নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাংলাদেশ এবং রাশিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির বিপুল সুযোগ রয়েছে। রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে এবং দু’দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। দ্বৈত কর (ডাবল ট্যাক্সেশন) ও ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে লেনদেনের ক্ষেত্রে জটিলতা দূর হলে দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজেন্ডার ভিকেনটিভিচ মানটিটস্কাইয়ের সঙ্গে মত বিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রাশিয়ার বাজারে পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি করতে চায়। উভয় দেশ উদ্যোগী হলে বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার উদ্যোগে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে একশটি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এসব ইকোনমিক জোনের অনেকগুলোর কাজ বর্তমানে প্রায় শেষ পর্যায়ে। বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক প্রতিষ্ঠান ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করেছে। এছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
রাশিয়া বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র এবং উন্নয়ন সহযোগী উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করছে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত সকল কাজ ও আনুষ্ঠানিকতা সহজে এবং দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ ও আকর্ষণীয় স্থান। রাশিয়ার বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন।
বৈঠকে রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্যিক প্রতিবন্ধকতা দুর করতে তার দেশ সহযোগিতা করবে বলে বাণিজ্যমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন। বাংলাদেশ রাশিয়ার বন্ধুপ্রতিম দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাশিয়াও বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে আগ্রহী।
উল্লেখ্য, চলমান করোনা পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ গত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রাশিয়ায় বাজারে ৬৬৫.৩১ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। একই সময়ে দেশটি থেকে বাংলাদেশের আমদানির পরিমাণ ৪৬৬.৭০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। বাণিজ্য ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিভিন্ন জটিলতা দূর করা সম্ভব হলে রাশিয়ায় বাংলাদেশের তৈরি পণ্য রপ্তানি অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাংলাদেশ এবং রাশিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির বিপুল সুযোগ রয়েছে। রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে এবং দু’দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। দ্বৈত কর (ডাবল ট্যাক্সেশন) ও ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে লেনদেনের ক্ষেত্রে জটিলতা দূর হলে দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজেন্ডার ভিকেনটিভিচ মানটিটস্কাইয়ের সঙ্গে মত বিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রাশিয়ার বাজারে পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি করতে চায়। উভয় দেশ উদ্যোগী হলে বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার উদ্যোগে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে একশটি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এসব ইকোনমিক জোনের অনেকগুলোর কাজ বর্তমানে প্রায় শেষ পর্যায়ে। বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক প্রতিষ্ঠান ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করেছে। এছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
রাশিয়া বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র এবং উন্নয়ন সহযোগী উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করছে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত সকল কাজ ও আনুষ্ঠানিকতা সহজে এবং দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ ও আকর্ষণীয় স্থান। রাশিয়ার বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন।
বৈঠকে রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্যিক প্রতিবন্ধকতা দুর করতে তার দেশ সহযোগিতা করবে বলে বাণিজ্যমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন। বাংলাদেশ রাশিয়ার বন্ধুপ্রতিম দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাশিয়াও বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে আগ্রহী।
উল্লেখ্য, চলমান করোনা পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ গত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রাশিয়ায় বাজারে ৬৬৫.৩১ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। একই সময়ে দেশটি থেকে বাংলাদেশের আমদানির পরিমাণ ৪৬৬.৭০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। বাণিজ্য ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিভিন্ন জটিলতা দূর করা সম্ভব হলে রাশিয়ায় বাংলাদেশের তৈরি পণ্য রপ্তানি অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাটে অভিজাত শপিংমল ফিনলে সাউথ সিটিতে অনুষ্ঠিত হলো গ্র্যান্ড ওপেনিং এবং ঈদ বিক্রয় উৎসব ২০২৫-এর মেগা র্যাফেল ড্র। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় ড্র-এর মাধ্যমে গাড়ি, আইফোন, ল্যাপটসসহ আকর্ষণীয় সব পুরস্কারজয়ী নাম ঘোষণা করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তাকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, অগ্রণী, জনতা ও রূপালী ব্যাংক। একসঙ্গে এত কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয় নিয়ে এবার তদন্ত শুরু করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি)। এতে পদবিসহ সুযোগ-সুবিধা হারানোর আতঙ্কে রয়েছেন পদোন্নতি পাওয়া...
১১ ঘণ্টা আগেবিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে কোটি কোটি টাকা খরচ করে সম্মেলন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। অথচ এ দেশে আসা এক জাপানি বিনিয়োগকারী চরম প্রতারণা ও বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়ে বিনিয়োগ গুটিয়ে ফিরে যাওয়ার কথা ভাবছেন...
১২ ঘণ্টা আগেএবি ব্যাংকের ৮১৩তম বোর্ড সভায় বিশিষ্ট ব্যাংকার কাইজার এ. চৌধুরী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ. চৌধুরীর বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সিইও এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে