অনলাইন ডেস্ক
মাথাপিছু জিডিপির হিসাবে বিশ্বে সবচেয়ে এগিয়ে এখন সিঙ্গাপুর। ফিন্যান্সিয়াল ওয়েবসাইট ইনসাইডার মাঙ্কির প্রকাশিত এক সূচকে সিঙ্গাপুর বিশ্বের ধনী দেশগুলোর শীর্ষে উঠেছে। সারা বিশ্বের দেশগুলোর সমৃদ্ধির মাত্রা পরিমাপ করতে মাথাপিছু জিডিপির পরিসংখ্যান ব্যবহার করে এই র্যাঙ্কিং তৈরি করা হয়েছে।
সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, মাথাপিছু ২ লাখ ১৫ হাজার ৫১২ ডলার জিডিপি নিয়ে ধনী দেশের তালিকায় সবার শীর্ষে আছে সিঙ্গাপুর। এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক আধিপত্য দেখিয়েছে দেশটি। কারণ, দুই নম্বরে থাকা লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু জিডিপির চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে সিঙ্গাপুর। লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু জিডিপির পরিমাণ ১ লাখ ৯৫ হাজার ১৪২ ডলার।
অন্যদিকে মাথাপিছু ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৬৩ ডলার জিডিপি নিয়ে বিশ্বের তৃতীয় ধনী দেশ কাতার। র্যাঙ্কিংয়ের চতুর্থ থেকে দশম অবস্থান যথাক্রমে দখল করেছে আয়ারল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, সান মারিনো ও ব্রুনেই।
তালিকার দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে দারুণ অবস্থানে থাকলেও মাথাপিছু জিডিপির পরিসংখ্যানে সবাইকে স্পষ্ট ব্যবধানে ছাড়িয়ে গেছে সিঙ্গাপুর। তালিকার শীর্ষে যাওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় সাহায্য করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশকে। প্রথমেই আসবে, দেশ ও শহর উভয় হিসেবে এর অনন্য মর্যাদা-বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেই বিরল।
ইলেকট্রনিকসহ অনেক ধরনের পণ্য পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরকে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করেছে এর কৌশলগত অবস্থান। এই অবস্থান সিঙ্গাপুরের জন্য বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক ব্যাপক প্রবৃদ্ধি অর্জনকে সহজতর করার পাশাপাশি আঞ্চলিক অর্থনৈতিক পাওয়ার হাউস হিসেবে সিঙ্গাপুরকে শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
ইনসাইডার মাঙ্কির প্রতিবেদনে সিঙ্গাপুরের অর্থনৈতিক চিত্রের আরও একটি বিষয়কে গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে। আর সেটা হচ্ছে, বিশ্বের মিলিয়নিয়ারদের অন্যতম বৃহৎ অংশেরই বসবাস এখানে। দেশটিতে দুর্নীতির হার খুবই কম হওয়ায় ব্যবসা ও বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে সিঙ্গাপুরের মর্যাদা সময়ের সঙ্গে আরও বাড়ছে।
মাথাপিছু জিডিপির হিসাবে বিশ্বে সবচেয়ে এগিয়ে এখন সিঙ্গাপুর। ফিন্যান্সিয়াল ওয়েবসাইট ইনসাইডার মাঙ্কির প্রকাশিত এক সূচকে সিঙ্গাপুর বিশ্বের ধনী দেশগুলোর শীর্ষে উঠেছে। সারা বিশ্বের দেশগুলোর সমৃদ্ধির মাত্রা পরিমাপ করতে মাথাপিছু জিডিপির পরিসংখ্যান ব্যবহার করে এই র্যাঙ্কিং তৈরি করা হয়েছে।
সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, মাথাপিছু ২ লাখ ১৫ হাজার ৫১২ ডলার জিডিপি নিয়ে ধনী দেশের তালিকায় সবার শীর্ষে আছে সিঙ্গাপুর। এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক আধিপত্য দেখিয়েছে দেশটি। কারণ, দুই নম্বরে থাকা লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু জিডিপির চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে সিঙ্গাপুর। লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু জিডিপির পরিমাণ ১ লাখ ৯৫ হাজার ১৪২ ডলার।
অন্যদিকে মাথাপিছু ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৬৩ ডলার জিডিপি নিয়ে বিশ্বের তৃতীয় ধনী দেশ কাতার। র্যাঙ্কিংয়ের চতুর্থ থেকে দশম অবস্থান যথাক্রমে দখল করেছে আয়ারল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, সান মারিনো ও ব্রুনেই।
তালিকার দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে দারুণ অবস্থানে থাকলেও মাথাপিছু জিডিপির পরিসংখ্যানে সবাইকে স্পষ্ট ব্যবধানে ছাড়িয়ে গেছে সিঙ্গাপুর। তালিকার শীর্ষে যাওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় সাহায্য করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশকে। প্রথমেই আসবে, দেশ ও শহর উভয় হিসেবে এর অনন্য মর্যাদা-বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেই বিরল।
ইলেকট্রনিকসহ অনেক ধরনের পণ্য পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরকে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করেছে এর কৌশলগত অবস্থান। এই অবস্থান সিঙ্গাপুরের জন্য বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক ব্যাপক প্রবৃদ্ধি অর্জনকে সহজতর করার পাশাপাশি আঞ্চলিক অর্থনৈতিক পাওয়ার হাউস হিসেবে সিঙ্গাপুরকে শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
ইনসাইডার মাঙ্কির প্রতিবেদনে সিঙ্গাপুরের অর্থনৈতিক চিত্রের আরও একটি বিষয়কে গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে। আর সেটা হচ্ছে, বিশ্বের মিলিয়নিয়ারদের অন্যতম বৃহৎ অংশেরই বসবাস এখানে। দেশটিতে দুর্নীতির হার খুবই কম হওয়ায় ব্যবসা ও বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে সিঙ্গাপুরের মর্যাদা সময়ের সঙ্গে আরও বাড়ছে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে