নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পুঁজিবাজারে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে—এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ১০০ কোটি ও ৫০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা। আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
বিএসইসি বলছে, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অথবা বিও হিসাবের সংখ্যা কিংবা বিনিয়োগ কমছে—এমন বক্তব্য সাম্প্রতিক সময়ে পরিলক্ষিত হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি মূলত সম্পূর্ণ সত্য নয়। মূলত গত বছরের তুলনায় পুঁজিবাজারে বৃহৎ বিনিয়োগকারী, অর্থাৎ ৫০ কোটি থেকে ৫০০ কোটি টাকা এবং তদূর্ধ্ব পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে। পাশাপাশি মাঝারি বিনিয়োগকারী অর্থাৎ ৫০ লাখের বেশি ও ৫০ কোটি টাকার নিচে পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেড়েছে।
একই সঙ্গে গত বছরের তুলনায় ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী, অর্থাৎ ১ লাখের বেশি ও ৫০ লাখ টাকার কম পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেড়েছে। তবে অতি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী অর্থাৎ ১ লাখ টাকার কম পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমেছে।
বিএসইসির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ৩০ জুন শেষে ৭০টি বিও হিসাবে ৫০০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগকারী রয়েছে। গত বছরের ৩০ জুনে এই সংখ্যা ছিল ৬৮ জন।
১০০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা ৩৪৭টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩২৫টি। ৫০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ৭৩৩টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৬৯৬টি।
এ ছাড়া ১০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা রয়েছে ২ হাজার ৮৯১টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৯৪টি। ১ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ১৩ হাজার ৩১৬টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ৯৯৩টি।
অন্যদিকে কোটি টাকার কম বিনিয়োগ থাকা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ৫০ লাখ টাকা ও তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ২৪ হাজার ২২৫টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৯০৭টি। ১০ লাখ টাকা ও তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৩৩টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯৮ হাজার ৩৭১টি।
এ ছাড়া ১ লাখ টাকা ও তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ৩ লাখ ৯০ হাজার ৩৮৫টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯৪টি। আর এক লাখ টাকার কম বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৪৮টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭টি।
আরও খবর পড়ুন:
দেশের পুঁজিবাজারে কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে—এমন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ১০০ কোটি ও ৫০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা। আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
বিএসইসি বলছে, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অথবা বিও হিসাবের সংখ্যা কিংবা বিনিয়োগ কমছে—এমন বক্তব্য সাম্প্রতিক সময়ে পরিলক্ষিত হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি মূলত সম্পূর্ণ সত্য নয়। মূলত গত বছরের তুলনায় পুঁজিবাজারে বৃহৎ বিনিয়োগকারী, অর্থাৎ ৫০ কোটি থেকে ৫০০ কোটি টাকা এবং তদূর্ধ্ব পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে। পাশাপাশি মাঝারি বিনিয়োগকারী অর্থাৎ ৫০ লাখের বেশি ও ৫০ কোটি টাকার নিচে পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেড়েছে।
একই সঙ্গে গত বছরের তুলনায় ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী, অর্থাৎ ১ লাখের বেশি ও ৫০ লাখ টাকার কম পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেড়েছে। তবে অতি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী অর্থাৎ ১ লাখ টাকার কম পোর্টফোলিও ভ্যালুসম্পন্ন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমেছে।
বিএসইসির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ৩০ জুন শেষে ৭০টি বিও হিসাবে ৫০০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগকারী রয়েছে। গত বছরের ৩০ জুনে এই সংখ্যা ছিল ৬৮ জন।
১০০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা ৩৪৭টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩২৫টি। ৫০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ৭৩৩টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৬৯৬টি।
এ ছাড়া ১০ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা রয়েছে ২ হাজার ৮৯১টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৯৪টি। ১ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ১৩ হাজার ৩১৬টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ৯৯৩টি।
অন্যদিকে কোটি টাকার কম বিনিয়োগ থাকা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ৫০ লাখ টাকা ও তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ২৪ হাজার ২২৫টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৯০৭টি। ১০ লাখ টাকা ও তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৩৩টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯৮ হাজার ৩৭১টি।
এ ছাড়া ১ লাখ টাকা ও তার বেশি বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ৩ লাখ ৯০ হাজার ৩৮৫টি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯৪টি। আর এক লাখ টাকার কম বিনিয়োগ থাকা বিও হিসাব রয়েছে ৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৪৮টি, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭টি।
আরও খবর পড়ুন:
গত সপ্তাহে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্যাপক দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে প্রায় ছয় গুণ বেশি। এমন ঢালাও পতনে সূচকের পাশাপাশি বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা। কমেছে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে ইলিশ উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়িয়ে বাজারে দাম সাধারণের নাগালের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নিয়েই সরকার ২০১৯-২০ অর্থবছরে হাতে নেয় ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প। তখন দেশে ইলিশের বার্ষিক উৎপাদন ছিল প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার টন।
৪ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কাস্টমসের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) থেকে এ কমিটি গঠন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছেন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো। এরই মধ্যে তাঁরা স্ব-স্ব সদস্যদের নির্ধারিত ফরম্যাটে ক্ষতি হওয়া পণ্যের তালিকা দিতে চিঠি দিয়েছে। এক দুদিনের মধ্যেই কার্গো ভিলেজে কি পরিমাণ পণ্য ছিল তার সঠিক তথ্য
১১ ঘণ্টা আগে