অনলাইন ডেস্ক
বছর দু-এক আগেও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি দেনায় জর্জরিত ছিল। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল। তবে সেই দিনের অবসান হয়েছে। দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে থাকা শ্রীলঙ্কা এত দারুণভাবে ফিরে এসেছে যে, দেশটির মূল্যস্ফীতি নেমে গেছে ঋণাত্মক পর্যায়ে নেমে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার ভোক্তা মূল্যস্ফীতি ডিসেম্বরে মাইনাস ২ শতাংশে নেমে এসেছে। নভেম্বরে এই হার ছিল মাইনাস ১ দশমিক ৭ শতাংশ। গত মঙ্গলবার প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশটি কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ আর্থিক সংকট কাটিয়ে শক্তিশালী পুনরুদ্ধারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
জাতীয় ভোক্তা মূল্য সূচকের তথ্য অনুসারে, খাদ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি নভেম্বরে শূন্য শতাংশ থেকে আরও কমে ডিসেম্বরে মাইনাস ১ শতাংশে নেমে এসেছে। অ-খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি নভেম্বরের মাইনাস ৩ দশমিক ১ শতাংশ থেকে বেড়ে ডিসেম্বরে মাইনাস ২ দশমিক ৯ শতাংশে উঠে এসেছে।
নতুন বছরের শুরুতেই শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার গৃহস্থালি পর্যায়ে বিদ্যুতের খরচ ২০ শতাংশ কমিয়েছে। যার ফলে আগামী ছয় মাস মূল্যস্ফীতি কম থাকতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। সর্বশেষ সরকারি সিদ্ধান্ত অনুসারে, শিল্প খাতে ৩০ শতাংশ এবং পর্যটন খাতে ব্যবসার জন্য ৩১ শতাংশ বিদ্যুৎ খরচ কমানো হয়েছে। পর্যটন খাত শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
আর্থিক পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাকুইটি স্টকব্রোকার্সের গবেষণা প্রধান শেহান কুরে বলেন, ‘বছরের মাঝামাঝি মধ্যে মূল্যস্ফীতি ২-৩ শতাংশ ইতিবাচক পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে।’ তবে শ্রীলঙ্কা সরকার মূল্যস্ফীতিকে ইতিবাচক ধরায় ফিরিয়ে আনা অর্থাৎ আরেকটু বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আশা, ২০২৫ সালের মধ্যভাগে মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের লক্ষ্য অর্জন করবে।
ডলার রিজার্ভের রেকর্ড পতনের কারণে ২০২২ সালে অর্থনীতি বিপর্যস্ত হওয়ার পর দেশটি রেকর্ড মূল্যস্ফীতির সম্মুখীন হয়েছিল। তবে ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সহায়তায় দেশটির অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করেছে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, গত বছর দেশের অর্থনীতি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
বছর দু-এক আগেও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি দেনায় জর্জরিত ছিল। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল। তবে সেই দিনের অবসান হয়েছে। দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে থাকা শ্রীলঙ্কা এত দারুণভাবে ফিরে এসেছে যে, দেশটির মূল্যস্ফীতি নেমে গেছে ঋণাত্মক পর্যায়ে নেমে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার ভোক্তা মূল্যস্ফীতি ডিসেম্বরে মাইনাস ২ শতাংশে নেমে এসেছে। নভেম্বরে এই হার ছিল মাইনাস ১ দশমিক ৭ শতাংশ। গত মঙ্গলবার প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশটি কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ আর্থিক সংকট কাটিয়ে শক্তিশালী পুনরুদ্ধারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
জাতীয় ভোক্তা মূল্য সূচকের তথ্য অনুসারে, খাদ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি নভেম্বরে শূন্য শতাংশ থেকে আরও কমে ডিসেম্বরে মাইনাস ১ শতাংশে নেমে এসেছে। অ-খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি নভেম্বরের মাইনাস ৩ দশমিক ১ শতাংশ থেকে বেড়ে ডিসেম্বরে মাইনাস ২ দশমিক ৯ শতাংশে উঠে এসেছে।
নতুন বছরের শুরুতেই শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার গৃহস্থালি পর্যায়ে বিদ্যুতের খরচ ২০ শতাংশ কমিয়েছে। যার ফলে আগামী ছয় মাস মূল্যস্ফীতি কম থাকতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। সর্বশেষ সরকারি সিদ্ধান্ত অনুসারে, শিল্প খাতে ৩০ শতাংশ এবং পর্যটন খাতে ব্যবসার জন্য ৩১ শতাংশ বিদ্যুৎ খরচ কমানো হয়েছে। পর্যটন খাত শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
আর্থিক পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাকুইটি স্টকব্রোকার্সের গবেষণা প্রধান শেহান কুরে বলেন, ‘বছরের মাঝামাঝি মধ্যে মূল্যস্ফীতি ২-৩ শতাংশ ইতিবাচক পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে।’ তবে শ্রীলঙ্কা সরকার মূল্যস্ফীতিকে ইতিবাচক ধরায় ফিরিয়ে আনা অর্থাৎ আরেকটু বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আশা, ২০২৫ সালের মধ্যভাগে মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের লক্ষ্য অর্জন করবে।
ডলার রিজার্ভের রেকর্ড পতনের কারণে ২০২২ সালে অর্থনীতি বিপর্যস্ত হওয়ার পর দেশটি রেকর্ড মূল্যস্ফীতির সম্মুখীন হয়েছিল। তবে ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সহায়তায় দেশটির অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করেছে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, গত বছর দেশের অর্থনীতি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১৯ ঘণ্টা আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১৯ ঘণ্টা আগে