কমানো। আর সরকার যদি আর্থিক নীতিতে পরিবর্তন আনতে না পারে তবে ব্যাংকিং খাতের চলমান সংকট দূর করা সম্ভব হবে না।
স্বাগত বক্তব্যে সম্পাদক গোলাম রহমান বলেন, ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগান নিয়ে আজকের পত্রিকা এ বছরের ২৭ জুন যাত্রা শুরু করে। আপনাদের ভালোবাসা ও সহযোগিতায় প্রকাশের মাত্র তিন মাসের মধ্যেই প্রচার সংখ্যার দিক দিয়ে আজকের পত্রিকা তৃতীয় স্থানে আছে।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ক্রয়ক্ষমতা ও চাহিদা বাড়াতে এসএমই সেক্টরে ঋণের পরিমাণ বাড়াতে হবে।
সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হোসেন বলেন, সংকট সমাধানে পরিকল্পনা অনুযায়ী ঋণ দিতে হবে।
ড. এম এ বাকী খলিলী বলেন, করোনার কারণে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ঋণ আদায়ের পরিমাণ কমেছে। একই সঙ্গে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। তিনি বলেন, মরিটোরিয়াম উঠে গেলে ঋণ পরিশোধে চ্যালেঞ্জ বাড়তে পারে।
ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, করোনার কারণে যারা কম ক্ষতিগ্রস্ত তারা প্রণোদনা পেলেও বেশি ক্ষতিগ্রস্তরা কিছু পায়নি।
ফারুক মঈনউদ্দীন বলেন, করোনার সময় স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংকিং খাতের পাশে আরেকটি খাত সচল ছিল। তার নাম কৃষি খাত। এই সময়কালে অন্যরা বসে থাকলেও কৃষক এক দিনের জন্য বসে থাকেনি।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে