বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের তহবিলে ২৪.৪৪ কোটি টাকা জমা দিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম অপারেটর গ্রামীণফোন। শ্রমিক কল্যাণ ও দায়িত্বশীল করপোরেট কার্যক্রম অনুসরণে নিজেদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতেই গ্রামীণফোন এ অর্থ জমা দিয়েছে। প্রদানকৃত অর্থ প্রতিষ্ঠানটির ২০২৩ সালের ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের (ডব্লিউপিপিএফ) ১০ শতাংশ।
আজ (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার (সিএইচআরও) সৈয়দা তাহিয়া হোসেনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার হাতে চেক হস্তান্তর করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান, গ্রামীণফোনের হেড অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস অ্যান্ড কালচার মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন, কম্পেন্সেশন অ্যান্ড বেনিফিটস প্রধান মোহাম্মদ খালেদ মৃধা, সিনিয়র ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মুহাম্মদ তাওহীদুল ইসলাম এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মো. হারুন অর রশিদ।
গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার (সিএইচআরও) সৈয়দা তাহিয়া হোসেন বলেন, দায়িত্বশীল করপোরেট নাগরিক হিসেবে নিজেদের কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন গ্রামীণফোন। আমাদের প্রতিশ্রুতি শুধুমাত্র কানেকটিভিটির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং আমরা বৈচিত্র্যময় এবং ডিজিটালভাবে দক্ষ ভবিষ্যৎ-উপযোগী কর্মী তৈরি ও তাদের ক্ষমতায়নের জন্য সমানভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রদানকৃত অর্থ সকল কর্মীদের নিরাপত্তা এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ গড়ে তোলার প্রতি গ্রামীণফোনের অঙ্গীকারের প্রতিফলন।
আমরা বিশ্বাস করি যে, সম্মিলিত প্রচেষ্টা সত্যিকারের পরিবর্তন আনতে পারে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সহযোগে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল পরিবেশে সফলভাবে কাজ করতে পারার পাশাপাশি সবার জন্য আর্থিক সমৃদ্ধি ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশ শ্রম আইনের অধীনে স্থানীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো বছর শেষে তাদের লাভের ৫ শতাংশের এক-দশমাংশ শ্রম কল্যাণ তহবিলে জমা দেয়। যাত্রা শুরুর পর থেকে একটি দায়িত্বশীল করপোরেট কোম্পানি হিসেবে এবং শ্রম কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলের অন্যতম শীর্ষ অবদানকারী শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে এখন পর্যন্ত মোট ২৩৯ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৬০৩ টাকা জমা দিয়েছে গ্রামীণফোন।
টেলিযোগাযোগ শিল্পের অগ্রদূত হিসেবে গ্রামীণফোন ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক। কোম্পানিটি ফিউচার-ন্যাশন ও জিপি একাডেমির মাধ্যমে তরুণদের ডিজিটাল দক্ষতায় প্রশিক্ষিত করছে।
এ ছাড়া জিপি অ্যাক্সেলারেটর প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের সহায়তা ও একটি সমৃদ্ধ স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছে গ্রামীণফোন যাতে তরুণেরা ডিজিটাল বিশ্বে উন্নতি করতে পারে। কোম্পানির অপর প্ল্যাটফর্ম ‘শি’ নারীদের পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে দেশব্যাপী নারী পেশাজীবীদের ক্ষমতায়ন করছে।
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের তহবিলে ২৪.৪৪ কোটি টাকা জমা দিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম অপারেটর গ্রামীণফোন। শ্রমিক কল্যাণ ও দায়িত্বশীল করপোরেট কার্যক্রম অনুসরণে নিজেদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতেই গ্রামীণফোন এ অর্থ জমা দিয়েছে। প্রদানকৃত অর্থ প্রতিষ্ঠানটির ২০২৩ সালের ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের (ডব্লিউপিপিএফ) ১০ শতাংশ।
আজ (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার (সিএইচআরও) সৈয়দা তাহিয়া হোসেনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার হাতে চেক হস্তান্তর করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান, গ্রামীণফোনের হেড অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস অ্যান্ড কালচার মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন, কম্পেন্সেশন অ্যান্ড বেনিফিটস প্রধান মোহাম্মদ খালেদ মৃধা, সিনিয়র ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মুহাম্মদ তাওহীদুল ইসলাম এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মো. হারুন অর রশিদ।
গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার (সিএইচআরও) সৈয়দা তাহিয়া হোসেন বলেন, দায়িত্বশীল করপোরেট নাগরিক হিসেবে নিজেদের কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন গ্রামীণফোন। আমাদের প্রতিশ্রুতি শুধুমাত্র কানেকটিভিটির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং আমরা বৈচিত্র্যময় এবং ডিজিটালভাবে দক্ষ ভবিষ্যৎ-উপযোগী কর্মী তৈরি ও তাদের ক্ষমতায়নের জন্য সমানভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রদানকৃত অর্থ সকল কর্মীদের নিরাপত্তা এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপরিবেশ গড়ে তোলার প্রতি গ্রামীণফোনের অঙ্গীকারের প্রতিফলন।
আমরা বিশ্বাস করি যে, সম্মিলিত প্রচেষ্টা সত্যিকারের পরিবর্তন আনতে পারে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সহযোগে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল পরিবেশে সফলভাবে কাজ করতে পারার পাশাপাশি সবার জন্য আর্থিক সমৃদ্ধি ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশ শ্রম আইনের অধীনে স্থানীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো বছর শেষে তাদের লাভের ৫ শতাংশের এক-দশমাংশ শ্রম কল্যাণ তহবিলে জমা দেয়। যাত্রা শুরুর পর থেকে একটি দায়িত্বশীল করপোরেট কোম্পানি হিসেবে এবং শ্রম কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলের অন্যতম শীর্ষ অবদানকারী শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে এখন পর্যন্ত মোট ২৩৯ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৬০৩ টাকা জমা দিয়েছে গ্রামীণফোন।
টেলিযোগাযোগ শিল্পের অগ্রদূত হিসেবে গ্রামীণফোন ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক। কোম্পানিটি ফিউচার-ন্যাশন ও জিপি একাডেমির মাধ্যমে তরুণদের ডিজিটাল দক্ষতায় প্রশিক্ষিত করছে।
এ ছাড়া জিপি অ্যাক্সেলারেটর প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের সহায়তা ও একটি সমৃদ্ধ স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছে গ্রামীণফোন যাতে তরুণেরা ডিজিটাল বিশ্বে উন্নতি করতে পারে। কোম্পানির অপর প্ল্যাটফর্ম ‘শি’ নারীদের পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে দেশব্যাপী নারী পেশাজীবীদের ক্ষমতায়ন করছে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
২ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে