নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি খাতের ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোর আগ্রহ কম। ফলে ঋণ বিতরণের প্রবৃদ্ধি নিম্নমুখী হয়েছে। গত অক্টোবরে প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ অতিক্রম করেছিল। তবে নভেম্বরে কমে ৯ দশমিক ৯০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যদিও জুন–ডিসেম্বর মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্যমাত্রা ১০ দশমিক ৯০ শতাংশ। সে হিসাবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি ব্যাংকগুলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে প্রচুর টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চলে গেছে। আবার রেকর্ড পরিমাণ খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর ঋণ দেওয়ার সক্ষমতা ক্রমাগত কমছে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের ঋণের বড় অংশ ব্যয় হয় আমদানিতে। তবে ডলার সংকটের কারণে চাহিদামতো ঋণপত্র (এলসি) খোলা যাচ্ছে না। পাশাপাশি ডলারের ওপর চাপ কমাতে বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে সাম্প্রতিক সময়ে আমদানি অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ছিল ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ, ফেব্রুয়ারিতে ১২ দশমিক ১৪, মার্চে ১২ দশমিক ০৩, এপ্রিলে ১১ দশমিক ২৮, মে মাসে ১১ দশমিক ১০ এবং জুনে তা ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে নেমে যায়। এরপর জুলাইয়ে গিয়ে দুই অঙ্কের নিচে নেমে গেছে। ওই মাসে প্রবৃদ্ধি হয় ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। আগস্টে ৯ দশমিক ৭৫, সেপ্টেম্বর ৯ দশমিক ৬৯, যা ২৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল।
এর আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে বেসরকারি খাতের ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ। এরপর কখনোই তা ১০ শতাংশের নিচে নামেনি। গত বছরের অক্টোবরে আগের মাসের তুলনায় কিছুটা বেড়ে হয় ১০ দশমিক ০৯ শতাংশ।
ব্যাংকাররা বলছেন, এক বছরে বেসরকারি খাতে ঋণের নিট প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশের কম। দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক হলে এই ঋণের প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশের বেশি হতো।
বেসরকারি খাতের ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোর আগ্রহ কম। ফলে ঋণ বিতরণের প্রবৃদ্ধি নিম্নমুখী হয়েছে। গত অক্টোবরে প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ অতিক্রম করেছিল। তবে নভেম্বরে কমে ৯ দশমিক ৯০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যদিও জুন–ডিসেম্বর মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্যমাত্রা ১০ দশমিক ৯০ শতাংশ। সে হিসাবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি ব্যাংকগুলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে প্রচুর টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চলে গেছে। আবার রেকর্ড পরিমাণ খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর ঋণ দেওয়ার সক্ষমতা ক্রমাগত কমছে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের ঋণের বড় অংশ ব্যয় হয় আমদানিতে। তবে ডলার সংকটের কারণে চাহিদামতো ঋণপত্র (এলসি) খোলা যাচ্ছে না। পাশাপাশি ডলারের ওপর চাপ কমাতে বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে সাম্প্রতিক সময়ে আমদানি অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ছিল ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ, ফেব্রুয়ারিতে ১২ দশমিক ১৪, মার্চে ১২ দশমিক ০৩, এপ্রিলে ১১ দশমিক ২৮, মে মাসে ১১ দশমিক ১০ এবং জুনে তা ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে নেমে যায়। এরপর জুলাইয়ে গিয়ে দুই অঙ্কের নিচে নেমে গেছে। ওই মাসে প্রবৃদ্ধি হয় ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। আগস্টে ৯ দশমিক ৭৫, সেপ্টেম্বর ৯ দশমিক ৬৯, যা ২৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল।
এর আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে বেসরকারি খাতের ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ। এরপর কখনোই তা ১০ শতাংশের নিচে নামেনি। গত বছরের অক্টোবরে আগের মাসের তুলনায় কিছুটা বেড়ে হয় ১০ দশমিক ০৯ শতাংশ।
ব্যাংকাররা বলছেন, এক বছরে বেসরকারি খাতে ঋণের নিট প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশের কম। দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক হলে এই ঋণের প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশের বেশি হতো।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
১২ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
১৩ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
১৪ ঘণ্টা আগে