ব্যাংক ও আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী হিসেবে বহুল সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম ও তাঁর পরিবারের সব সদস্যের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে কর বিভাগ। অন্যদিকে এই এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন সাত ব্যাংকের ঋণ বিতরণের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। উভয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান থেকেই পৃথকভাবে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ব্যাংক হিসাব তলব ইস্যুতে এনবিআরের কর অঞ্চল-১৫-এর করদাতা হিসেবে এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সব ব্যাংক লেনদেন ও ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশের ৬৪টি ব্যাংক, ১৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে কর অঞ্চল-১৫-এর কর কমিশনার আহসান হাবিবের সই করা চিঠিতে এসব তথ্য চাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। যদিও কবেনাগাদ এসব তথ্য সরবরাহ করতে হবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা ওই চিঠিতে জানানো হয়নি।
নতুন ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) থেকে দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গ্রুপের মালিকানাধীন সবকটি ব্যাংককে নতুন নির্দেশনা জারি না করা পর্যন্ত সব ধরনের ঋণ বিতরণ বন্ধ রাখতে বলা হয়। নির্দেশনা প্রতিপালনের ব্যত্যয় হলে কঠিন শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত ব্যাংকগুলো হলো ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক। এর আগে এসব ব্যাংকের লেনদেনের বিশেষ সুবিধা বাতিল এবং ১ কোটি টাকার চেক ক্লিয়ারেন্সের ওপর নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
ব্যাংক হিসাব তলবের চিঠি থেকে জানা গেছে, সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের যৌথ নামে অথবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্যও তলব করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের নামে থাকা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের সঙ্গে তাঁর নিজের ও পরিবারের সদস্যদের কী ধরনের লেনদেন হয়েছে, তার তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী হিসেবে বহুল সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম ও তাঁর পরিবারের সব সদস্যের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে কর বিভাগ। অন্যদিকে এই এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন সাত ব্যাংকের ঋণ বিতরণের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। উভয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান থেকেই পৃথকভাবে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ব্যাংক হিসাব তলব ইস্যুতে এনবিআরের কর অঞ্চল-১৫-এর করদাতা হিসেবে এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সব ব্যাংক লেনদেন ও ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশের ৬৪টি ব্যাংক, ১৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে কর অঞ্চল-১৫-এর কর কমিশনার আহসান হাবিবের সই করা চিঠিতে এসব তথ্য চাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। যদিও কবেনাগাদ এসব তথ্য সরবরাহ করতে হবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা ওই চিঠিতে জানানো হয়নি।
নতুন ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) থেকে দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গ্রুপের মালিকানাধীন সবকটি ব্যাংককে নতুন নির্দেশনা জারি না করা পর্যন্ত সব ধরনের ঋণ বিতরণ বন্ধ রাখতে বলা হয়। নির্দেশনা প্রতিপালনের ব্যত্যয় হলে কঠিন শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত ব্যাংকগুলো হলো ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক। এর আগে এসব ব্যাংকের লেনদেনের বিশেষ সুবিধা বাতিল এবং ১ কোটি টাকার চেক ক্লিয়ারেন্সের ওপর নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
ব্যাংক হিসাব তলবের চিঠি থেকে জানা গেছে, সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের যৌথ নামে অথবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্যও তলব করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের নামে থাকা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের সঙ্গে তাঁর নিজের ও পরিবারের সদস্যদের কী ধরনের লেনদেন হয়েছে, তার তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগে