উড়োজাহাজের ইঞ্জিন-প্রপেলার আমদানি পর্যায়ে আরোপকৃত মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) প্রত্যাহার করা হয়েছে। এত দিন উড়োজাহাজের ইঞ্জিন ও প্রপেলার আমদানিতে ১৫ শতাংশ মূসক আদায় করা হতো। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সেটি প্রত্যাহার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘বর্তমান বাস্তবতায় বিভিন্ন কারণে দেশীয় বিমান পরিচালনাকারী সংস্থাগুলো বিদেশি সংস্থাগুলোর তুলনায় প্রতিযোগিতায় ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছে। তাই অ্যাভিয়েশন খাতের উত্তরণকল্পে এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিবেচনায় এয়ারক্রাফট ইঞ্জিন ও প্রপেলারের ওপর আমদানি পর্যায়ে প্রযোজ্য মূল্য সংযোজন কর প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করছি।’
এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাজেট প্রস্তাবনা আলোচনায় উড়োজাহাজের ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশ কেনার ক্ষেত্রে কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব করে অ্যাভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্টদের সংগঠন অ্যাভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এওএবি)।
এ বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি এনবিআরের চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত প্রস্তাবও দেয় এওএবির সেক্রেটারি জেনারেল নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মফিজুর রহমান। সে সময় তারা উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ কেনা, ইঞ্জিন কেনা এবং ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ কেনায় তিন ধরনের কর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছিল।
প্রাক-বাজেট আলোচনায় এওএবি জানায়, উড়োজাহাজ (হেলিকপ্টারসহ) এবং ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশের যন্ত্রাংশ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বিপুল বৈদেশিক মুদ্রার মাধ্যমে ক্রয় করতে হয়। ব্যয়বহুল যন্ত্রাংশের ওপর ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়করের সঙ্গে নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশের ওপর আরোপিত কর মিলিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্বিক করহার ১০০% অতিক্রম করে। প্রায় ভঙ্গুর বাংলাদেশি অ্যাভিয়েশন খাতের টিকে থাকার জন্য কর হার সহনীয় নয়।
উড়োজাহাজের ইঞ্জিন-প্রপেলার আমদানি পর্যায়ে আরোপকৃত মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) প্রত্যাহার করা হয়েছে। এত দিন উড়োজাহাজের ইঞ্জিন ও প্রপেলার আমদানিতে ১৫ শতাংশ মূসক আদায় করা হতো। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সেটি প্রত্যাহার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘বর্তমান বাস্তবতায় বিভিন্ন কারণে দেশীয় বিমান পরিচালনাকারী সংস্থাগুলো বিদেশি সংস্থাগুলোর তুলনায় প্রতিযোগিতায় ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছে। তাই অ্যাভিয়েশন খাতের উত্তরণকল্পে এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিবেচনায় এয়ারক্রাফট ইঞ্জিন ও প্রপেলারের ওপর আমদানি পর্যায়ে প্রযোজ্য মূল্য সংযোজন কর প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করছি।’
এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাজেট প্রস্তাবনা আলোচনায় উড়োজাহাজের ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশ কেনার ক্ষেত্রে কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব করে অ্যাভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্টদের সংগঠন অ্যাভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এওএবি)।
এ বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি এনবিআরের চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত প্রস্তাবও দেয় এওএবির সেক্রেটারি জেনারেল নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মফিজুর রহমান। সে সময় তারা উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ কেনা, ইঞ্জিন কেনা এবং ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ কেনায় তিন ধরনের কর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছিল।
প্রাক-বাজেট আলোচনায় এওএবি জানায়, উড়োজাহাজ (হেলিকপ্টারসহ) এবং ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশের যন্ত্রাংশ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বিপুল বৈদেশিক মুদ্রার মাধ্যমে ক্রয় করতে হয়। ব্যয়বহুল যন্ত্রাংশের ওপর ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়করের সঙ্গে নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশের ওপর আরোপিত কর মিলিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্বিক করহার ১০০% অতিক্রম করে। প্রায় ভঙ্গুর বাংলাদেশি অ্যাভিয়েশন খাতের টিকে থাকার জন্য কর হার সহনীয় নয়।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১০ মিনিট আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
২ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে