বিক্রি হয়ে যাচ্ছে বহুজাতিক খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ফুডপান্ডা। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির মাতৃ প্রতিষ্ঠান ডেলিভারি হিরো সম্ভাব্য ক্রেতাদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেছে। বার্লিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডেলিভারি হিরো জানিয়েছে, তাঁরা ফুডপান্ডার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উল্লেখযোগ্য অংশের শেয়ার বিক্রি করে দেবে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডেলিভারি হিরো।
গত বুধবার জার্মান সংবাদমাধ্যম রিৎসশাফতভোখে জানিয়েছে, ডেলিভারি হিরো তাদের মালিকানায় থাকায় সিঙ্গাপুর, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড ও লাওসে ফুডপান্ডার কার্যক্রম বিক্রি করে দেবে।
সিএনবিসিকে পাঠানো এক ইমেইলে রিৎসশাফতভোখে বলেছে, ‘ডেলিভারি হিরো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের বাজারে ফুডপান্ডার ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছে বলে নিশ্চিত করেছে। তবে বিক্রিসংক্রান্ত আলোচনা বা পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে।’
জার্মান সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ডেলিভারি হিরোর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান গ্র্যাব এসব দেশে ফুডপান্ডা কিনে নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে গ্র্যাবের কাছে জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক বহুজাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ডিবিএস ব্যাংকের টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিসার্চ বিভাগের প্রধান শচীন মিত্তাল ফুডপান্ডা বিক্রির বিষয়টি নিয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর একটি নোট প্রকাশ করেছিলেন। তাতে শচীন লিখেছিলেন, ‘গ্র্যাবের প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠান গোজেক বা ফুডপান্ডা প্রতিনিয়তই বাজারের শেয়ার হারাচ্ছে। ফুডপান্ডার অবস্থা এতটাই খারাপ যে, নির্দিষ্ট সময় পর বেশ কয়েকটি দেশের শেয়ারবাজার থেকে প্রতিষ্ঠানটির নাম বের হয়ে যেতে পারে।’
উল্লেখ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাজারে খাবার সরবরাহ করার ক্ষেত্রে গ্র্যাব একধরনের প্রাধান্য বজায় রেখেছে। এই অঞ্চলের খাবার সরবরাহের যে বাজার, তার মধ্যে ৫৪ শতাংশ এককভাবে গ্র্যাবের দখলে। যেখানে ফুডপান্ডার দখল মাত্র ১৯ শতাংশ এবং গোজেক ১২ শতাংশ।
এদিকে, আবারও কর্মী ছাঁটাই করার কথা জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের ফুডপান্ডা। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে কী পরিমাণ কর্মী ছাঁটাই করা হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানায়নি তারা।
বিক্রি হয়ে যাচ্ছে বহুজাতিক খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ফুডপান্ডা। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির মাতৃ প্রতিষ্ঠান ডেলিভারি হিরো সম্ভাব্য ক্রেতাদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেছে। বার্লিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডেলিভারি হিরো জানিয়েছে, তাঁরা ফুডপান্ডার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উল্লেখযোগ্য অংশের শেয়ার বিক্রি করে দেবে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডেলিভারি হিরো।
গত বুধবার জার্মান সংবাদমাধ্যম রিৎসশাফতভোখে জানিয়েছে, ডেলিভারি হিরো তাদের মালিকানায় থাকায় সিঙ্গাপুর, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড ও লাওসে ফুডপান্ডার কার্যক্রম বিক্রি করে দেবে।
সিএনবিসিকে পাঠানো এক ইমেইলে রিৎসশাফতভোখে বলেছে, ‘ডেলিভারি হিরো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের বাজারে ফুডপান্ডার ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছে বলে নিশ্চিত করেছে। তবে বিক্রিসংক্রান্ত আলোচনা বা পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে।’
জার্মান সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ডেলিভারি হিরোর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান গ্র্যাব এসব দেশে ফুডপান্ডা কিনে নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে গ্র্যাবের কাছে জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক বহুজাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ডিবিএস ব্যাংকের টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিসার্চ বিভাগের প্রধান শচীন মিত্তাল ফুডপান্ডা বিক্রির বিষয়টি নিয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর একটি নোট প্রকাশ করেছিলেন। তাতে শচীন লিখেছিলেন, ‘গ্র্যাবের প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠান গোজেক বা ফুডপান্ডা প্রতিনিয়তই বাজারের শেয়ার হারাচ্ছে। ফুডপান্ডার অবস্থা এতটাই খারাপ যে, নির্দিষ্ট সময় পর বেশ কয়েকটি দেশের শেয়ারবাজার থেকে প্রতিষ্ঠানটির নাম বের হয়ে যেতে পারে।’
উল্লেখ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাজারে খাবার সরবরাহ করার ক্ষেত্রে গ্র্যাব একধরনের প্রাধান্য বজায় রেখেছে। এই অঞ্চলের খাবার সরবরাহের যে বাজার, তার মধ্যে ৫৪ শতাংশ এককভাবে গ্র্যাবের দখলে। যেখানে ফুডপান্ডার দখল মাত্র ১৯ শতাংশ এবং গোজেক ১২ শতাংশ।
এদিকে, আবারও কর্মী ছাঁটাই করার কথা জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের ফুডপান্ডা। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে কী পরিমাণ কর্মী ছাঁটাই করা হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানায়নি তারা।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
২ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে