অনলাইন ডেস্ক
২০২৫ সালে বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের বাজারে চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (আইইএ)। সংস্থাটির নভেম্বরের তেলবাজার প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী বছর প্রতিদিন ১০ লাখ ব্যারেলেরও বেশি তেলের উদ্বৃত্ত উত্তোলন থাকতে পারে।
এই অতিরিক্ত সরবরাহের প্রধান কারণ হলো চীনের দুর্বল অর্থনীতি। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে তেলের চাহিদা সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া অর্ধবছর ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে। আইইএর তথ্য অনুযায়ী, এই বছর বৈশ্বিক তেলের চাহিদার ওপর ‘মূল চাপ’ ছিল চীনের চাহিদার পতন।
অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গায়ানা, আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মতো দেশগুলোর নেতৃত্বে ওপেক বহির্ভূত দেশগুলোতে তেলের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আইইএ–এর পূর্বাভাস অনুসারে, অ–ওপেক দেশগুলো সম্মিলিতভাবে প্রতিদিন ১৫ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বৃদ্ধির পথে রয়েছে। এটি সংস্থার বিশ্বব্যাপী তেল ব্যবহার বৃদ্ধির পূর্বাভাসের (প্রতিদিন ৯ লাখ ৯০ হাজার ব্যারেল) চেয়ে বেশি।
সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন তেল উৎপাদক গোষ্ঠী ওপেক প্লাস সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সরবরাহের ওপর চাপ কমানোর জন্য তাদের ২২ লাখ ব্যারেল দৈনিক উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করছে। গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, তারা আগামী জানুয়ারি মাস থেকে উৎপাদন কোটা বাড়ানোর কাজ শুরু করতে পারে।
আইইএ জানিয়েছে, তাদের সর্বশেষ বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, ওপেক প্লাস উৎপাদন হ্রাস অব্যাহত রাখলেও, আগামী বছর বৈশ্বিক সরবরাহ চাহিদার তুলনায় প্রতিদিন ১০ লাখ ব্যারেলের বেশি উদ্বৃত্ত থাকবে। তবে কোভিড মহামারি, রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ এবং সাম্প্রতিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতার কারণে বাজারে যে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে, একটি শিথিল সরবরাহ পরিস্থিতি সেই বাজারে প্রয়োজনীয় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গত ছয় বছর ধরে বিশ্বের বৃহত্তম তেল উৎপাদক হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে। ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন দৈনিক রেকর্ড ১ কোটি ৩৪ লাখ ব্যারেলে পৌঁছেছে।
২০২৫ সালে বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের বাজারে চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (আইইএ)। সংস্থাটির নভেম্বরের তেলবাজার প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী বছর প্রতিদিন ১০ লাখ ব্যারেলেরও বেশি তেলের উদ্বৃত্ত উত্তোলন থাকতে পারে।
এই অতিরিক্ত সরবরাহের প্রধান কারণ হলো চীনের দুর্বল অর্থনীতি। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে তেলের চাহিদা সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া অর্ধবছর ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে। আইইএর তথ্য অনুযায়ী, এই বছর বৈশ্বিক তেলের চাহিদার ওপর ‘মূল চাপ’ ছিল চীনের চাহিদার পতন।
অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গায়ানা, আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মতো দেশগুলোর নেতৃত্বে ওপেক বহির্ভূত দেশগুলোতে তেলের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আইইএ–এর পূর্বাভাস অনুসারে, অ–ওপেক দেশগুলো সম্মিলিতভাবে প্রতিদিন ১৫ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বৃদ্ধির পথে রয়েছে। এটি সংস্থার বিশ্বব্যাপী তেল ব্যবহার বৃদ্ধির পূর্বাভাসের (প্রতিদিন ৯ লাখ ৯০ হাজার ব্যারেল) চেয়ে বেশি।
সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন তেল উৎপাদক গোষ্ঠী ওপেক প্লাস সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সরবরাহের ওপর চাপ কমানোর জন্য তাদের ২২ লাখ ব্যারেল দৈনিক উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করছে। গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, তারা আগামী জানুয়ারি মাস থেকে উৎপাদন কোটা বাড়ানোর কাজ শুরু করতে পারে।
আইইএ জানিয়েছে, তাদের সর্বশেষ বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, ওপেক প্লাস উৎপাদন হ্রাস অব্যাহত রাখলেও, আগামী বছর বৈশ্বিক সরবরাহ চাহিদার তুলনায় প্রতিদিন ১০ লাখ ব্যারেলের বেশি উদ্বৃত্ত থাকবে। তবে কোভিড মহামারি, রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ এবং সাম্প্রতিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতার কারণে বাজারে যে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে, একটি শিথিল সরবরাহ পরিস্থিতি সেই বাজারে প্রয়োজনীয় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গত ছয় বছর ধরে বিশ্বের বৃহত্তম তেল উৎপাদক হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে। ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন দৈনিক রেকর্ড ১ কোটি ৩৪ লাখ ব্যারেলে পৌঁছেছে।
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১ দিন আগে