নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বিশেষ করে ট্রেজারি বিলে বিনিয়োগে ঝুঁকি নেই। কারণ এটার দায়িত্ব সরকারের। এ ছাড়া হাই লেভেলের যে, করপোরেট বন্ডগুলো রয়েছে সেগুলোতেও রিস্কের পরিমাণ কম। এমনটাই জানিয়েছেন পুঁজিবাজারের শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক।
আজ সোমবার পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ) ও ব্রোকারেজ হাউস রয়্যাল ক্যাপিটালের যৌথ আয়োজনে ‘ইনভেস্টিং বেসিকস অব ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ’—শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক।
রাজধানীর পল্টনে আল-রাজি কমপ্লেক্সে সিএমজেএফ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সিএমজেএফের সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন রয়্যাল ক্যাপিটালের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) মামুনুর রশিদ। কর্মশালায় প্রশিক্ষণ প্রদান করেন রয়্যাল ক্যাপিটালের হেড অব রিসার্চ আকরামুল আলম।
মোহাম্মদ তারেক বলেন, ‘সব মানুষের রিস্ক নেওয়ার ক্ষমতা সমান নয়। কেউ কেউ বেশি রিস্ক নিতে পারেন, আবার কেউ কম নিতে পারেন। তাই সব বিনিয়োগকারী এক নয়। এ জায়গা থেকে ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ হতে পারে বিনিয়োগের ভালো অপশন। কারণ এতে রিস্ক তুলনামূলক কম।’
বিআইসিএমের নির্বাহী বলেন, ‘আমাদের বন্ড মার্কেট মোটামুটি সূচনা হয়ে গেছে এবং ক্রমান্বয়ে আরও নতুন নতুন প্রোডাক্ট আসছে। এই মুহূর্তে তিনটি এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) চালুর প্রক্রিয়ায় রয়েছে। ইটিএফ এমন একটি প্রোডাক্ট, এটা কিছুটা মিউচুয়াল ফান্ডের মতো। এ ছাড়া বাজারে সুকুক বন্ড এসেছে, ট্রেজারি বিলটা বেশ ভালো করছে। কারণ, সরকারের ফাইনান্সিং প্রয়োজনটা বেশি। ট্রেজারি বিলে বেশ ভালো বিনিয়োগ সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বিশেষ করে ট্রেজারি বিলে বিনিয়োগে ঝুঁকি নেই। কারণ এটার দায়িত্ব সরকারের। এ ছাড়া হাই লেভেলের যে, করপোরেট বন্ডগুলো রয়েছে সেগুলোতেও রিস্কের পরিমাণ কম। এমনটাই জানিয়েছেন পুঁজিবাজারের শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক।
আজ সোমবার পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ) ও ব্রোকারেজ হাউস রয়্যাল ক্যাপিটালের যৌথ আয়োজনে ‘ইনভেস্টিং বেসিকস অব ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ’—শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক।
রাজধানীর পল্টনে আল-রাজি কমপ্লেক্সে সিএমজেএফ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সিএমজেএফের সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন রয়্যাল ক্যাপিটালের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) মামুনুর রশিদ। কর্মশালায় প্রশিক্ষণ প্রদান করেন রয়্যাল ক্যাপিটালের হেড অব রিসার্চ আকরামুল আলম।
মোহাম্মদ তারেক বলেন, ‘সব মানুষের রিস্ক নেওয়ার ক্ষমতা সমান নয়। কেউ কেউ বেশি রিস্ক নিতে পারেন, আবার কেউ কম নিতে পারেন। তাই সব বিনিয়োগকারী এক নয়। এ জায়গা থেকে ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ হতে পারে বিনিয়োগের ভালো অপশন। কারণ এতে রিস্ক তুলনামূলক কম।’
বিআইসিএমের নির্বাহী বলেন, ‘আমাদের বন্ড মার্কেট মোটামুটি সূচনা হয়ে গেছে এবং ক্রমান্বয়ে আরও নতুন নতুন প্রোডাক্ট আসছে। এই মুহূর্তে তিনটি এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) চালুর প্রক্রিয়ায় রয়েছে। ইটিএফ এমন একটি প্রোডাক্ট, এটা কিছুটা মিউচুয়াল ফান্ডের মতো। এ ছাড়া বাজারে সুকুক বন্ড এসেছে, ট্রেজারি বিলটা বেশ ভালো করছে। কারণ, সরকারের ফাইনান্সিং প্রয়োজনটা বেশি। ট্রেজারি বিলে বেশ ভালো বিনিয়োগ সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন সুমিত পোদ্দার। রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৪ প্রকল্প অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকল্পগুলোর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ
৫ ঘণ্টা আগেদেশের আমদানি সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে অসংগতিপূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিলের বিপরীতে নির্ধারিত পণ্যের বিল পরিশোধ করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিল গ্রহণে সংশ্লিষ্ট আমদানি পণ্যে কোনোরূপ পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। আর অসংগতি
৫ ঘণ্টা আগেমাত্র ১ মাস ১৯ দিনে ৫০০ কোটি ডলার বা ৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। গত মার্চ মাসে তাঁরা ৩২৯ কোটি ডলার বা ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। আর চলতি মাস এপ্রিলের প্রথম ১৯ দিনেই এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)
৬ ঘণ্টা আগে