আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড গত চার বছরে ৮৭২ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে, যা কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের সাড়ে ছয় গুণের বেশি। ধারাবাহিক লোকসান এবং ঋণখেলাপির কারণে কোম্পানিটি ২০২৩ সালের জন্য ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া চলতি বছরের ৯ মাসেও (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানির লোকসান দাঁড়িয়েছে ৮২ কোটি ৭১ লাখ টাকায়, যা শেয়ারপ্রতি প্রায় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা।
তথ্যমতে, কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ২৯ লাখ ৭০ হাজার ২১০টি। অর্থাৎ, কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। অথচ গত চার বছরে লোকসান হয়েছে ৮৭২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের প্রদত্ত ঋণের একটি বড় অংশ বর্তমানে খেলাপি হয়েছে। তবে, আর্থিক প্রতিবেদন এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় এর সঠিক পরিমাণ জানা সম্ভব হয়নি। খেলাপি ঋণের বিপরীতে সঞ্চিতি গঠনের কারণে কোম্পানির মুনাফা তৈরি হচ্ছে না। তবে, ঋণ আদায় সম্পন্ন হলে, ওই পরিমাণ অর্থ কোম্পানির হিসাবেও যোগ হতে পারে। এতে কমে আসবে লোকসান।
তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের ব্যবসায় প্রিমিয়ার লিজিংয়ের শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা। অর্থাৎ, বছরটিতে কোম্পানির নিট লোকসান হয়েছে ৩৭৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আগের বছর ২০২২ সালে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১৫ টাকা ৯৭ পয়সা করে মোট ২১২ কোটি ৩০ লাখ টাকা লোকসানে পড়েছিল। এ ছাড়া ২০২১ সালে শেয়ারপ্রতি ১৮ টাকা ১৮ পয়সা করে ২৪১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা এবং ২০২০ সালে শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ৯৩ পয়সা করে ৩৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লোকসান হয়েছিল। অর্থাৎ, ওই চার বছরে লোকসান দাঁড়ায় ৮৭২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
এদিকে, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) ঋণাত্মক ৪৬ টাকা ৭৯ পয়সা হয়ে গেছে। এর ফলে, অবসায়ন হলে শেয়ারহোল্ডারদের কোনো রিটার্ন বা লভ্যাংশ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
এ বিষয়ে কোম্পানি সচিব সুভাষ চন্দ্র মৌলিক আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘লোকসানের প্রধান কারণ হচ্ছে, আয়ের বিপরীতে প্রভিশন গঠন করতে হচ্ছে। আসলে, আমাদের যে লাভ হয়, তা সবই প্রভিশন অ্যাকাউন্টে চলে যাচ্ছে। তবে ঋণ আদায় হলে, সেই প্রভিশনের টাকা আবার ইনকামে ফিরে আসবে।’
খেলাপি ঋণ আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে সুভাষ চন্দ্র বলেন, খেলাপি ঋণ আদায় প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেওয়ার বিষয়ে সুভাষ চন্দ্র বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রভিশন রাখতে হলে, লভ্যাংশ দেওয়া সম্ভব নয়। তবে প্রভিশন পরিশোধিত হলে তখন বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়া যাবে।’
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড গত চার বছরে ৮৭২ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে, যা কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের সাড়ে ছয় গুণের বেশি। ধারাবাহিক লোকসান এবং ঋণখেলাপির কারণে কোম্পানিটি ২০২৩ সালের জন্য ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া চলতি বছরের ৯ মাসেও (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানির লোকসান দাঁড়িয়েছে ৮২ কোটি ৭১ লাখ টাকায়, যা শেয়ারপ্রতি প্রায় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা।
তথ্যমতে, কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ২৯ লাখ ৭০ হাজার ২১০টি। অর্থাৎ, কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। অথচ গত চার বছরে লোকসান হয়েছে ৮৭২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের প্রদত্ত ঋণের একটি বড় অংশ বর্তমানে খেলাপি হয়েছে। তবে, আর্থিক প্রতিবেদন এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় এর সঠিক পরিমাণ জানা সম্ভব হয়নি। খেলাপি ঋণের বিপরীতে সঞ্চিতি গঠনের কারণে কোম্পানির মুনাফা তৈরি হচ্ছে না। তবে, ঋণ আদায় সম্পন্ন হলে, ওই পরিমাণ অর্থ কোম্পানির হিসাবেও যোগ হতে পারে। এতে কমে আসবে লোকসান।
তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের ব্যবসায় প্রিমিয়ার লিজিংয়ের শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা। অর্থাৎ, বছরটিতে কোম্পানির নিট লোকসান হয়েছে ৩৭৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আগের বছর ২০২২ সালে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১৫ টাকা ৯৭ পয়সা করে মোট ২১২ কোটি ৩০ লাখ টাকা লোকসানে পড়েছিল। এ ছাড়া ২০২১ সালে শেয়ারপ্রতি ১৮ টাকা ১৮ পয়সা করে ২৪১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা এবং ২০২০ সালে শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ৯৩ পয়সা করে ৩৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লোকসান হয়েছিল। অর্থাৎ, ওই চার বছরে লোকসান দাঁড়ায় ৮৭২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
এদিকে, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) ঋণাত্মক ৪৬ টাকা ৭৯ পয়সা হয়ে গেছে। এর ফলে, অবসায়ন হলে শেয়ারহোল্ডারদের কোনো রিটার্ন বা লভ্যাংশ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
এ বিষয়ে কোম্পানি সচিব সুভাষ চন্দ্র মৌলিক আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘লোকসানের প্রধান কারণ হচ্ছে, আয়ের বিপরীতে প্রভিশন গঠন করতে হচ্ছে। আসলে, আমাদের যে লাভ হয়, তা সবই প্রভিশন অ্যাকাউন্টে চলে যাচ্ছে। তবে ঋণ আদায় হলে, সেই প্রভিশনের টাকা আবার ইনকামে ফিরে আসবে।’
খেলাপি ঋণ আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে সুভাষ চন্দ্র বলেন, খেলাপি ঋণ আদায় প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেওয়ার বিষয়ে সুভাষ চন্দ্র বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রভিশন রাখতে হলে, লভ্যাংশ দেওয়া সম্ভব নয়। তবে প্রভিশন পরিশোধিত হলে তখন বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়া যাবে।’
বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে। বিশ্বব্যাংকের
৩০ মিনিট আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
৩৬ মিনিট আগেপ্রাইম ব্যাংক পিএলসি, ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সিলেন্স ২০২৫-এ বাংলাদেশের ‘সেরা ইএসজি ব্যাংক’ (Best Bank for ESG) হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। টানা তৃতীয়বারের মতো ব্যাংকটি এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করল।
৫ ঘণ্টা আগেওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের বিআরটিএ অনুমোদিত ইলেকট্রিক বাইক সিরিজ তাকিওনে (TAKYON) দিচ্ছে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। বাজারে থাকা ৩ মডেলের ওয়ালটন ই-বাইকে প্রতি কিলোমিটার যাতায়াতের খরচ মাত্র ১০-১৫ পয়সা।
৫ ঘণ্টা আগে