আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ধনীদের সম্পদমূল্য বাড়ছেই। গত এক বছরে তাঁদের সম্পদমূল্য বেড়েছে প্রায় দুই লাখ কোটি ডলার। ধনীদের তালিকায় এখন সবার ওপরে বার্নার্ড আর্নল্ট ও তাঁর পরিবার। ফোর্বস ম্যাগাজিনের রিচেস্ট ইন ২০২৪ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই পরিবার নিজেদের শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বার্নার্ড আর্নল্ট ইলন মাস্ককে হটিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর আসন লাভ করেন। তাঁর সম্পদমূল্য ২২ হাজার ২৪০ কোটি ডলার।
বর্তমানে সব মিলিয়ে শতকোটিপতি আছেন ২ হাজার ৭৮১ জন। এই সংখ্যাটা গত বছরের চেয়ে ১৪১ জন বেশি এবং ২০২১ সালে যখন শতকোটিপতিদের সংখ্যাগত সর্বশেষ রেকর্ড হয়, তার চেয়ে ২৬ জন বেশি। শতকোটিপতির সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে তাঁদের মোট সম্পদমূল্যও স্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে এখন তাঁদের সম্পদমূল্য ১৪ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার; এই পরিসংখ্যান ২০২৩ সালের চেয়ে ২ লাখ কোটি ডলার বেশি এবং ২০২১ সালের সর্বশেষ রেকর্ডের চেয়ে ১ লাখ ১০ হাজার কোটি ডলার বেশি।
ধনীতম ব্যক্তিদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন আমাজনের সহপ্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস। তাঁর সম্পদমূল্য ১৯ হাজার ৮৭০ কোটি ডলার। তৃতীয় স্থানে আছেন ইলন মাস্ক। টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এই ধনীর সম্পদমূল্য ১৯ হাজার ২০ কোটি ডলার। ১৭ হাজার ৪৪০ কোটি ডলার নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছেন সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। পঞ্চম স্থানে আছেন ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন। তাঁর সম্পদমূল্য ১৫ হাজার ৩৪০ কোটি ডলার।
ফোর্বসের ধনীদের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে আছেন দানবীর, ওরাকল অব ওমাহা ও বিনিয়োগ গুরু হিসেবে খ্যাত ওয়ারেন বাফেট। তাঁর সম্পদমূল্য ১৩ হাজার ৭৭০ কোটি ডলার। সপ্তম স্থানে আছেন মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস; তাঁর সম্পদমূল্য ১৩ হাজার ৭০ কোটি ডলার। অষ্টম স্থানে আছেন অ্যালফাবেটের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ; তাঁর সম্পদমূল্য ১২ হাজার ৮৮০ কোটি ডলার। শীর্ষ ১০ ধনীর মধ্যে প্রথম স্থানে থাকা বার্নার্ড আর্নল্ট পরিবার ছাড়া বাকি সবাই মার্কিন; আর্নল্ট পরিবার ফরাসি।
তালিকায় ১১ তম স্থানে আছেন ভারত ও এশিয়ার শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি। তাঁর সম্পদমূল্য ১১ হাজার ৬২০ কোটি ডলার। আরেক ভারতীয় শীর্ষ ধনী এবং একসময় এশিয়ার শীর্ষ ধনী গৌতম আদানির সম্পদমূল্য ৮ হাজার ৪৭০ কোটি ডলার। তাঁর অবস্থান এখন ১৭ তম।
ধনীদের সম্পদমূল্য বাড়ছেই। গত এক বছরে তাঁদের সম্পদমূল্য বেড়েছে প্রায় দুই লাখ কোটি ডলার। ধনীদের তালিকায় এখন সবার ওপরে বার্নার্ড আর্নল্ট ও তাঁর পরিবার। ফোর্বস ম্যাগাজিনের রিচেস্ট ইন ২০২৪ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই পরিবার নিজেদের শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বার্নার্ড আর্নল্ট ইলন মাস্ককে হটিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর আসন লাভ করেন। তাঁর সম্পদমূল্য ২২ হাজার ২৪০ কোটি ডলার।
বর্তমানে সব মিলিয়ে শতকোটিপতি আছেন ২ হাজার ৭৮১ জন। এই সংখ্যাটা গত বছরের চেয়ে ১৪১ জন বেশি এবং ২০২১ সালে যখন শতকোটিপতিদের সংখ্যাগত সর্বশেষ রেকর্ড হয়, তার চেয়ে ২৬ জন বেশি। শতকোটিপতির সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে তাঁদের মোট সম্পদমূল্যও স্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে এখন তাঁদের সম্পদমূল্য ১৪ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার; এই পরিসংখ্যান ২০২৩ সালের চেয়ে ২ লাখ কোটি ডলার বেশি এবং ২০২১ সালের সর্বশেষ রেকর্ডের চেয়ে ১ লাখ ১০ হাজার কোটি ডলার বেশি।
ধনীতম ব্যক্তিদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন আমাজনের সহপ্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস। তাঁর সম্পদমূল্য ১৯ হাজার ৮৭০ কোটি ডলার। তৃতীয় স্থানে আছেন ইলন মাস্ক। টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এই ধনীর সম্পদমূল্য ১৯ হাজার ২০ কোটি ডলার। ১৭ হাজার ৪৪০ কোটি ডলার নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছেন সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। পঞ্চম স্থানে আছেন ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন। তাঁর সম্পদমূল্য ১৫ হাজার ৩৪০ কোটি ডলার।
ফোর্বসের ধনীদের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে আছেন দানবীর, ওরাকল অব ওমাহা ও বিনিয়োগ গুরু হিসেবে খ্যাত ওয়ারেন বাফেট। তাঁর সম্পদমূল্য ১৩ হাজার ৭৭০ কোটি ডলার। সপ্তম স্থানে আছেন মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস; তাঁর সম্পদমূল্য ১৩ হাজার ৭০ কোটি ডলার। অষ্টম স্থানে আছেন অ্যালফাবেটের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ; তাঁর সম্পদমূল্য ১২ হাজার ৮৮০ কোটি ডলার। শীর্ষ ১০ ধনীর মধ্যে প্রথম স্থানে থাকা বার্নার্ড আর্নল্ট পরিবার ছাড়া বাকি সবাই মার্কিন; আর্নল্ট পরিবার ফরাসি।
তালিকায় ১১ তম স্থানে আছেন ভারত ও এশিয়ার শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি। তাঁর সম্পদমূল্য ১১ হাজার ৬২০ কোটি ডলার। আরেক ভারতীয় শীর্ষ ধনী এবং একসময় এশিয়ার শীর্ষ ধনী গৌতম আদানির সম্পদমূল্য ৮ হাজার ৪৭০ কোটি ডলার। তাঁর অবস্থান এখন ১৭ তম।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
১০ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
১২ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
১২ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
১২ ঘণ্টা আগে