যুক্তরাজ্যে বড় বড় কোম্পানির পরিচালকেরা ২০২২ সালে ১৬ শতাংশ বেশি আয় করেছেন, যা যুক্তরাজ্যে পূর্ণকালীন কর্মীদের গড় আয়ের ১১৮ গুণ বেশি। অপর দিকে একই সময়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা মূল্যস্ফীতির কবলে পড়ে খরচ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
গতকাল সোমবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ‘হাই পে সেন্টার’ প্রকাশিত বার্ষিক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর রয়টার্সের।
গবেষণা অনুসারে, এএফটিএসই-১০০ স্টক এক্সচেঞ্জের সিইওর গড় বেতন গত বছর ৩ দশমিক ৯১ মিলিয়ন পাউন্ড (৫ মিলিয়ন ডলার) হয়েছে। যা ২০১৭ সাল থেকে এ অবধি সর্বোচ্চ। আর ২০২১ সাল থেকে ২২ সালের মধ্যেই বেড়েছে ৫ লাখ পাউন্ড।
হাই পে সেন্টার কর্মীদের নায্য বেতন ও তাঁদের অধিকার নিয়ে কাজ করে আসছে এক দশক ধরে। সংস্থাটির গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে বর্তমানে মধ্যম স্তরের বেতনভোগী পূর্ণকালীন কর্মীদের চেয়ে ১১৮ গুণ বেশি বেতন পাচ্ছেন মধ্যম স্তরের সিইওরা। ২০২১ সালে এই ব্যবধান ছিল ১০৮ গুণ ও ২০২০ সালে ৭৯ গুণ বেশি।
হাই পে সেন্টারের পরিচালক লুক হিলডইয়ার্ড বলেছেন, ‘যখন অসংখ্য পরিবার জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে, তখন বড় কর্মকর্তাদের বেতন বৃদ্ধি কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। নিশ্চয় এখানে বড় গলদ রয়েছে।’
যুক্তরাজ্যে বহুজাতিক কোম্পানির সিইওদের বেতন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক কম। এই মাসে একটি নতুন সমীক্ষায় দেখা গেছে, স্টক এক্সচেঞ্জ ‘এস অ্যান্ড পি ৫০০’-এর প্রধান নির্বাহীরা ২০২২ সালে গড়ে ১৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছেন। যা একই শ্রেণির কর্মীদের বেতনের চেয়ে ২৭২ গুণ বেশি।
অফিসিয়াল ডেটা অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে চলতি বছর কর্মীদের মূল বেতন বৃদ্ধি রেকর্ড গড়েছে। সম্প্রতি দ্রব্যমূল্যর উর্ধ্বগতির সঙ্গে পেরে উঠছে না সেই বেতন।
জিএমবি ট্রেড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক গ্যারি স্মিথ বলেছেন, ‘শ্রমিকেরা যখন জীবিকার তাগিদে শেষ পর্যন্ত বিক্ষোভে নামতে বাধ্য হচ্ছে, তখন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা শান্তির ঘুমে আচ্ছন্ন। মন্ত্রীরা যদি সত্যিকার অর্থে মনে করেন কিছু কর্মকর্তার অস্বাভাবিক মজুরি বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতির কারণ, তবে সবার নয় বরং তাদের বেতনই কমানোর কথা ভাবতে হবে।’
হাই পে সেন্টারের গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এএফটিএসই-১০০ স্টক এক্সচেঞ্জের সিইওদের মধ্যে চারজন গত বছর ১০ মিলিয়ন পাউন্ডের বেশি উপার্জন করেছেন। অ্যাস্ট্যাজেনেকার সিইও প্যাসকাল সোরিত আয় করেছেন ১৫ মিলিয়ন পাউন্ড। এই তালিকায় আরও রয়েছেন ‘বে সিস্টেমের’ চার্লস উডবার্ন, সিএইচআরের অ্যালবার্ট ম্যানিফোল্ড এবং বিপির বার্নার্ড লুনি।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এএফটিএসই-১০০ স্টক এক্সচেঞ্জের নারী সিইওদের গড় বেতনও ছিল পুরুষদের মতো ৩ দশমিক ৯১ মিলিয়ন পাউন্ড। যদিও ২০২২ সালে মাত্র আটজন মহিলা প্রতিষ্ঠানটিতে সিইও ছিলেন। যেখানে ২০২১ সালে ছিলেন ৯ জন।
যুক্তরাজ্যে বড় বড় কোম্পানির পরিচালকেরা ২০২২ সালে ১৬ শতাংশ বেশি আয় করেছেন, যা যুক্তরাজ্যে পূর্ণকালীন কর্মীদের গড় আয়ের ১১৮ গুণ বেশি। অপর দিকে একই সময়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা মূল্যস্ফীতির কবলে পড়ে খরচ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
গতকাল সোমবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ‘হাই পে সেন্টার’ প্রকাশিত বার্ষিক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর রয়টার্সের।
গবেষণা অনুসারে, এএফটিএসই-১০০ স্টক এক্সচেঞ্জের সিইওর গড় বেতন গত বছর ৩ দশমিক ৯১ মিলিয়ন পাউন্ড (৫ মিলিয়ন ডলার) হয়েছে। যা ২০১৭ সাল থেকে এ অবধি সর্বোচ্চ। আর ২০২১ সাল থেকে ২২ সালের মধ্যেই বেড়েছে ৫ লাখ পাউন্ড।
হাই পে সেন্টার কর্মীদের নায্য বেতন ও তাঁদের অধিকার নিয়ে কাজ করে আসছে এক দশক ধরে। সংস্থাটির গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে বর্তমানে মধ্যম স্তরের বেতনভোগী পূর্ণকালীন কর্মীদের চেয়ে ১১৮ গুণ বেশি বেতন পাচ্ছেন মধ্যম স্তরের সিইওরা। ২০২১ সালে এই ব্যবধান ছিল ১০৮ গুণ ও ২০২০ সালে ৭৯ গুণ বেশি।
হাই পে সেন্টারের পরিচালক লুক হিলডইয়ার্ড বলেছেন, ‘যখন অসংখ্য পরিবার জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে, তখন বড় কর্মকর্তাদের বেতন বৃদ্ধি কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। নিশ্চয় এখানে বড় গলদ রয়েছে।’
যুক্তরাজ্যে বহুজাতিক কোম্পানির সিইওদের বেতন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক কম। এই মাসে একটি নতুন সমীক্ষায় দেখা গেছে, স্টক এক্সচেঞ্জ ‘এস অ্যান্ড পি ৫০০’-এর প্রধান নির্বাহীরা ২০২২ সালে গড়ে ১৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছেন। যা একই শ্রেণির কর্মীদের বেতনের চেয়ে ২৭২ গুণ বেশি।
অফিসিয়াল ডেটা অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে চলতি বছর কর্মীদের মূল বেতন বৃদ্ধি রেকর্ড গড়েছে। সম্প্রতি দ্রব্যমূল্যর উর্ধ্বগতির সঙ্গে পেরে উঠছে না সেই বেতন।
জিএমবি ট্রেড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক গ্যারি স্মিথ বলেছেন, ‘শ্রমিকেরা যখন জীবিকার তাগিদে শেষ পর্যন্ত বিক্ষোভে নামতে বাধ্য হচ্ছে, তখন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা শান্তির ঘুমে আচ্ছন্ন। মন্ত্রীরা যদি সত্যিকার অর্থে মনে করেন কিছু কর্মকর্তার অস্বাভাবিক মজুরি বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতির কারণ, তবে সবার নয় বরং তাদের বেতনই কমানোর কথা ভাবতে হবে।’
হাই পে সেন্টারের গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এএফটিএসই-১০০ স্টক এক্সচেঞ্জের সিইওদের মধ্যে চারজন গত বছর ১০ মিলিয়ন পাউন্ডের বেশি উপার্জন করেছেন। অ্যাস্ট্যাজেনেকার সিইও প্যাসকাল সোরিত আয় করেছেন ১৫ মিলিয়ন পাউন্ড। এই তালিকায় আরও রয়েছেন ‘বে সিস্টেমের’ চার্লস উডবার্ন, সিএইচআরের অ্যালবার্ট ম্যানিফোল্ড এবং বিপির বার্নার্ড লুনি।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এএফটিএসই-১০০ স্টক এক্সচেঞ্জের নারী সিইওদের গড় বেতনও ছিল পুরুষদের মতো ৩ দশমিক ৯১ মিলিয়ন পাউন্ড। যদিও ২০২২ সালে মাত্র আটজন মহিলা প্রতিষ্ঠানটিতে সিইও ছিলেন। যেখানে ২০২১ সালে ছিলেন ৯ জন।
তুরস্ক থেকে ২৫ হাজার টন পরিশোধিত চিনি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই চিনি আমদানিতে ব্যয় হবে ১৭৫ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
২ ঘণ্টা আগেজ্বালানির চাহিদা মেটাতে আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হবে ৫১৭ কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেদেশের কৃষি খাতে ব্যবহারের জন্য সৌদি আরব থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই ৭০ হাজার টন সার কিনতে ব্যয় হবে ৫৪৮ কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার ২৫০ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে