সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে এ ক্যাটাগরির সোনার নতুন মূল্য হবে ১ লাখ ৯ হাজার ২৯২ টাকা (প্রতি ভরি)। আজ সোমবার পর্যন্ত দাম ছিল ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) থেকে এ দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ২৯২ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৪ হাজার ৩৩৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৯৩৪ টাকা বাড়িয়ে ৮৯ হাজার ৪০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৮১৭ টাকা বাড়িয়ে ৭৪ হাজার ৫৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অবশ্য সোনার গহনা কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে সোনার গহনা বিক্রি করা হয়। সেই সঙ্গে ভরিপ্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে মঙ্গলবার থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের ১ লাখ ১৮ হাজার ২৫৬ টাকা গুনতে হবে।
৩০ নভেম্বর ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়ানো হয়। এতে এ মানের এক ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৯ হাজার ৮৭৫ টাকা হয়। এর মাধ্যমে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে সোনার দাম। এখন দাম বাড়ানোর মাধ্যমে সেই রেকর্ড না ভাঙলেও কাছাকাছি চলে এসেছে।
এর আগে ৭ ডিসেম্বর সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৩ হাজার ২২৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা কমিয়ে ৮৮ হাজার ৪৭১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ২২৫ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ৭১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আজ সোমবার পর্যন্ত এ দামেই সোনা বিক্রি হয়েছে।
এখন সোনার পাশাপাশি রুপার দামও বাড়ানো হয়েছে। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ৩৮৫ টাকা বাড়িয়ে ২ হাজার ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ৩৭৩ টাকা বাড়িয়ে ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ৩১৫ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ২৩৩ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ২৮৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে এ ক্যাটাগরির সোনার নতুন মূল্য হবে ১ লাখ ৯ হাজার ২৯২ টাকা (প্রতি ভরি)। আজ সোমবার পর্যন্ত দাম ছিল ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) থেকে এ দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ২৯২ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৪ হাজার ৩৩৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৯৩৪ টাকা বাড়িয়ে ৮৯ হাজার ৪০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৮১৭ টাকা বাড়িয়ে ৭৪ হাজার ৫৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অবশ্য সোনার গহনা কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে সোনার গহনা বিক্রি করা হয়। সেই সঙ্গে ভরিপ্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে মঙ্গলবার থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের ১ লাখ ১৮ হাজার ২৫৬ টাকা গুনতে হবে।
৩০ নভেম্বর ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়ানো হয়। এতে এ মানের এক ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৯ হাজার ৮৭৫ টাকা হয়। এর মাধ্যমে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে সোনার দাম। এখন দাম বাড়ানোর মাধ্যমে সেই রেকর্ড না ভাঙলেও কাছাকাছি চলে এসেছে।
এর আগে ৭ ডিসেম্বর সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৩ হাজার ২২৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা কমিয়ে ৮৮ হাজার ৪৭১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ২২৫ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ৭১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আজ সোমবার পর্যন্ত এ দামেই সোনা বিক্রি হয়েছে।
এখন সোনার পাশাপাশি রুপার দামও বাড়ানো হয়েছে। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ৩৮৫ টাকা বাড়িয়ে ২ হাজার ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ৩৭৩ টাকা বাড়িয়ে ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ৩১৫ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ২৩৩ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ২৮৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১ দিন আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১ দিন আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে