নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা, চট্টগ্রামসহ মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকদের জন্য বাধ্যবাধকতা থাকলেও রিটার্ন দাখিল করেন না, এমন বাড়িওয়ালাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করার কথা জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
আজ বৃহস্পতিবার এনবিআর ভবনে আয়োজিত প্রাক্-বাজেট আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এনবিআর চেয়ারম্যান রহমাতুল মুনিম বলেন, ‘আইনটা দুই বছর হয়ে গেল। আমরা এখন আর চুপচাপ বসে থাকব না। এনবিআর এখন আর চুপচাপ বসে থাকবে না। মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকেরা রিটার্ন দিচ্ছে না। আমরা এত দিন বলার চেষ্টা করেছি, কনভিন্স করার চেষ্টা করেছি। এখন আমরা স্পেশাল ড্রাইভে যাব।’
আলোচনায় অংশ নিয়ে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) শাহিন হাসান বলেন, ‘বাড়িওয়ালার আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ বা পিএসআর সংগ্রহ করা খুব কঠিন। এটা দিতে ব্যর্থ হলে ভাড়াটিয়াকে ভাড়া খরচের ওপর শূন্যের জায়গায় ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাস্তবে এসব ক্ষেত্রে বর্ধিত উৎসে কর ২ দশমিক ৫০ শতাংশ দিতেও সম্মত হচ্ছেন না বাড়িওয়ালারা। অনেক সময় অতিরিক্ত টিডিএস ভাড়াটিয়াকে বহন করতে হচ্ছে। অতিরিক্ত করের কারণে ব্যবসার ব্যয় বাড়বে, ক্ষতি হবে। এর ফলে উদ্যোক্তারা আগ্রহ হারাবে।’
এর জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান রহমাতুল মুনিম বলেন, ‘বাড়িওয়ালারা প্রুফ অব সাবমিশন অব রিটার্ন (পিএসআর) দিতে চায় না। সেটা চাইলে ভাড়াটিয়াদের ভাড়াই দিতে চায় না। এই বিষয়টা বেশি দিন ভোগ করতে হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকদের আমরা তালিকা জোগাড় করেছি। ডেসকোর মিটারের মালিক, ওয়াসার বিল কে দেয়, এগুলো থেকে মালিককে চিহ্নিত করেছি। আমরা এখন স্পেশাল ড্রাইভ দেব, মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকদের রিটার্নের মধ্যে আনার। রিটার্ন দাখিল সহজ করেছি। অনলাইনেই রিটার্ন দাখিল করা যায়। এত কিছুর পরেও রিটার্ন দাখিল না করার কোনো যৌক্তিক কারণ নেই। মহানগর এলাকার বাড়ির মালিকদের এই অনীহা দূর করতে চাই। অচিরেই ড্রাইভ চলবে।’
ঢাকা, চট্টগ্রামসহ মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকদের জন্য বাধ্যবাধকতা থাকলেও রিটার্ন দাখিল করেন না, এমন বাড়িওয়ালাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করার কথা জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
আজ বৃহস্পতিবার এনবিআর ভবনে আয়োজিত প্রাক্-বাজেট আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এনবিআর চেয়ারম্যান রহমাতুল মুনিম বলেন, ‘আইনটা দুই বছর হয়ে গেল। আমরা এখন আর চুপচাপ বসে থাকব না। এনবিআর এখন আর চুপচাপ বসে থাকবে না। মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকেরা রিটার্ন দিচ্ছে না। আমরা এত দিন বলার চেষ্টা করেছি, কনভিন্স করার চেষ্টা করেছি। এখন আমরা স্পেশাল ড্রাইভে যাব।’
আলোচনায় অংশ নিয়ে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) শাহিন হাসান বলেন, ‘বাড়িওয়ালার আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ বা পিএসআর সংগ্রহ করা খুব কঠিন। এটা দিতে ব্যর্থ হলে ভাড়াটিয়াকে ভাড়া খরচের ওপর শূন্যের জায়গায় ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাস্তবে এসব ক্ষেত্রে বর্ধিত উৎসে কর ২ দশমিক ৫০ শতাংশ দিতেও সম্মত হচ্ছেন না বাড়িওয়ালারা। অনেক সময় অতিরিক্ত টিডিএস ভাড়াটিয়াকে বহন করতে হচ্ছে। অতিরিক্ত করের কারণে ব্যবসার ব্যয় বাড়বে, ক্ষতি হবে। এর ফলে উদ্যোক্তারা আগ্রহ হারাবে।’
এর জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান রহমাতুল মুনিম বলেন, ‘বাড়িওয়ালারা প্রুফ অব সাবমিশন অব রিটার্ন (পিএসআর) দিতে চায় না। সেটা চাইলে ভাড়াটিয়াদের ভাড়াই দিতে চায় না। এই বিষয়টা বেশি দিন ভোগ করতে হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকদের আমরা তালিকা জোগাড় করেছি। ডেসকোর মিটারের মালিক, ওয়াসার বিল কে দেয়, এগুলো থেকে মালিককে চিহ্নিত করেছি। আমরা এখন স্পেশাল ড্রাইভ দেব, মহানগর এলাকায় বাড়ির মালিকদের রিটার্নের মধ্যে আনার। রিটার্ন দাখিল সহজ করেছি। অনলাইনেই রিটার্ন দাখিল করা যায়। এত কিছুর পরেও রিটার্ন দাখিল না করার কোনো যৌক্তিক কারণ নেই। মহানগর এলাকার বাড়ির মালিকদের এই অনীহা দূর করতে চাই। অচিরেই ড্রাইভ চলবে।’
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গ্রাহকদের দ্রুত, নিরাপদ ও সহজে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে তাদের নতুন মোবাইল অ্যাপ ShahjalalTouchPay। আজ বুধবার (৩০ জুলাই) তারিখে ব্যাংকের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই অ্যাপের উদ্বোধন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম অঞ্চলে সরকারের গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) সঙ্গে কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (কাফকো) মধ্যে একটি গ্যাস বিক্রয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী কেজিডিসিএল কাফকোকে গড়ে দৈনিক ৫ কোটি ৫০ লাখ ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করবে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের চা শিল্পে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের মূল মজুরি প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়াতে সম্মত হয়েছেন বাগানমালিকেরা। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চা-বাগানের মালিকপক্ষ, শ্রমিক প্রতিনিধি ও প্রশাসনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫
১০ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর রপ্তানিনির্ভর নগদ সহায়তা বা সাবসিডি দেওয়া সম্ভব হবে না। এ প্রেক্ষাপটে দেশের উদীয়মান ও প্রতিশ্রুতিশীল চারটি খাত চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত পণ্য, কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য এবং ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে একটি আন
১১ ঘণ্টা আগে