নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, এই তহবিলটি শুধু নতুন উদ্যোক্তাদের মূলধন সহায়তার জন্য নির্ধারিত হবে এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বিতরণ করা হবে। আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে শুরু হওয়া চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে এসব কথা বলেন তিনি।
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশ শুধু বাণিজ্যের জন্য নয়, বিনিয়োগের জন্যও একটি উপযুক্ত গন্তব্য। যদিও ৯৫ শতাংশ স্টার্টআপই ব্যর্থ হয়, তবে আমরা নিশ্চিত যে সরকার তাদের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং একদিন তারা সফলতা অর্জন করবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের অর্থনীতি আরও গতিশীল রাখার জন্য স্বল্প সুদের এ তহবিল প্রদান করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক উদ্যোক্তা তৈরির জন্য দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রয়েছে।
সেমিনারে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব বলেন, সরকার দেশের ইন্টারনেট সেবার মান উন্নত করার জন্য কাজ করছে। সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যান্ডউইথের দাম ইতিমধ্যে ১০ শতাংশ কমানো হয়েছে এবং মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদাতাদের নীতি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা উন্নত সেবা দিতে পারে।
ইন্টারনেট শাটডাউনের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশে আবার হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার কোনোভাবেই ইন্টারনেট শাটডাউন করবে না এবং ভবিষ্যতে ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার সুযোগ বন্ধ করতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব পদক্ষেপ ডিজিটাল অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং উদ্যোক্তা সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরীসহ দেশীয় উদ্যোক্তা এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, এই তহবিলটি শুধু নতুন উদ্যোক্তাদের মূলধন সহায়তার জন্য নির্ধারিত হবে এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বিতরণ করা হবে। আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে শুরু হওয়া চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে এসব কথা বলেন তিনি।
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশ শুধু বাণিজ্যের জন্য নয়, বিনিয়োগের জন্যও একটি উপযুক্ত গন্তব্য। যদিও ৯৫ শতাংশ স্টার্টআপই ব্যর্থ হয়, তবে আমরা নিশ্চিত যে সরকার তাদের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং একদিন তারা সফলতা অর্জন করবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের অর্থনীতি আরও গতিশীল রাখার জন্য স্বল্প সুদের এ তহবিল প্রদান করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক উদ্যোক্তা তৈরির জন্য দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রয়েছে।
সেমিনারে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব বলেন, সরকার দেশের ইন্টারনেট সেবার মান উন্নত করার জন্য কাজ করছে। সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যান্ডউইথের দাম ইতিমধ্যে ১০ শতাংশ কমানো হয়েছে এবং মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদাতাদের নীতি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা উন্নত সেবা দিতে পারে।
ইন্টারনেট শাটডাউনের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশে আবার হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার কোনোভাবেই ইন্টারনেট শাটডাউন করবে না এবং ভবিষ্যতে ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার সুযোগ বন্ধ করতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব পদক্ষেপ ডিজিটাল অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং উদ্যোক্তা সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরীসহ দেশীয় উদ্যোক্তা এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা উপস্থিত ছিলেন।
টানা দরপতন, তারল্যসংকট ও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দেশের পুঁজিবাজার। এমন প্রেক্ষাপটে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে নেওয়া হয়েছে কয়েকটি সাহসী ও সময়োপযোগী উদ্যোগ।
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বৈশ্বিক চাপ মোকাবিলায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরি হয়েছে ব্যতিক্রমী সংযমে। এবার মাত্র ২৮টি নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার একটিও মেগা প্রকল্প নয়; বরং চলমান বড় প্রকল্পগুলোয় খরচ কমিয়ে দিয়েছে সরকার।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন আয়কর বাড়ানোর সঙ্গে স্থানীয় শিল্পে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট সুবিধা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। দেশীয় অনেক শিল্পে কর অব্যাহতি সুবিধাও তুলে নেওয়া হচ্ছে। ফলে উৎপাদন খাতে চাপ বাড়বে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আসছে এমন এক সময়, যখন অর্থনীতি আছে একযোগে চাপ, সংকট এবং শর্তের ঘূর্ণাবর্তে। রাজস্ব আয় কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না পৌঁছানো, বিনিয়োগে স্থবিরতা ও কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতা এখন সরকারের নীতিনির্ধারকদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।
২ ঘণ্টা আগে