অনলাইন ডেস্ক
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে এবং তাদের চিহ্নিত করার প্রক্রিয়াও কোনো অগ্রগতি ছাড়াই থমকে আছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে অনেকেই বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন এবং সেখান থেকে লাভও করছেন। কিন্তু যথেষ্ট সামর্থ্য থাকার পরও তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করছেন। এ ধরনের ঋণ পরিশোধে অনীহা দেখানো ব্যক্তিরাই মূলত ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ব্যাংক কোম্পানি আইনে সংশোধনী এনে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিত করার বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০২৪ সালের মার্চে ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়, তারা যেন এ ধরনের খেলাপিদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেয়। নির্দেশনায় বলা হয়, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ি, গাড়ি ও ফ্ল্যাটের নিবন্ধনেও থাকবে নিষেধাজ্ঞা। এ জন্য এপ্রিলের প্রথম ভাগেই প্রতিটি ব্যাংকে আলাদা ইউনিট গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এরপর প্রায় ১১ মাস কেটে গেলেও কার্যত কোনো অগ্রগতি হয়নি। বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক ছাড়া কোনো ব্যাংক ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করেনি।
এখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় নেই। এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও ইচ্ছাকৃত খেলাপির নাম প্রকাশ করছে না ব্যাংকগুলো। যদিও ব্যাংকাররা বলছেন, সরকার পতনের আগে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদেরও ভালো গ্রাহক দেখিয়েছে ব্যাংকগুলো। এখন এই প্রতিষ্ঠানকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি দেখালে ব্যাখ্যার প্রয়োজন হতে পারে। এ জন্য এই কার্যক্রমে ধীরগতি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান আগে সচল ছিল, এখন প্রতিষ্ঠানের প্রধান আওয়ামী লীগ নেতা পালিয়ে যাওয়ায় সেগুলোও এখন বন্ধ হয়েছে। এখন তারা ইচ্ছাকৃত খেলাপি কি না, তা খতিয়ে দেখতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘সরকার পরিবর্তনের পর আমরা কয়েকটি ব্যাংকের পর্ষদ পরিবর্তন করেছি। কয়েকটি ব্যাংকের সংস্কারে এখনো কাজ চলছে। সব মিলিয়ে ব্যাংকগুলোকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি নির্ধারণে সময় দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্য ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত শুধু বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে—সাদ মুসা গ্রুপ ও অপর সহযোগী প্রতিষ্ঠান রেডিয়াম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস, এফএমসি ডকইয়ার্ড ও সহযোগী প্রতিষ্ঠান ফ্রেন্ডস মাল্টি ট্রেড করপোরেশন এবং ব্রডওয়ে রিয়েল এস্টেট।
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে এবং তাদের চিহ্নিত করার প্রক্রিয়াও কোনো অগ্রগতি ছাড়াই থমকে আছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে অনেকেই বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন এবং সেখান থেকে লাভও করছেন। কিন্তু যথেষ্ট সামর্থ্য থাকার পরও তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করছেন। এ ধরনের ঋণ পরিশোধে অনীহা দেখানো ব্যক্তিরাই মূলত ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ব্যাংক কোম্পানি আইনে সংশোধনী এনে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিত করার বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০২৪ সালের মার্চে ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়, তারা যেন এ ধরনের খেলাপিদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেয়। নির্দেশনায় বলা হয়, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ি, গাড়ি ও ফ্ল্যাটের নিবন্ধনেও থাকবে নিষেধাজ্ঞা। এ জন্য এপ্রিলের প্রথম ভাগেই প্রতিটি ব্যাংকে আলাদা ইউনিট গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এরপর প্রায় ১১ মাস কেটে গেলেও কার্যত কোনো অগ্রগতি হয়নি। বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক ছাড়া কোনো ব্যাংক ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করেনি।
এখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় নেই। এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও ইচ্ছাকৃত খেলাপির নাম প্রকাশ করছে না ব্যাংকগুলো। যদিও ব্যাংকাররা বলছেন, সরকার পতনের আগে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদেরও ভালো গ্রাহক দেখিয়েছে ব্যাংকগুলো। এখন এই প্রতিষ্ঠানকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি দেখালে ব্যাখ্যার প্রয়োজন হতে পারে। এ জন্য এই কার্যক্রমে ধীরগতি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান আগে সচল ছিল, এখন প্রতিষ্ঠানের প্রধান আওয়ামী লীগ নেতা পালিয়ে যাওয়ায় সেগুলোও এখন বন্ধ হয়েছে। এখন তারা ইচ্ছাকৃত খেলাপি কি না, তা খতিয়ে দেখতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘সরকার পরিবর্তনের পর আমরা কয়েকটি ব্যাংকের পর্ষদ পরিবর্তন করেছি। কয়েকটি ব্যাংকের সংস্কারে এখনো কাজ চলছে। সব মিলিয়ে ব্যাংকগুলোকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি নির্ধারণে সময় দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্য ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত শুধু বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে—সাদ মুসা গ্রুপ ও অপর সহযোগী প্রতিষ্ঠান রেডিয়াম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস, এফএমসি ডকইয়ার্ড ও সহযোগী প্রতিষ্ঠান ফ্রেন্ডস মাল্টি ট্রেড করপোরেশন এবং ব্রডওয়ে রিয়েল এস্টেট।
ক্যাস্ট্রল পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ডগুলোর একটি। এই ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশের বাজারে তাদের এক্সক্লুসিভ আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে রক এনার্জি লিমিটেডকে নিয়োগ দিয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশে ক্যাস্ট্রলের পণ্য আরও বেশি সহজলভ্য হয়ে উঠবে।
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত বর্ধিত শুল্ক এড়াতে পণ্যের প্রকৃত উৎস গোপন করে দক্ষিণ কোরিয়ার নামে রপ্তানির চেষ্টা করছে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো। এরই মধ্যে ২ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানিতে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে ৯৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র।
৩ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে সরাসরি ফ্লাইট শুরু করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেলা ২টা ১০ মিনিটে ৪২৩ জন যাত্রী নিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৪তম আন্তর্জাতিক গন্তব্য রিয়াদের উদ্দেশে যাত্রা করে।
৩ ঘণ্টা আগে