
গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এই সংখ্যা ৫৮ শতাংশ বেশি।
একই সময়ে জাপান গাড়ি রপ্তানি করেছে ৯ লাখ ৫৪ হাজার ১৮৫ ইউনিট। এটি দেশটির আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ৬ শতাংশ বেশি।
মূলত বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদা এবং রাশিয়ায় বিক্রি বেড়ে যাওয়ার কারণেই চীনের রপ্তানি বেড়েছে। গত বছর চীন জার্মানিকে টপকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে।
চীনের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব কাস্টমসের হিসাব মতে, ২০২২ সালে জার্মানি গাড়ি রপ্তানি করেছে ২৬ লাখ ইউনিট। সেখানে চীন করেছে ৩২ লাখ।
জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার কমিয়ে আনতে উন্নত দেশগুলোতে নানা উদ্যোগ এবং জলবায়ু নিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি চীনের গাড়ি শিল্পের উত্থানে ব্যাপকভাবে সহায়তা করছে। চীনের বৈদ্যুতিক গাড়িসহ নতুন জ্বালানির গাড়ির (এনইভি) রপ্তানি প্রথম প্রান্তিকে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার চীনা অংশ এসএআইসি (SAIC)—এটি এমজি ব্র্যান্ডের মালিক—এবং প্রবীণ মার্কিন বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেটের সমর্থনপুষ্ট বিওয়াইডি চীনের এনইভি রপ্তানিকারকদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে।
ইলন মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার একটি বিশাল কারখানা রয়েছে সাংহাইতে। এই কারখানায় উৎপাদিত গাড়ি জাপান এবং ইউরোপে রপ্তানি হয়।
টেসলার ওই গিগাফ্যাক্টরি বর্তমানে বছরে ১২ লাখ ৫০ হাজার গাড়ি উৎপাদন করতে সক্ষম। কারখানার সক্ষমতা আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা চলছে। গত মাসে এই কারখানায় কানাডায় রপ্তানির জন্য মডেল ওয়াই স্পোর্ট ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) তৈরি শুরু হয়েছে।
পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ায় চীনের রপ্তানি বাড়ছে। গত বছর ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ফক্সওয়াগন এবং টয়োটাসহ অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীরা রাশিয়া ছেড়ে যাওয়ার পর দেশটিতে চীনা গাড়ি নির্মাতা জিলি, চেরি এবং গ্রেট ওয়ালের বাজার অংশীদারত্ব বেড়েছে।

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এই সংখ্যা ৫৮ শতাংশ বেশি।
একই সময়ে জাপান গাড়ি রপ্তানি করেছে ৯ লাখ ৫৪ হাজার ১৮৫ ইউনিট। এটি দেশটির আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ৬ শতাংশ বেশি।
মূলত বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদা এবং রাশিয়ায় বিক্রি বেড়ে যাওয়ার কারণেই চীনের রপ্তানি বেড়েছে। গত বছর চীন জার্মানিকে টপকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে।
চীনের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব কাস্টমসের হিসাব মতে, ২০২২ সালে জার্মানি গাড়ি রপ্তানি করেছে ২৬ লাখ ইউনিট। সেখানে চীন করেছে ৩২ লাখ।
জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার কমিয়ে আনতে উন্নত দেশগুলোতে নানা উদ্যোগ এবং জলবায়ু নিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি চীনের গাড়ি শিল্পের উত্থানে ব্যাপকভাবে সহায়তা করছে। চীনের বৈদ্যুতিক গাড়িসহ নতুন জ্বালানির গাড়ির (এনইভি) রপ্তানি প্রথম প্রান্তিকে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার চীনা অংশ এসএআইসি (SAIC)—এটি এমজি ব্র্যান্ডের মালিক—এবং প্রবীণ মার্কিন বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেটের সমর্থনপুষ্ট বিওয়াইডি চীনের এনইভি রপ্তানিকারকদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে।
ইলন মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার একটি বিশাল কারখানা রয়েছে সাংহাইতে। এই কারখানায় উৎপাদিত গাড়ি জাপান এবং ইউরোপে রপ্তানি হয়।
টেসলার ওই গিগাফ্যাক্টরি বর্তমানে বছরে ১২ লাখ ৫০ হাজার গাড়ি উৎপাদন করতে সক্ষম। কারখানার সক্ষমতা আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা চলছে। গত মাসে এই কারখানায় কানাডায় রপ্তানির জন্য মডেল ওয়াই স্পোর্ট ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) তৈরি শুরু হয়েছে।
পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ায় চীনের রপ্তানি বাড়ছে। গত বছর ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ফক্সওয়াগন এবং টয়োটাসহ অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীরা রাশিয়া ছেড়ে যাওয়ার পর দেশটিতে চীনা গাড়ি নির্মাতা জিলি, চেরি এবং গ্রেট ওয়ালের বাজার অংশীদারত্ব বেড়েছে।

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এই সংখ্যা ৫৮ শতাংশ বেশি।
একই সময়ে জাপান গাড়ি রপ্তানি করেছে ৯ লাখ ৫৪ হাজার ১৮৫ ইউনিট। এটি দেশটির আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ৬ শতাংশ বেশি।
মূলত বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদা এবং রাশিয়ায় বিক্রি বেড়ে যাওয়ার কারণেই চীনের রপ্তানি বেড়েছে। গত বছর চীন জার্মানিকে টপকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে।
চীনের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব কাস্টমসের হিসাব মতে, ২০২২ সালে জার্মানি গাড়ি রপ্তানি করেছে ২৬ লাখ ইউনিট। সেখানে চীন করেছে ৩২ লাখ।
জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার কমিয়ে আনতে উন্নত দেশগুলোতে নানা উদ্যোগ এবং জলবায়ু নিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি চীনের গাড়ি শিল্পের উত্থানে ব্যাপকভাবে সহায়তা করছে। চীনের বৈদ্যুতিক গাড়িসহ নতুন জ্বালানির গাড়ির (এনইভি) রপ্তানি প্রথম প্রান্তিকে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার চীনা অংশ এসএআইসি (SAIC)—এটি এমজি ব্র্যান্ডের মালিক—এবং প্রবীণ মার্কিন বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেটের সমর্থনপুষ্ট বিওয়াইডি চীনের এনইভি রপ্তানিকারকদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে।
ইলন মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার একটি বিশাল কারখানা রয়েছে সাংহাইতে। এই কারখানায় উৎপাদিত গাড়ি জাপান এবং ইউরোপে রপ্তানি হয়।
টেসলার ওই গিগাফ্যাক্টরি বর্তমানে বছরে ১২ লাখ ৫০ হাজার গাড়ি উৎপাদন করতে সক্ষম। কারখানার সক্ষমতা আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা চলছে। গত মাসে এই কারখানায় কানাডায় রপ্তানির জন্য মডেল ওয়াই স্পোর্ট ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) তৈরি শুরু হয়েছে।
পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ায় চীনের রপ্তানি বাড়ছে। গত বছর ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ফক্সওয়াগন এবং টয়োটাসহ অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীরা রাশিয়া ছেড়ে যাওয়ার পর দেশটিতে চীনা গাড়ি নির্মাতা জিলি, চেরি এবং গ্রেট ওয়ালের বাজার অংশীদারত্ব বেড়েছে।

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এই সংখ্যা ৫৮ শতাংশ বেশি।
একই সময়ে জাপান গাড়ি রপ্তানি করেছে ৯ লাখ ৫৪ হাজার ১৮৫ ইউনিট। এটি দেশটির আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ৬ শতাংশ বেশি।
মূলত বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদা এবং রাশিয়ায় বিক্রি বেড়ে যাওয়ার কারণেই চীনের রপ্তানি বেড়েছে। গত বছর চীন জার্মানিকে টপকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে।
চীনের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব কাস্টমসের হিসাব মতে, ২০২২ সালে জার্মানি গাড়ি রপ্তানি করেছে ২৬ লাখ ইউনিট। সেখানে চীন করেছে ৩২ লাখ।
জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার কমিয়ে আনতে উন্নত দেশগুলোতে নানা উদ্যোগ এবং জলবায়ু নিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি চীনের গাড়ি শিল্পের উত্থানে ব্যাপকভাবে সহায়তা করছে। চীনের বৈদ্যুতিক গাড়িসহ নতুন জ্বালানির গাড়ির (এনইভি) রপ্তানি প্রথম প্রান্তিকে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার চীনা অংশ এসএআইসি (SAIC)—এটি এমজি ব্র্যান্ডের মালিক—এবং প্রবীণ মার্কিন বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেটের সমর্থনপুষ্ট বিওয়াইডি চীনের এনইভি রপ্তানিকারকদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে।
ইলন মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার একটি বিশাল কারখানা রয়েছে সাংহাইতে। এই কারখানায় উৎপাদিত গাড়ি জাপান এবং ইউরোপে রপ্তানি হয়।
টেসলার ওই গিগাফ্যাক্টরি বর্তমানে বছরে ১২ লাখ ৫০ হাজার গাড়ি উৎপাদন করতে সক্ষম। কারখানার সক্ষমতা আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা চলছে। গত মাসে এই কারখানায় কানাডায় রপ্তানির জন্য মডেল ওয়াই স্পোর্ট ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) তৈরি শুরু হয়েছে।
পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ায় চীনের রপ্তানি বাড়ছে। গত বছর ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ফক্সওয়াগন এবং টয়োটাসহ অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীরা রাশিয়া ছেড়ে যাওয়ার পর দেশটিতে চীনা গাড়ি নির্মাতা জিলি, চেরি এবং গ্রেট ওয়ালের বাজার অংশীদারত্ব বেড়েছে।

দাম এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নতুন নিয়মে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য পরিবর্তন বা ‘টিক সাইজ’ নির্ধারণ করা হয়েছে এক পয়সা, যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। গতকাল সোমবার ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় ডিএসই।
১২ মিনিট আগে
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
২ ঘণ্টা আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দাম এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নতুন নিয়মে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য পরিবর্তন বা ‘টিক সাইজ’ নির্ধারণ করা হয়েছে এক পয়সা, যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। গতকাল সোমবার ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় ডিএসই। এর আগে গত রোববার বিষয়টি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) অবহিত করা হয়।
বর্তমানে সব ধরনের ইক্যুইটি সিকিউরিটিজের টিক সাইজ ১০ পয়সা নির্ধারিত রয়েছে। সাম্প্রতিক পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড (পিএলএফএসএল) ও ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার ৯০ পয়সায় নেমে যায়। ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির শেয়ার দাম বাড়া ও কমার পথ বন্ধ হয়ে যায়। কারণ, ডিএসইর লেনদেনবিধি অনুযায়ী, শেয়ারের মূল্য পরিবর্তনের ধাপ বা টিক সাইজ ১০ পয়সা। অর্থাৎ কোনো শেয়ারের দাম একবারে ১০ পয়সার কমে ওঠানামা করতে পারে না।
অন্যদিকে সার্কিট ব্রেকার বা দৈনিক মূল্যবৃদ্ধি-পতনের সীমা রয়েছে ১০ শতাংশ। ৯০ পয়সা দামের শেয়ারে ১০ শতাংশ পরিবর্তন মানে ৯ পয়সা। কিন্তু টিক সাইজ যেহেতু ১০ পয়সা, তাই ৯ পয়সা বাড়া বা কমার সুযোগ নেই। ১০ পয়সা বাড়িয়ে শেয়ারদর ১ টাকা বা ১০ পয়সা কমিয়ে ৮০ পয়সা করা সম্ভব নয়; তাহলে সার্কিট লিমিট ভাঙবে, নিয়মের লঙ্ঘন হবে। ফলে এই দুই প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম না পারছে বাড়তে, না পারছে কমতে। লেনদেন কার্যত ‘ফ্রিজ’ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার পর ডিএসই থেকে এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে টিক সাইজে পরিবর্তন আনা হলো।
ডিএসই জানায়, নতুন টিক সাইজ কার্যকর হলে দামের সূক্ষ্ম পরিবর্তন সম্ভব হবে, মূল্য নির্ধারণ আরও বাজারবান্ধব হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজার কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্য আসবে।
ডিএসই কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে কয়েকটি ছোট ও মাঝারি কোম্পানির শেয়ারদর এক টাকার কাছাকাছি ঘোরাফেরা করছে এবং এরই মধ্যেই দুটি কোম্পানির দাম এক টাকার নিচে নেমে গেছে। পুরোনো ১০ পয়সা টিক সাইজের কারণে এই শেয়ারগুলো সার্কিট ব্রেকারের সীমায় আটকে ছিল, ফলে বাজারে স্বাভাবিকভাবে দরপতন বা উত্থান সম্ভব হচ্ছিল না।
এই পরিস্থিতিতে ডিএসই অটোমেটেড ট্রেডিং রেগুলেশনস, ১৯৯৯-এর ১৮ নম্বর প্রবিধান অনুযায়ী নতুন নিয়ম চালু করা হচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীরা এখন ৮৯, ৮৮, ৮৭, ৮৬, ৮৫ পয়সা ইত্যাদি সূক্ষ্ম দামে অর্ডার দিতে পারবেন। এতে বাজারে ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবধান কমবে, তারল্য বাড়বে এবং লেনদেন ব্যয়ও কমে আসবে।

দাম এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নতুন নিয়মে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য পরিবর্তন বা ‘টিক সাইজ’ নির্ধারণ করা হয়েছে এক পয়সা, যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। গতকাল সোমবার ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় ডিএসই। এর আগে গত রোববার বিষয়টি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) অবহিত করা হয়।
বর্তমানে সব ধরনের ইক্যুইটি সিকিউরিটিজের টিক সাইজ ১০ পয়সা নির্ধারিত রয়েছে। সাম্প্রতিক পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড (পিএলএফএসএল) ও ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার ৯০ পয়সায় নেমে যায়। ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির শেয়ার দাম বাড়া ও কমার পথ বন্ধ হয়ে যায়। কারণ, ডিএসইর লেনদেনবিধি অনুযায়ী, শেয়ারের মূল্য পরিবর্তনের ধাপ বা টিক সাইজ ১০ পয়সা। অর্থাৎ কোনো শেয়ারের দাম একবারে ১০ পয়সার কমে ওঠানামা করতে পারে না।
অন্যদিকে সার্কিট ব্রেকার বা দৈনিক মূল্যবৃদ্ধি-পতনের সীমা রয়েছে ১০ শতাংশ। ৯০ পয়সা দামের শেয়ারে ১০ শতাংশ পরিবর্তন মানে ৯ পয়সা। কিন্তু টিক সাইজ যেহেতু ১০ পয়সা, তাই ৯ পয়সা বাড়া বা কমার সুযোগ নেই। ১০ পয়সা বাড়িয়ে শেয়ারদর ১ টাকা বা ১০ পয়সা কমিয়ে ৮০ পয়সা করা সম্ভব নয়; তাহলে সার্কিট লিমিট ভাঙবে, নিয়মের লঙ্ঘন হবে। ফলে এই দুই প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম না পারছে বাড়তে, না পারছে কমতে। লেনদেন কার্যত ‘ফ্রিজ’ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার পর ডিএসই থেকে এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে টিক সাইজে পরিবর্তন আনা হলো।
ডিএসই জানায়, নতুন টিক সাইজ কার্যকর হলে দামের সূক্ষ্ম পরিবর্তন সম্ভব হবে, মূল্য নির্ধারণ আরও বাজারবান্ধব হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজার কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্য আসবে।
ডিএসই কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে কয়েকটি ছোট ও মাঝারি কোম্পানির শেয়ারদর এক টাকার কাছাকাছি ঘোরাফেরা করছে এবং এরই মধ্যেই দুটি কোম্পানির দাম এক টাকার নিচে নেমে গেছে। পুরোনো ১০ পয়সা টিক সাইজের কারণে এই শেয়ারগুলো সার্কিট ব্রেকারের সীমায় আটকে ছিল, ফলে বাজারে স্বাভাবিকভাবে দরপতন বা উত্থান সম্ভব হচ্ছিল না।
এই পরিস্থিতিতে ডিএসই অটোমেটেড ট্রেডিং রেগুলেশনস, ১৯৯৯-এর ১৮ নম্বর প্রবিধান অনুযায়ী নতুন নিয়ম চালু করা হচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীরা এখন ৮৯, ৮৮, ৮৭, ৮৬, ৮৫ পয়সা ইত্যাদি সূক্ষ্ম দামে অর্ডার দিতে পারবেন। এতে বাজারে ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবধান কমবে, তারল্য বাড়বে এবং লেনদেন ব্যয়ও কমে আসবে।

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২
১৯ মে ২০২৩
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
২ ঘণ্টা আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন ব্যবসায়ী আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছেন। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মাসে অর্থাৎ নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হতে পারে চীনের ওপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত ১০০ শতাংশ শুল্ক। তবে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের আলোচনায় সেই শুল্ক আরোপের হুমকি আপাতত কেটে গেছে বলে জানা গেছে।
তবু আমদানিকারকেরা আশঙ্কা করছেন, নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে শুল্ক কার্যকর হলে বিপুল পরিমাণ ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। তাই তাঁরা ঝুঁকি না নিয়ে আগেভাগেই চীনা পণ্য আমদানি শুরু করেছেন। কিন্তু আগাম এসব পণ্য এনে গুদামজাত করায় খরচ বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনেক আমদানিকারক।
শিশুদের স্ট্রলার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অস্টলেন বেবির প্রধান নির্বাহী লেসলি স্টিবা বলেন, ‘আমরা বসন্ত মৌসুমের পণ্য আগেভাগেই আমদানি করছি।’ তিনি জানান, ২০২৬ সালের বসন্ত মৌসুমের জন্য (মার্চ, এপ্রিল ও মে মাস) তিনি গতবারের চেয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বেশি অর্ডার দিয়েছেন। ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে তাঁর কোম্পানির মজুত এখন ৫০ শতাংশ বেড়েছে। তবে বাড়তি খরচের কারণে নতুন কর্মী নিয়োগ আপাতত স্থগিত রাখতে হয়েছে।
বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফ্রন্ট-লোডিং’ বা আগেভাগে পণ্য আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র-চীন শুল্কবিরতির প্রথম ছয় মাসে ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করেছিল। ফলে আগের তুলনায় জাহাজভাড়া এবং বন্দরের কার্যক্রম বেড়ে যায়।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সপ্তাহে দুই দেশের মধ্যে শুল্ক নিয়ে সাময়িক সমঝোতা হওয়ার আগপর্যন্ত ২০২৬ সালের মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসের পণ্য আগেভাগে আমদানির প্রবণতা অব্যাহত ছিল।
স্টিবা জানান, বছরের শুরুর দিকে ট্রাম্প যখন ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন, তখন তাঁর কোম্পানিকে কিছুদিনের জন্য আমদানি বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এতে ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়। কারণ, পর্যাপ্ত পণ্য না থাকায় অর্ডার সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের এক খেলনা প্রস্তুতকারক জানান, অনেকে এখন শুল্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়। তিনি বলেন, ‘নভেম্বরের ১ তারিখে যা হওয়ার হবে। সবাই এখন ধরে নিচ্ছে, হয়তো শুল্ক বৃদ্ধির সময় আরও তিন মাস পিছিয়ে যাবে।’
এদিকে, গতকাল রোববার মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, নভেম্বরের ১০ তারিখে শুল্কবিরতির মেয়াদ শেষ হলেও তা আরও বাড়ানো হবে বলে তিনি আশা করছেন।
চীনের রপ্তানিকারক দেং জিনলিং জানান, তাঁর কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে থার্মস ফ্লাস্ক রপ্তানি করে এবং এখনো তাদের চালান স্বাভাবিক আছে। তিনি বলেন, ‘বেশির ভাগ পণ্য ইতিমধ্যে পাঠানো হয়ে গেছে। কেবল ২০ শতাংশ পণ্য রপ্তানির অপেক্ষায় আছে।’
তবে সব মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগে আমদানি করছে না। ট্রাম্পোলিন আমদানিকারক মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্প্রিটেইলের চিফ মার্চেন্ডাইজিং অফিসার ওয়েন কার বলেন, ‘শুল্ক সত্যিই কার্যকর হয় কি না, তা দেখার জন্য আমরা এখনো অপেক্ষা করছি।’
প্রতিবছর বসন্তকালীন পণ্য; যেমন হালকা পোশাক ও ইস্টারের উপহার সাধারণত বছরের শেষের দিকে অর্থাৎ নভেম্বর বা ডিসেম্বরের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছায়। চীনের চান্দ্র নববর্ষের আগেই এর পরিমাণ সর্বোচ্চ থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বন্দর লং বিচের প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা নোয়েল হ্যাসেগাবা বলেন, ‘যত দিন পর্যন্ত স্পষ্ট সমাধান না আসে, তত দিন আমরা আগেভাগে আমদানির প্রবণতা দেখতে পাব। এতে চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ পণ্য বন্দরে জমা পড়েছে।’
জনপ্রিয় খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হাসব্রো ও ম্যাটেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খুচরা বিক্রেতারা এখন সরাসরি চীন থেকে পণ্য না এনে দেশীয় সরবরাহকারীদের থেকে কিনছেন। এতে তাঁদের শুল্কের ঝুঁকি কমেছে এবং তাঁরা নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য কিনে রাখতে পারছেন।
ইস্টার সানডে ও বড়দিন উপলক্ষে চীন থেকে বিশেষ ধরনের পণ্য আমদানি করে হেই বাডি হেই প্যাল নামের একটি মার্কিন কোম্পানি। তাদের সহপ্রতিষ্ঠাতা কার্টিস গিল জানান, তাঁদের বসন্তকালীন ৫০ শতাংশ পণ্য ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসের একটি গুদামে রাখা হয়েছে।
কৃত্রিম ক্রিসমাস ট্রি, ফুল ও সাজসজ্জার সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বালসাম হিলের প্রধান নির্বাহী ম্যাক হারম্যান জানান, তাঁরাও বসন্তের জন্য অপেক্ষমাণ অর্ডারগুলো সম্প্রতি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এবার আগের তুলনায় সীমিত পরিসরে অর্ডার দিয়েছি। তবে দাম কিছুটা বাড়াতে হয়েছে।’

আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন ব্যবসায়ী আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছেন। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মাসে অর্থাৎ নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হতে পারে চীনের ওপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত ১০০ শতাংশ শুল্ক। তবে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের আলোচনায় সেই শুল্ক আরোপের হুমকি আপাতত কেটে গেছে বলে জানা গেছে।
তবু আমদানিকারকেরা আশঙ্কা করছেন, নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে শুল্ক কার্যকর হলে বিপুল পরিমাণ ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। তাই তাঁরা ঝুঁকি না নিয়ে আগেভাগেই চীনা পণ্য আমদানি শুরু করেছেন। কিন্তু আগাম এসব পণ্য এনে গুদামজাত করায় খরচ বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনেক আমদানিকারক।
শিশুদের স্ট্রলার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অস্টলেন বেবির প্রধান নির্বাহী লেসলি স্টিবা বলেন, ‘আমরা বসন্ত মৌসুমের পণ্য আগেভাগেই আমদানি করছি।’ তিনি জানান, ২০২৬ সালের বসন্ত মৌসুমের জন্য (মার্চ, এপ্রিল ও মে মাস) তিনি গতবারের চেয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বেশি অর্ডার দিয়েছেন। ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে তাঁর কোম্পানির মজুত এখন ৫০ শতাংশ বেড়েছে। তবে বাড়তি খরচের কারণে নতুন কর্মী নিয়োগ আপাতত স্থগিত রাখতে হয়েছে।
বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফ্রন্ট-লোডিং’ বা আগেভাগে পণ্য আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র-চীন শুল্কবিরতির প্রথম ছয় মাসে ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করেছিল। ফলে আগের তুলনায় জাহাজভাড়া এবং বন্দরের কার্যক্রম বেড়ে যায়।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সপ্তাহে দুই দেশের মধ্যে শুল্ক নিয়ে সাময়িক সমঝোতা হওয়ার আগপর্যন্ত ২০২৬ সালের মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসের পণ্য আগেভাগে আমদানির প্রবণতা অব্যাহত ছিল।
স্টিবা জানান, বছরের শুরুর দিকে ট্রাম্প যখন ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন, তখন তাঁর কোম্পানিকে কিছুদিনের জন্য আমদানি বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এতে ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়। কারণ, পর্যাপ্ত পণ্য না থাকায় অর্ডার সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের এক খেলনা প্রস্তুতকারক জানান, অনেকে এখন শুল্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়। তিনি বলেন, ‘নভেম্বরের ১ তারিখে যা হওয়ার হবে। সবাই এখন ধরে নিচ্ছে, হয়তো শুল্ক বৃদ্ধির সময় আরও তিন মাস পিছিয়ে যাবে।’
এদিকে, গতকাল রোববার মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, নভেম্বরের ১০ তারিখে শুল্কবিরতির মেয়াদ শেষ হলেও তা আরও বাড়ানো হবে বলে তিনি আশা করছেন।
চীনের রপ্তানিকারক দেং জিনলিং জানান, তাঁর কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে থার্মস ফ্লাস্ক রপ্তানি করে এবং এখনো তাদের চালান স্বাভাবিক আছে। তিনি বলেন, ‘বেশির ভাগ পণ্য ইতিমধ্যে পাঠানো হয়ে গেছে। কেবল ২০ শতাংশ পণ্য রপ্তানির অপেক্ষায় আছে।’
তবে সব মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগে আমদানি করছে না। ট্রাম্পোলিন আমদানিকারক মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্প্রিটেইলের চিফ মার্চেন্ডাইজিং অফিসার ওয়েন কার বলেন, ‘শুল্ক সত্যিই কার্যকর হয় কি না, তা দেখার জন্য আমরা এখনো অপেক্ষা করছি।’
প্রতিবছর বসন্তকালীন পণ্য; যেমন হালকা পোশাক ও ইস্টারের উপহার সাধারণত বছরের শেষের দিকে অর্থাৎ নভেম্বর বা ডিসেম্বরের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছায়। চীনের চান্দ্র নববর্ষের আগেই এর পরিমাণ সর্বোচ্চ থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বন্দর লং বিচের প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা নোয়েল হ্যাসেগাবা বলেন, ‘যত দিন পর্যন্ত স্পষ্ট সমাধান না আসে, তত দিন আমরা আগেভাগে আমদানির প্রবণতা দেখতে পাব। এতে চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ পণ্য বন্দরে জমা পড়েছে।’
জনপ্রিয় খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হাসব্রো ও ম্যাটেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খুচরা বিক্রেতারা এখন সরাসরি চীন থেকে পণ্য না এনে দেশীয় সরবরাহকারীদের থেকে কিনছেন। এতে তাঁদের শুল্কের ঝুঁকি কমেছে এবং তাঁরা নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য কিনে রাখতে পারছেন।
ইস্টার সানডে ও বড়দিন উপলক্ষে চীন থেকে বিশেষ ধরনের পণ্য আমদানি করে হেই বাডি হেই প্যাল নামের একটি মার্কিন কোম্পানি। তাদের সহপ্রতিষ্ঠাতা কার্টিস গিল জানান, তাঁদের বসন্তকালীন ৫০ শতাংশ পণ্য ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসের একটি গুদামে রাখা হয়েছে।
কৃত্রিম ক্রিসমাস ট্রি, ফুল ও সাজসজ্জার সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বালসাম হিলের প্রধান নির্বাহী ম্যাক হারম্যান জানান, তাঁরাও বসন্তের জন্য অপেক্ষমাণ অর্ডারগুলো সম্প্রতি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এবার আগের তুলনায় সীমিত পরিসরে অর্ডার দিয়েছি। তবে দাম কিছুটা বাড়াতে হয়েছে।’

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২
১৯ মে ২০২৩
দাম এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নতুন নিয়মে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য পরিবর্তন বা ‘টিক সাইজ’ নির্ধারণ করা হয়েছে এক পয়সা, যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। গতকাল সোমবার ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় ডিএসই।
১২ মিনিট আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও সচল রাখতে নিজেরাই উদ্যোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় টার্মিনাল-৩-এ একটি অস্থায়ী গুদাম তৈরি করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ)।
আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংগঠন দুটি।
এতে বলা হয়, যৌথ উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমদানি করা মূল্যবান কাঁচামাল ও অন্যান্য পণ্যের দ্রুত সুরক্ষার জন্য নবনির্মিত টার্মিনাল-৩-এ (যা বর্তমানে পণ্য সংরক্ষণের জন্য প্রস্তুত নয়) দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি অস্থায়ী সমাধান হিসেবে অস্থায়ী গুদাম (রাব হল) স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে বিজিএমইএ এই ‘রাব হল’ স্থাপনের জন্য একটি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিয়েছে। স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এর বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে।
জানা যায়, ২০ অক্টোবর বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ দুই সংগঠনের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং বাণিজ্য ও বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন একটি বৈঠকে মিলিত হন। সেই বৈঠকেই কার্গো ভিলেজের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ও শিল্পের স্বার্থে আমদানি পণ্য সুরক্ষার জন্য উপরোক্ত যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিজিএমইএ সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতা নিয়ে যেকোনো পরিস্থিতিতে শিল্পের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। এই যৌথ উদ্যোগ আমদানি পণ্যের সুরক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রেখে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি-বাণিজ্যকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা দেবে বলে বিজিএমইএ বিশ্বাস করে।

১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও সচল রাখতে নিজেরাই উদ্যোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় টার্মিনাল-৩-এ একটি অস্থায়ী গুদাম তৈরি করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ)।
আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংগঠন দুটি।
এতে বলা হয়, যৌথ উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমদানি করা মূল্যবান কাঁচামাল ও অন্যান্য পণ্যের দ্রুত সুরক্ষার জন্য নবনির্মিত টার্মিনাল-৩-এ (যা বর্তমানে পণ্য সংরক্ষণের জন্য প্রস্তুত নয়) দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি অস্থায়ী সমাধান হিসেবে অস্থায়ী গুদাম (রাব হল) স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে বিজিএমইএ এই ‘রাব হল’ স্থাপনের জন্য একটি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিয়েছে। স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এর বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে।
জানা যায়, ২০ অক্টোবর বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ দুই সংগঠনের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং বাণিজ্য ও বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন একটি বৈঠকে মিলিত হন। সেই বৈঠকেই কার্গো ভিলেজের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ও শিল্পের স্বার্থে আমদানি পণ্য সুরক্ষার জন্য উপরোক্ত যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিজিএমইএ সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতা নিয়ে যেকোনো পরিস্থিতিতে শিল্পের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। এই যৌথ উদ্যোগ আমদানি পণ্যের সুরক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রেখে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি-বাণিজ্যকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা দেবে বলে বিজিএমইএ বিশ্বাস করে।

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২
১৯ মে ২০২৩
দাম এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নতুন নিয়মে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য পরিবর্তন বা ‘টিক সাইজ’ নির্ধারণ করা হয়েছে এক পয়সা, যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। গতকাল সোমবার ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় ডিএসই।
১২ মিনিট আগে
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ শীর্ষক এ আয়োজন শুরু হয় তেজগাঁওয়ের জাপান পার্টস শোরুম থেকে এবং শেষ হয় ৩০০ ফিটের কাঞ্চন ব্রিজ এলাকায়। এ রাইডে পাঠাও রাইডার, কমিউনিটি রাইডার, গণমাধ্যমকর্মী এবং ইএলএফের ক্রেতারাসহ অন্য অংশীদারেরাও অংশগ্রহণ করেন।
যৌথভাবে এ রাইডের আয়োজন করে রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম পাঠাও ও ইএলএফ। আয়োজনে মেডিকেল সহায়তা প্রদান করে হেলথকেয়ার পার্টনার আরোগ্য। ঢাকাকে প্রতিদিন যাঁরা সচল রাখেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি রাইডারদের নিরাপত্তা ও সার্বিক সুস্থতার ওপর গুরুত্বারোপ করতে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরোগ্যর সহায়তায় ১০০ পাঠাও রাইডার বিনা খরচে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর সুযোগ পান। যার মধ্যে ছিল পাঁচটি মূল মেডিকেল টেস্ট। নিয়মিত চিকিৎসাসেবার বাইরে থাকা রাইডারদের জন্য আয়োজনটি ছিল বিশেষ সুযোগ।
এ উদ্যোগ নিয়ে ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাইকচালকেরা এ শহরের যাতায়াত কার্যক্রমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতেই আমরা আজ ‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ আয়োজন করেছি। এ উদ্যোগ তাঁদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। পাঠাও রাইডারদের জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা আয়োজন করতে পেরে আমরা গর্বিত। এ আয়োজনের মাধ্যমে প্রতিদিন যাঁরা ঢাকাকে সচল রাখেন, তাঁদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পেরেছি। এটা শুধু একটি আয়োজনই নয়, এ উদ্যোগ আমাদের ইএলএফ লাইফস্টাইলের অংশ।’
অনুষ্ঠানে রাইডারেরা নিজেদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন, স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করেন এবং একে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সময় কাটান।
ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, ‘এই রাইডের মূল বার্তা হলো কমিউনিটি ও যত্ন। বন্ধুত্বপূর্ণ রাইড ও বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের চেষ্টা ছিল নিজেদের নিষ্ঠা ও অঙ্গীকারকে সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটাল এনার্জিস বাংলাদেশের কমার্শিয়াল সেলস ডিরেক্টর টেরি হায়াশি। তিনি রাইডে অংশ নেন এবং অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ শীর্ষক এ আয়োজন শুরু হয় তেজগাঁওয়ের জাপান পার্টস শোরুম থেকে এবং শেষ হয় ৩০০ ফিটের কাঞ্চন ব্রিজ এলাকায়। এ রাইডে পাঠাও রাইডার, কমিউনিটি রাইডার, গণমাধ্যমকর্মী এবং ইএলএফের ক্রেতারাসহ অন্য অংশীদারেরাও অংশগ্রহণ করেন।
যৌথভাবে এ রাইডের আয়োজন করে রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম পাঠাও ও ইএলএফ। আয়োজনে মেডিকেল সহায়তা প্রদান করে হেলথকেয়ার পার্টনার আরোগ্য। ঢাকাকে প্রতিদিন যাঁরা সচল রাখেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি রাইডারদের নিরাপত্তা ও সার্বিক সুস্থতার ওপর গুরুত্বারোপ করতে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরোগ্যর সহায়তায় ১০০ পাঠাও রাইডার বিনা খরচে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর সুযোগ পান। যার মধ্যে ছিল পাঁচটি মূল মেডিকেল টেস্ট। নিয়মিত চিকিৎসাসেবার বাইরে থাকা রাইডারদের জন্য আয়োজনটি ছিল বিশেষ সুযোগ।
এ উদ্যোগ নিয়ে ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাইকচালকেরা এ শহরের যাতায়াত কার্যক্রমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতেই আমরা আজ ‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ আয়োজন করেছি। এ উদ্যোগ তাঁদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। পাঠাও রাইডারদের জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা আয়োজন করতে পেরে আমরা গর্বিত। এ আয়োজনের মাধ্যমে প্রতিদিন যাঁরা ঢাকাকে সচল রাখেন, তাঁদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পেরেছি। এটা শুধু একটি আয়োজনই নয়, এ উদ্যোগ আমাদের ইএলএফ লাইফস্টাইলের অংশ।’
অনুষ্ঠানে রাইডারেরা নিজেদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন, স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করেন এবং একে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সময় কাটান।
ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, ‘এই রাইডের মূল বার্তা হলো কমিউনিটি ও যত্ন। বন্ধুত্বপূর্ণ রাইড ও বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের চেষ্টা ছিল নিজেদের নিষ্ঠা ও অঙ্গীকারকে সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটাল এনার্জিস বাংলাদেশের কমার্শিয়াল সেলস ডিরেক্টর টেরি হায়াশি। তিনি রাইডে অংশ নেন এবং অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

গাড়ি রপ্তানিতে গত বছরই জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেই (প্রথম তিন মাস) জাপানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল এশিয়ার বৃহত্তম ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। গত সপ্তাহে প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম প্রান্তিকে চীন ১০ লাখ ৭০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে। ২০২২
১৯ মে ২০২৩
দাম এক টাকার নিচে নেমে যাওয়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নতুন নিয়মে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য পরিবর্তন বা ‘টিক সাইজ’ নির্ধারণ করা হয়েছে এক পয়সা, যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। গতকাল সোমবার ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় ডিএসই।
১২ মিনিট আগে
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
২ ঘণ্টা আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৫ ঘণ্টা আগে