নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেপারলেস (কাগজবিহীন) ট্রেডের সুবিধা-সংক্রান্ত ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আজ বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন আয়োজিত এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রস-বর্ডার পেপারলেস ট্রেড বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত কাউন্সিলের দ্বিতীয় সভার প্রথম দিনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ এ কথা বলেন।
দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত সভার প্রথম দিনের সেশনের শুরুতেই বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষকে সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। সভায় এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সদস্য রাষ্ট্র ছাড়াও ১৩টি পর্যবেক্ষক দেশ, বিশেষজ্ঞ দল এবং এডিবি ও ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনসহ এসকাপ ও অন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সব সদস্য রাষ্ট্রসমূহ স্ব স্ব দেশের পক্ষে তাঁদের বিবৃতি তুলে ধরেন।
তপন কান্তি ঘোষ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রস-বর্ডার পেপারলেস ট্রেডের সুবিধা-সংক্রান্ত ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর এবং যৌথ কর্মপরিকল্পনা প্রয়োজন। আন্তসীমান্ত কাগজবিহীন বাণিজ্যের জন্য মজবুত প্রযুক্তিগত অবকাঠামো স্থাপন অত্যাবশ্যক। বাংলাদেশ কাগজবিহীন আন্তবাণিজ্য পরিচালনার জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তুতি শুরু করেছে এবং অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যসচিব আরও বলেন, বাংলাদেশ ২০০৬ সালের ইলেকট্রনিক লেনদেনের সঙ্গে সম্পর্কিত আইন ও প্রবিধান কার্যকর করেছে। এই আইনি বিধানের লক্ষ্য ই-কমার্স এবং ইলেকট্রনিক বাণিজ্যকে সহজতর করে ইলেকট্রনিক রেকর্ড ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং ইলেকট্রনিক চুক্তির আইনি বৈধতাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
তপন কান্তি জানান, আন্তসীমান্ত কাগজবিহীন বাণিজ্যে ব্যক্তিগত তথ্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে বাংলাদেশ ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাস্তবায়ন করেছে। যা সাইবার নিরাপত্তা সমস্যা এবং সাইবার অপরাধের তথ্য সুরক্ষার সমাধান করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ তার ডিজিটাল অবকাঠামো যেমন ইন্টারনেট সম্প্রসারণ, কানেকটিভিটি, ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের ব্যবহারকে উন্নীত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ২০০৯-২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপান্তরের কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়নের পর এখন ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে।
উল্লেখ্য, কাউন্সিল সভায় ১৯-২১ জুন তারিখ একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভার সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয় এবং বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়।
পেপারলেস (কাগজবিহীন) ট্রেডের সুবিধা-সংক্রান্ত ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আজ বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন আয়োজিত এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রস-বর্ডার পেপারলেস ট্রেড বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত কাউন্সিলের দ্বিতীয় সভার প্রথম দিনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ এ কথা বলেন।
দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত সভার প্রথম দিনের সেশনের শুরুতেই বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষকে সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। সভায় এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সদস্য রাষ্ট্র ছাড়াও ১৩টি পর্যবেক্ষক দেশ, বিশেষজ্ঞ দল এবং এডিবি ও ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনসহ এসকাপ ও অন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সব সদস্য রাষ্ট্রসমূহ স্ব স্ব দেশের পক্ষে তাঁদের বিবৃতি তুলে ধরেন।
তপন কান্তি ঘোষ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রস-বর্ডার পেপারলেস ট্রেডের সুবিধা-সংক্রান্ত ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর এবং যৌথ কর্মপরিকল্পনা প্রয়োজন। আন্তসীমান্ত কাগজবিহীন বাণিজ্যের জন্য মজবুত প্রযুক্তিগত অবকাঠামো স্থাপন অত্যাবশ্যক। বাংলাদেশ কাগজবিহীন আন্তবাণিজ্য পরিচালনার জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তুতি শুরু করেছে এবং অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যসচিব আরও বলেন, বাংলাদেশ ২০০৬ সালের ইলেকট্রনিক লেনদেনের সঙ্গে সম্পর্কিত আইন ও প্রবিধান কার্যকর করেছে। এই আইনি বিধানের লক্ষ্য ই-কমার্স এবং ইলেকট্রনিক বাণিজ্যকে সহজতর করে ইলেকট্রনিক রেকর্ড ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং ইলেকট্রনিক চুক্তির আইনি বৈধতাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
তপন কান্তি জানান, আন্তসীমান্ত কাগজবিহীন বাণিজ্যে ব্যক্তিগত তথ্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে বাংলাদেশ ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাস্তবায়ন করেছে। যা সাইবার নিরাপত্তা সমস্যা এবং সাইবার অপরাধের তথ্য সুরক্ষার সমাধান করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ তার ডিজিটাল অবকাঠামো যেমন ইন্টারনেট সম্প্রসারণ, কানেকটিভিটি, ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের ব্যবহারকে উন্নীত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ২০০৯-২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপান্তরের কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়নের পর এখন ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে।
উল্লেখ্য, কাউন্সিল সভায় ১৯-২১ জুন তারিখ একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভার সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয় এবং বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়।
শ্রম সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ, সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, সংগঠনের অধিকার, শ্রম আদালতের সংস্কারসহ ২৫টি মূল খাতে সুপারিশ করেছে। কমিশনের মতে, এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশে শ্রমিক অধিকার ও কল্যাণে এক ঐতিহাসিক অগ্রগতি সাধিত হবে।
৮ মিনিট আগেদেশে প্রতিবছর কর ইনসেনটিভ (ভর্তুকি) ও কর ব্যয় নিয়ে নানা অনাচার হয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিশাল অঙ্কের টাকা কর ভর্তুকি দেওয়া হয়। সরকারকে এসব বন্ধ করতে হবে। বিদ্যুতের মতো জায়গায় কোনোভাবেই করের টাকায় ভর্তুকি দেওয়া উচিত হবে না। সর্বোপরি দেশের স্বার্থে কর সিস্টেমসহ দেশের সামগ্রিক আর্থিক লেনদেন ডিজিটাল...
৩২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ ও ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মার্কিন বেসরকারি ইকুইটি খাত থেকে ধীরে ধীরে বিনিয়োগ সরিয়ে নিচ্ছে চীনা রাষ্ট্রায়ত্ত ফান্ডগুলো। একসময় শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগ করা এসব তহবিল এখন নতুন করে যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব ও ইউরোপের অন্যান্য দেশে অর্থ স্থানান্তর করছে।
৩৬ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কের খগড়ের কারণে এখনো অস্থির হয়ে আছে বিশ্ববাজার। এর ফলে, আজ সোমবার সোনার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে এবং ডলারের মান পড়ে গেছে বেশ খানিকটা। ফলে, পুঁজিবাজারে মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে