নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবশেষে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমাল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তিতে চলতি ডিসেম্বর মাসে মূল্য সমন্বয়ের কথা জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামীকাল ৩ ডিসেম্বর সকাল ৬টা থেকে এ মূল্য কার্যকর হবে।
টানা পাঁচ দফা বৃদ্ধির পর ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দাম কমানো হলো। নতুন সমন্বিত মূল্য অনুযায়ী, বেসরকারি খাতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজির দাম মূসকসহ ১ হাজার ৩১৩ টাকা থেকে কমিয়ে ১ হাজার ২২৮ টাকা করা হয়েছে। সে হিসাবে দাম কমল ৮৫ টাকা।
তবে উৎপাদন পর্যায়ে ব্যয়ের পরিবর্তন না হওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির উৎপাদিত এলপিজির দাম পরিবর্তন করা হয়নি। সরকারি সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই থাকছে। বেসরকারি খাতে প্রতি কেজি এলপিজির নতুন দাম ১০২ টাকা ৩২ পয়সা, এটি সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য। এ হিসাবে বিভিন্ন পরিমাণের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হবে।
এ ছাড়া গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটো গ্যাস) নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ৫৭ টাকা ২৪ পয়সা, যা আগে ছিল ৬১ টাকা ১৮ পয়সা।
গত ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির দাম নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি। এরপর থেকে প্রতি মাসে একবার দাম সমন্বয় করা হচ্ছে।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রপেন ও বিউটেন বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। প্রতি মাসে এলপিজির এই দুই উপাদানের মূল্য প্রকাশ করে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান আরামকো। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সৌদি সিপিকে ভিত্তি মূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
দাম সমন্বয় উপলক্ষে আয়োজিত অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল বলেন, ‘১২ কেজি সিলিন্ডারে যে পরিমাণ দাম কমেছে, তা দিয়ে একটি পরিবার অন্তত দুই কেজি চাল কিনতে পারবে। তাই নতুন মূল্য কার্যকর করার বিষয়টি দ্রুত সবাইকে জানাতে হবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিইআরসির সদস্য মোহাম্মদ আবু ফারুক, মকবুল ই ইলাহি চৌধুরী, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য দেন কমিশনের সচিব (ভারপ্রাপ্ত) মো. দিদারুল আলম।
অবশেষে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমাল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তিতে চলতি ডিসেম্বর মাসে মূল্য সমন্বয়ের কথা জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামীকাল ৩ ডিসেম্বর সকাল ৬টা থেকে এ মূল্য কার্যকর হবে।
টানা পাঁচ দফা বৃদ্ধির পর ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দাম কমানো হলো। নতুন সমন্বিত মূল্য অনুযায়ী, বেসরকারি খাতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজির দাম মূসকসহ ১ হাজার ৩১৩ টাকা থেকে কমিয়ে ১ হাজার ২২৮ টাকা করা হয়েছে। সে হিসাবে দাম কমল ৮৫ টাকা।
তবে উৎপাদন পর্যায়ে ব্যয়ের পরিবর্তন না হওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির উৎপাদিত এলপিজির দাম পরিবর্তন করা হয়নি। সরকারি সাড়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই থাকছে। বেসরকারি খাতে প্রতি কেজি এলপিজির নতুন দাম ১০২ টাকা ৩২ পয়সা, এটি সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য। এ হিসাবে বিভিন্ন পরিমাণের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হবে।
এ ছাড়া গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটো গ্যাস) নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ৫৭ টাকা ২৪ পয়সা, যা আগে ছিল ৬১ টাকা ১৮ পয়সা।
গত ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির দাম নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি। এরপর থেকে প্রতি মাসে একবার দাম সমন্বয় করা হচ্ছে।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রপেন ও বিউটেন বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। প্রতি মাসে এলপিজির এই দুই উপাদানের মূল্য প্রকাশ করে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান আরামকো। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সৌদি সিপিকে ভিত্তি মূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
দাম সমন্বয় উপলক্ষে আয়োজিত অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল বলেন, ‘১২ কেজি সিলিন্ডারে যে পরিমাণ দাম কমেছে, তা দিয়ে একটি পরিবার অন্তত দুই কেজি চাল কিনতে পারবে। তাই নতুন মূল্য কার্যকর করার বিষয়টি দ্রুত সবাইকে জানাতে হবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিইআরসির সদস্য মোহাম্মদ আবু ফারুক, মকবুল ই ইলাহি চৌধুরী, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য দেন কমিশনের সচিব (ভারপ্রাপ্ত) মো. দিদারুল আলম।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে